Rampurhat Violence Live Updates: থানার সাব ইন্সপেক্টর এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাবইন্সপেক্টরকে জিজ্ঞাসবাদের জন্য তলব সিবিআইয়ের
Rampurhat Violence: রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে পলাতক অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই।
রামপুরহাটকাণ্ডে ১৮ বছরের বেশি পুরনো হত্যালীলার স্মৃতি ফিরল আলিপুরদুয়ারের দলগাঁও চাবাগানে। ২০০৩ সালের ৬ নভেম্বর জনরোষের জেরে এক সিটু নেতার কোয়ার্টারে ২২ জনকে পুড়িয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে। রামপুরহাটের বগটুই গ্রামের নৃশংস ঘটনা উসকে দিয়েছে সেই হাড়হিম করা আতঙ্কের স্মৃতি।
নয় নয় করে পার হয়ে গিয়েছে এক সপ্তাহ। ঢের আগেই নিভে গিয়েছে দাউদাউ (Rampurhat Fire) করে জ্বলতে থাকা আগুন। কিন্তু জতুগৃহের উত্তাপ এখনও ভালই বোধ হচ্ছে সর্বত্র। রাজনৈতিক কচকচানি, সিবিআই-পুলিশের আনাগোনায়, এখনও গমগম করছে গোটা এলাকা। তার মধ্যেই আতঙ্ক গ্রাস করেছে সকলকে। ঘরছাড়ারা এখনও গ্রামে ফেরার সাহস পাচ্ছেন না। আবার গ্রামে যাঁরা রয়েছেন, বাড়ির বাইরে পা রাখার সাহস জুটিয়ে উঠতে পারছেন না তাঁরাও।
ভাদু শেখের মৃত্যুর পরদিন পুলিশের চোখে কার্যত ধুলো দিয়ে, সকালে মোটরবাইকে চেপে বগটুই গ্রামে পৌঁছে যান মহম্মদ সেলিম। ঘুরে দেখেন গ্রাম। বিমান বসুদের গ্রামে ঢোকা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্থ বচসা হয়। বামেদের কটাক্ষের জবাবে, পাল্টা আক্রমণ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বীরভূমের রামপুরহাটে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে ট্যুইট করেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তিনি টুইটারে লেখেন, রামপুরহাটের ঘটনায় OC-কে ক্লোজ করা হয়েছে। অপসারিত করা হয়েছে SDPO-কে। গঠন করা হয়েছে জ্ঞানবন্ত সিং, মীরাজ খালিদ ও সঞ্জয় সিং-কে নিয়ে ৩ সদস্যর সিট। যথাযথ তদন্ত হবে। দুর্ঘটনা, না আগের খুনের প্রতিক্রিয়া, না ষড়যন্ত্র, সবটা খতিয়ে দেখা হবে। তবে এই আগুনের ঘটনায় রাজনীতি নেই।
গত ২২ মার্চ রামপুরহাটে খুন তৃণমূলের উপপ্রধান। তারপরেই উত্তপ্ত হয় বীরভূল। স্থানীয়দের একাংশের দাবি করেন, বালি খাদান নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিবাদ চলছিল। তার জেরেই খুন হন তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখ।
রামপুরহাটকাণ্ডে ধৃত আনারুল হোসেনকে নিয়ে, অনুব্রত মণ্ডলকে চিঠি দিয়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। ভাইরাল হওয়া এই চিঠিতে, আনারুলকে পঞ্চায়েত ভোট পর্যন্ত ব্লক সভাপতির পদে রাখার কথা বলেছিলেন রামপুরহাটের তৃণমূল বিধায়ক।
বীরভূমের মহম্মদবাজার থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৯৬০ বোতল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ উদ্ধার করল পুলিশ। সূত্রে খবর, গতকাল রাতে মহম্মদবাজারের দেউচা গ্রামে হানা দেয় পুলিশ। অভিযোগ, ওই বাড়িতেই মজুত ছিল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপের অতগুলি বোতল। ঘটনায় বাড়ির মালিক সহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ামপুরহাটকাণ্ডে এবিপি আনন্দের হাতে হাসপাতালের সিসি ফুটেজ। কী হয়েছিল ভাদু শেখের মৃত্যুর রাতে? সিসি ক্যামেরাতেই লুকিয়ে রহস্য?
রামপুরহাটকাণ্ড নিয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের রিপোর্ট অমিত শাহের হাতে তুলে দিলেন সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি, বিধানসভায় হাতহাতির ঘটনা নিয়ে অমিত শাহর কাছে নালিশ করেছেন মনোজ টিগ্গা। যা নিয়ে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল।
বৃহস্পতিবার, দিল্লিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিজেপির বিধানসভার মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গা।
ঘটনার রাতে, ৮টা ২৮ নাগাদ ঘটনাস্থলে ২ টি বাইকে ৪ জন আসে। তাদের দুজনের মাথায় ছিল হেলমেট।সিবিআই সূত্রে দাবি, ভাদু শেখের মাথায় ১টি বোমা ছোড়া হয়। বাকি তিনটি বোমা ছোড়া হয় আশপাশে। এরপর বাইকে চারজন চম্পট দেয়। সেই সময় ভাদু শেখ একাই ছিলেন বলে সূত্রের দাবি।
কী হয়েছিল সেই রাতে? ভাদু শেখ-খুনের পরে কারা এসেছিল হাসপাতালে? ২৬টি ক্যামেরায় নজর সিবিআইয়ের। পুলিশ-দমকলের বয়ান রেকর্ড।
রামপুরহাটকাণ্ডে নতুন মোড়। নেপথ্যে ভাইরাল এই চিঠি। রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে ধৃত আনারুল হোসেনকে নিয়ে এই চিঠিটি অনুব্রত মণ্ডলকে লেখেন, রামপুরহাটের তৃণমূল বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়!
রামপুরহাটকাণ্ডে থানার এক সাব ইন্সপেক্টর এবং এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাবইন্সপেক্টরকে জিজ্ঞাসবাদের জন্য তলব করল সিবিআই। সেইসঙ্গে তলব করা হয়েছে দমকলের ওসি-কেও। পাশাপাশি, ধৃত আনারুল শেখ সহ অভিযুক্তদের ৬টি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ৬টি ফোনের তথ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তা পাঠানো হবে ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্যও। ঘটনার রাতে কোনও মেসেজ আদানপ্রদান হয়েছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হবে।
রামপুরহাটকাণ্ডে এবার অমিত শাহের কাছে বিজেপির রিপোর্ট। বিধানসভায় হাতাহাতি নিয়েও নালিশ। তদন্তে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা দেখছে তৃণমূল।
সিসি ক্যামেরার হার্ডডিস্কই উধাও! তালা ভেঙে কাউকে না পেয়ে রামপুরহাটকাণ্ডে অভিযুক্ত লালনের বাড়ি সিল করল সিবিআই।
রামপুরহাটকাণ্ডের তদন্তে ফের বগটুইয়ে সিবিআই। অভিযুক্ত লালন শেখের বাড়ির সিসি ক্যামেরার ফুটেজ উদ্ধারের চেষ্টা। ভাঙা হল তালা। মিলল না হার্ড ডিস্ক। উদ্ধার পোষ্য।
ভাদু শেখ খুনের পর কারা এসেছিল রামপুরহাট হাসপাতালে? জানতে হাসপাতালের ২৬টি সিসি ক্যামেরার ফুটেজে নজর। বাজেয়াপ্ত আনারুল-সহ অভিযুক্তদের ৬ টি মোবাইল ফোন।
রামপুরহাটের বগটুইয়ে তৃণমূল নেতা ভাদু শেখ হত্যাকাণ্ডে আরও ২ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সবমিলিয়ে ধৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৬। বুধবার মাড়গ্রাম-নলহাটির কাছ থেকে ভাসন শেখ ও সফিক শেখ নামে ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের ৯দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে রামপুরহাট আদালত।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে লালন শেখের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও সিসিটিভির হার্ডডিস্ক পেল না সিবিআই।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে লালন শেখের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও সিসিটিভির হার্ডডিস্ক পেল না সিবিআই।
সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে জিজ্ঞাসাবাদ পুলিশকর্মী ও দমকলকর্মীকে।
‘আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধে ওঁকে রেখেছিলাম। আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চায়েত ভোট পর্যন্ত আনারুলকে রাখতে বলেছিলেন।’ রামপুরহাটকাণ্ডে বিস্ফোরক দাবি অনুব্রত মণ্ডলের।
'আনারুলকে আগেই পদ থেকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলাম’, রামপুরহাট কাণ্ড নিয়ে দাবি অনুব্রতর।
রামপুরহাটকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার পথে মিছিল সিপিএমের। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি।
লালন শেখের বাড়ি সিল করল সিবিআই। খবর সিবিআই সূত্রে।
সিবিআই সূত্রে দাবি, ভাদু শেখের মাথায় ১টি বোমা ছোড়া হয়। বাকি তিনটি বোমা ছোড়া হয় আশপাশে। এরপর বাইকে চারজন চম্পট দেয়। ঘটনার সময় ভাদু শেখ একাই ছিলেন বলে সূত্রের দাবি।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ঘটনার রাতে, ৮টা বেজে ২৮ মিনিট নাগাদ ঘটনাস্থলে ২টি বাইকে ৪ জন আসে। তাদের দুজনের মাথায় ছিল হেলমেট।
তৃণমূলের উপপ্রধান ভাদু শেখের খুনের ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করল সিবিআই।
সিবিআই সূত্রে খবর, ঘটনার রাতে আগুন দেওয়া হয় ফটিক শেখের বাড়িতে। আর তার কাছেই লালন শেখের বাড়ির সিসিটিভি ক্যামেরার মুখ ছিল ফটিকের বাড়ির দিকেই। সেই সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখবে সিবিআই।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামের ভিতর এই প্রথম সিসিটিভি ক্যামেরার হদিশ। ৭ জনকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল যে বাড়িতে, তার ৪০ মিটারের মধ্যে ক্যামেরার হদিশ।
বাজেয়াপ্ত মোবাইল ফোন পাঠানো হবে ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্যও। ঘটনার রাতে কোনও মেসেজ আদানপ্রদান হয়েছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হবে।
ধৃত আনারুল শেখ-সহ অভিযুক্তদের ৬টি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ৬টি ফোনের তথ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রামপুরহাটকাণ্ডে থানার এক সাব ইন্সপেক্টর এবং এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টরকে জিজ্ঞাসবাদের জন্য তলব করল সিবিআই। তলব দমকলের ওসি-কেও।
রামপুরহাটকাণ্ডে নাড্ডার কাছে বিজেপির অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্ট। বুধবার দেওয়া রিপোর্টে অভিযুক্ত অনুব্রত। ব্যক্তিগত শত্রুতায় গ্রেফতারের চক্রান্ত, সেদিনই আক্রমণ মমতার।
তৃণমূলের উপপ্রধান খুনের পর, তাঁর লোকেরাই গ্রামে তাণ্ডব চালিয়েছিল। এমনটাই দাবি বগটুই হত্যাকাণ্ডের অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী ও ধৃত সঞ্জু শেখের পিসির। পুলিশের বিরুদ্ধেও নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তাঁর।
২১ মার্চ সন্ধে থেকে ২২ মার্চ সন্ধে পর্যন্ত হাসপাতালের ২৬টি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে সিবিআই। এই ফুটেজ আগেই সংগ্রহ করেছিল সিট। অভিযোগ, সিটের থেকে সেই ফুটেজ পায়নি সিবিআই। তারপরে নিজেরাই সংগ্রহ করলেন সিবিআই আধিকারিকরা।
রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করতে এবার রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করল সিবিআই।
সেই রাতে কী হয়েছিল বগটুইয়ে? নলহাটি থানার আইসি, রামপুরহাট থানার ২ এএসআইকে সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ। নজরে দমকলকর্মীরাও।
তদন্তে কী তথ্য বেরচ্ছে? তদন্ত প্রক্রিয়ায় কতটা এগোল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা? এরকম নানা প্রশ্নই এখন ঘোরাফেরা করছে জেলা থেকে রাজ্যের নানা প্রান্তে।
ঘটনার দিন বগটুইয়ে ঠিক কী হয়েছিল জানতে সিবিআইয়ের রাডারে পুলিশকর্মীরা। ইতিমধ্যেই একাধিক এসআই, এএসআইকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই তদন্তকারীদের।
ইতিমধ্যেই ভাদু শেখ খুনে ধৃত চার দুষ্কৃতী।
প্রেক্ষাপট
বীরভূম: স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) নিজে তাঁকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। যদিও নিজেকে ষড়যন্ত্রের শিকার বলে দাবি করেছেন আনারুল হোসেন (Anarul Hossain)। কিন্তু এ বার তাঁর বিপত্তি আরও বাড়ালেন ভাদু শেখ খুনে (Bhadu Sheikh Murder) ধৃতদের মধ্যে এক জনের আত্মীয়া। তাঁর অভিযোগ, দাউ দাউ করে পর পর বাড়িগুলি (Rampurhat Bogtui Arson) জ্বলতে থাকলেও, গ্রামে পুলিশকে ঢুকতে দেননি আনারুলই। ওই দিন ভাদু খুন হওয়ার পরেও চারিদিকে বোমা ফাটছিল বলে দাবি করেছেন তিনি।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে তৃণমূলের (TMC) উপপ্রধান ভাদু শেখের খুনের ঘটনায় আরও তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই নিয়ে তৃণমূলের উপপ্রধান খুনের ঘটনায় ধৃতের সংখ্যা বেড়ে হল চার। এর মধ্যে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তথা ধৃত সঞ্জু শেখের পিসি চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। তাঁর বক্তব্য, “ওই দিন দাউদাউ করে আগুন জ্বলছিল। কান্নাকাটি চলছিল ভাদু শেখের বাড়িতে। আনারুলই গ্রামে পুলিশ ঢুকতে দেয়নি। ওই সব করিয়েছে। চারদিকে বোমা ফাটছিল। আমরা প্রাণভয়ে খাটের তলায় লুকিয়েছিলাম।”
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার পর থেকেই পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন শেরা শেখ, সঞ্জু শেখ, এবং রাজা শেখ নামের তিন দুষ্কৃতী। মঙ্গলবার, এই তিন জনকে গ্রেফতার করে বীরভূম জেলা পুলিশ। এই চার জনকে বোমা ছুড়তে দেখা গেছিল।যদিও ধরা পড়ার পর সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার উদ্দেশে তাঁরা বলেন, “আমরা নির্দোষ”।
এ দিকে, বুধবারই রামপুরহাট হত্যাকাণ্ড নিয়ে জে পি নাড্ডার (JP Nadda) কাছে রিপোর্ট পেশ করল বিজেপির (BJP) পাঁচ সদস্যের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল। ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির রিপোর্টে উল্লেখ, সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকা ও স্বাধীনতার মৌলিক অধিকার রক্ষায় ব্যর্থ তৃণমূল সরকার। বালি, পাথর, কয়লা এবং অন্যান্য মাফিয়ার টাকা তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতাদের কাছে যায়। বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের রিপোর্টে উল্লেখ।
তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, বিজেপির রিপোর্ট সিবিআই তদন্তকে দুর্বল করবে, প্রভাবিত করবে। এই ধরনের রিপোর্ট তদন্তকে ভুল পথে চালিত করবে। রামপুরহাট হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের রিপোর্ট পেশ নিয়ে দার্জিলিঙে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর। তাঁর দাবি রামপুরহাটকাণ্ড বিজেপির বড় ষড়যন্ত্র।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -