দুর্গোৎসব
আশ্বিন শুক্লা প্রতিপদ তিথি থেকে শুরু হবে দেবীপক্ষ। আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠ দিন অর্থাৎ ষষ্ঠী থেকে দশম দিন অবধি পাঁচ দিন ধরে চলবে বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজো। দুর্গাপুজোর কোন দিন কীভাবে আরাধনা করা হয় দেবীর?
স্টোরি
দুর্গা ষষ্ঠী (মহাষষ্ঠী)
এই দিন দেবীর বোধন হয়। ষষ্ঠীর দিন পুজোর তিনটি বিধি গুরুত্বপূর্ণ। কল্পারম্ভ, বোধন, অধিবাস এবং আমন্ত্রণ।
স্টোরি
মহাসপ্তমী
দেবী দুর্গার আরাধনার দ্বিতীয় দিন। এই দিনের উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ আচার হল- নবপত্রিকা স্নান।
স্টোরি
মহাষ্টমী
দেবীর আরাধনার তৃতীয় দিন, এই দিনে দেবীকে চামুণ্ডা রূপেও পুজো করা হয়। পাশাপাশি, এই দিনটিতে কুমারী পুজোও হয়।
স্টোরি
সন্ধিপুজো
মহাষ্টমীর শেষ ২৪ মিনিট এবং মহানবমীর প্রথম ২৪ মিনিট, অর্থাৎ মোট ৪৮ মিনিট ধরে হয় সন্ধিপুজো। এই পুজো অষ্টমী ও নবমীর সন্ধিক্ষণে হয়। বিশ্বাস, এই সময়ে দেবী চামুণ্ডারূপে চণ্ড ও মুণ্ড অসুরকে বধ করেছিলেন। দেবীর চরণে ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি প্রদীপ নিবেদন করা হয়, যা অন্ধকারের উপর আলোর জয়ের প্রতীক।
স্টোরি
মহানবমী
দেবী দুর্গার আরাধনার চতুর্থ দিন। যজ্ঞের মাধ্যমে দেবীকে আহুতি দেওয়া হয়। ১০৮টি বেলপাতা, আমকাঠ, ঘি দিয়ে এই যজ্ঞ করা হয়।
স্টোরি
বিজয়া দশমী (দশেরা)
দেবীকে নিবেদনের পঞ্চম ও শেষ দিন। শ্রী চণ্ডীর কাহিনি অনুসারে, দেবী আবির্ভূত হন আশ্বিন মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশী তিথিতে। আর মহিষাসুরকে বধ করেন শুক্লা দশমীতে। তাই এই দশমীর দিনকে বিজয়া বলে চিহ্নিত করা হয়।
স্টোরি













