Madhyamik Result 2021 Live Updates: মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন মুখ্যমন্ত্রীর , wb10.abplive.com-এ রেজাল্ট
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। যে ফলাফলের জন্য wb10.abplive.com ওয়েবসাইটে নজর রাখতে হবে।
এতজন ফার্স্ট হলে খাতিরটাই চলে যাবে, তফাতটা তো ধরে রাখা দরকার, এরা তো ভবিষ্যতে গিয়ে মার খাবে, আগে আমাদের সময় ফার্স্ট খুব কম ছিল, ৬০৭ পেয়েছে, ওকে ৭০০ দিয়ে দিতে পারত, এত ফার্স্টের মানে কী, এই গণতন্ত্র শিক্ষায় চলে না
অতিমারী যেমন আনপ্রেসিডেন্টেড, রেজাল্টও তাই, এরমধ্যে অস্বাভাবিক কিছু দেখছি না, পরীক্ষা দেওয়ার কোনও উপায় ছিল না, এত ছাত্রছাত্রীর দায় সরকারের উপরই আসবে এবং তা সরকারকেই করতে হবে। প্রতিক্রিয়া শিক্ষাবিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ির।
স্কুলের পাঠানো নম্বর বহুক্ষেত্রে খতিয়ে দেখা হয়েছে। একটা সময়ে স্কুলের পাঠানো নম্বরে ৭০০-র মধ্যে ৭০০ পেয়েছিল প্রায় ২৫০ জন পরীক্ষার্থী। পর্ষদের হস্তক্ষেপে যাচাইয়ের পর, সর্বোচ্চ নম্বর নেমে দাঁড়ায় ৬৯৭।
এবার অতিমারীর মাধ্যমিকের ফলাফল কার্যত ব্যতিক্রমী। বাংলা, ইংরেজির মতো বিষয়ে ৯০ শতাংশর উপর নম্বর পেয়েছে ৭৮ হাজার ৩৭৬ এবং ৬৬ হাজার ৯০৩ জন পরীক্ষার্থী।
এবার অতিমারীর মাধ্যমিকের ফলাফল কার্যত ব্যতিক্রমী। প্রায় সাড়ে ন’লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী ৬০ শতাংশর বেশি নম্বর পেয়েছে।
পরীক্ষার্থীদের অভিভাবক, শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদেরও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
সব মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে তাদের সাফল্যের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন এবং ভবিষ্যতের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এবিপি আনন্দর ওয়েবসাইট wb10.abplive.com মারফত জানা যাচ্ছে ফল
পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, ফলে সন্তুষ্ট না হলে পরীক্ষায় বসার সুযোগ রয়েছে।
এ বছর ছাত্রীর সংখ্যা ছিল বেশি।
এবার পরীক্ষার্থীদের সবাই পাস করেছেন। প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৯০ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৪৯।
ভূগোল বিষয়ে এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী, কলকাতায় এই সংখ্যা ৩৩,১৪২। বর্ধমান অঞ্চলে ১৬,৬৫১। মেদিনীপুর অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৮,৪৭২। উত্তরবঙ্গে এই সংখ্যা ১৫,০২৪।
ইতিহাস বিষয়ে এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী কলকাতা অঞ্চলে এই সংখ্যা ৩০,৩২২। বর্ধমান অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৪,৭৪৮, মেদিনীপুর অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৬,৪০২। উত্তরবঙ্গে এই সংখ্যা ১৩,৩৮৮।
জীবনবিজ্ঞানে এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী কলকাতা অঞ্চলে এই সংখ্যা ৩০,৩৮৭। বর্ধমান অঞ্চলে ১৪,৯৫২। মেদিনীপুর অঞ্চলে ১৮,০৯৪।উত্তরবঙ্গ অঞ্চলে ১৩,৬৮৭।
পদার্থবিদ্যায় এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী, কলকাতা অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৯,৫৯০। বর্ধমান অঞ্চলে ৯,৫৫৭। মেদিনীপুর অঞ্চলে ১১,৮৯৪। উত্তরবঙ্গ অঞ্চলে এই সংখ্যা ৯,৮১৩।
অঙ্কে এএ প্রাপকদের অঞ্চল ভিত্তিক তালিকা অনুযায়ী, কলকাতা অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৮,৫১৩। বর্ধমান অঞ্চলে ৮,৭৫১, মেদিনীপুর অঞ্চলে ১১,৮২৮। উত্তরবঙ্গ অঞ্চলে ৯,১৩৫।
দ্বিতীয় ভাষা অর্থাৎ, ইংরেজিতে এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক তালিকায় কলকাতা অঞ্চলে এএ প্রাপকের সংখ্যা ২৫,১২৬। বর্ধমান অঞ্চলে ১৩,৯৭১ জন। মেদিনীপুর অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৪,৯০৮। উত্তরবঙ্গে এই সংখ্যা ১২,৮৯৮।
প্রকাশিত হল এ বছরের মাধ্যমিকের ফল। পাসের ইতিহাসে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে এ বছর উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০০ শতাংশ পরীক্ষার্থী। প্রথম হয়েছেন ৭৯ জন। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭। জানালেন পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়।
এবিপি আনন্দর ওয়েবসাইট wb10.abplive.com মারফত জানা যাচ্ছে ফল। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৪৯। তাঁরা সবাই পাস করেছেন। প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৯০ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
এবারের মাধ্যমিকে ৯০ শতাংশর বেশি ফার্স্ট ডিভিশন পেয়েছেন। প্রথম ভাষা অর্থাৎ বাংলায় এএ প্রাপকদের অঞ্চলভিত্তিক সংখ্যা দেখে নেওয়া যাক। কলকাতা অঞ্চলে এই সংখ্যা ২৯,৪৬৭। বর্ধমান অঞ্চলে এই সংখ্যা ১৬,৮৪৪, মেদিনীপুর অঞ্চলে ১৭,১৪৮। উত্তরবঙ্গে এই সংখ্যা ১৪৯১৭।
২০১৮-তে পাসের হার ছিল ৮৫.৪৯ শতাংশ। ২০১৯-এ পাসের হার ৮৬.০৭ শতাংশ। ২০২০-তে পাসের হার ছিল ৮৬.৩৪ শতাংশ।
২০১৬-তে পাসের হার ছিল ৮৫.৭৪ শতাংশ। ২০১৭-তে পাসের হার ছিল ৮৫.৬৫ শতাংশ।
২০১৪-তে মাধ্যমিকে পাসের হার ছিল ৮২.২৪ শতাংশ। ২০১৫-তে পাসের হার ছিল ৮২.৬৬ শতাংশ।
২০১২-তে পাসের হার ৮১.০৬ শতাংশ। ২০১৩-তে পাসের হার ৮১.৮১ শতাংশ।
২০১০-এ পাসের হার ছিল ৮১.৭৮ শতাংশ। ২০১১-তে পাসের হার ৮০.৫৭ শতাংশ।
২০০৮-এ মাধ্যমিকে পাসের হার ছিল ৭২.৪৬ শতাংশ। ২০০৯-এ পাসের হার ছিল ৮১.৭৩ শতাংশ।
২০০৬-এ পাসের হার ছিল ৬৪.৯৫ শতাংশ। ২০০৭-এ এই হার ছিল ৭৪.৫৭ শতাংশ।
২০০৫-এ মাধ্যমিকে পাসের হার ছিল ৭০.৫১ শতাংশ। ২০০৬-এ পাসের হার ছিল ৬৪.৯৫ শতাংশ।
২০০৩-এ পাসের হার ছিল ৭০.৪৫ শতাংশ। ২০০৪-এ পাশের হার ছিল ৭১.৬১ শতাংশ
২০০১-এ পাসের হার ছিল ৭০.২৩ শতাংশ। ২০০২-এ পাসের হার ছিল ৭০.১৯ শতাংশ।
১৯৯৯-এ পাশের হার ছিল ৬৮.৯৪ শতাংশ। ২০০০ –এ পাসের হার ছিল ৭০.৪৫ শতাংশ।
১৯৯৬-এ পাসের হার ৬৫.৩৩ শতাংশ। ১৯৯৭-এ পাসের হার ছিল ৬৮.১৭ শতাংশ। ১৯৯৮-তে পাশের হার ছিল ৬৯.৪৭ শতাংশ।
১৯৯৩-তে পাশের হার ৬৩.৬৬ শতাংশ। ১৯৯৪-তে এই হার ছিল ৬৫.৫৪ শতাংশ। ১৯৯৫-তে পাসের হার ৬৭.৭৫ শতাংশ।
১৯৯০-তে পাশের হার ছিল ৫৫.৫৭ শতাংশ। ১৯৯১-এ ৫৯.৩৯ শতাংশ। ১৯৯২-তে পাশের হার ৬৯.৩৬ শতাংশ।
১৯৮৭-তে মাধ্যমিকে পাসের হার ছিল ৫৮.০২ শতাংশ। ১৯৮৮-তে এই হার ৫০ শতাংশ। ১৯৮৯-এ পাসের হার ৭০.২৩ শতাংশ।
এবার মাধ্যমিকে রেকর্ড ১০০ শতাংশ পাস। দেখে নেওয়া যাক, বিগত কিছু বছরের পাসের হার। ১৯৮৫ সালে মাধ্যমিকে পাশের হার ছিল ৬৬.৬৪ শতাংশ। ১৯৮৬-তে এই হার ছিল ৫৪.৭৮ শতাংশ।
মাধ্যমিকের ফল জানতে পরীক্ষার্থীদের প্রথমে wb10.abplive.com-এই ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে। এরপর ১০ ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। তারপর দিতে হবে ডেট অফ বার্থ। এভাবেই রেজাল্ট জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।
এবার মাধমিক বাতিল হওয়ায় স্বাভাবিকভাবে কোনও ছাত্রছত্রী অ্যাডমিট হাতে পায়নি। রোল নম্বর কেউ জানে না। তাই রেজিস্ট্রেশন ও জন্মতারিখ দিয়ে নম্বর জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।
এবছর বিষয়ভিত্তিক গ্রেড ও নম্বরের সঙ্গে মোট গ্রেড ও নম্বর জানতে পারছেন পরীক্ষার্থীরা
পর্ষদ সভাপতি জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরবর্তী বছরের পরীক্ষা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আগামী বছরের পরীক্ষা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি
আজ সকাল ১০ টা থেকেই বিভিন্ন জেলায় পর্ষদের ৪৯টি ক্যাম্প অফিস থেকে কোভিডবিধি মেনে মার্কশিট, অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া হচ্ছে স্কুলগুলিকে।
করোনা আবহে এবার পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। তাই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ হয়নি।
এবার প্রথম ৭৯ জন। মোট নম্বরের থেকে মাত্র তিন নম্বর কম পেয়ে প্রথম ৭৯ জন। এত সংখ্যক প্রথম স্থানাধিকারী এর আগে হয়নি।
সবমিলিয়ে এবারের মাধ্যমিকে নম্বরের ছড়াছড়ি। এত সংখ্যক ফার্স্ট ডিভিশনে পাস এই প্রথম
এবার ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল বেশি.
Check Results on wb10.abplive.com
৯০ শতাংশ পরীক্ষার্থী ফার্স্ট ডিভিশন পেয়েছে, এমনই খবর পর্ষদ সূত্রে
করোনা আবহে এবছর, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, দুটি পরীক্ষাই বাতিল হয়ে যায়। পরীক্ষার্থীদের বিগত পরীক্ষার মূল্যায়নের ভিত্তিতে ফল প্রকাশ হল মাধ্যমিকের।
পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, ফলে সন্তুষ্ট না হলে পরীক্ষায় বসার সুযোগ রয়েছে।
ফল জানতে প্রথমে wb10.abplive.com ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে।এরপর ১০ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। তারপর দিতে হবে ডেট অফ বার্থ।
পাসের ইতিহাসে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে এ বছর উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০০ শতাংশ পরীক্ষার্থী। প্রথম হয়েছেন ৭৯ জন।
প্রকাশিত হল এ বছরের মাধ্যমিকের ফল। পাসের ইতিহাসে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে এ বছর উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০০ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
সর্বোচ্চ নম্বর ৬৯৭, পেয়েছে ৭৯ জন
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘স্কুল থেকে আজই মিলবে মার্কশিট’
‘এবছর মাধ্যমিকে ১০০ শতাংশ পাস’, সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা পর্ষদের
এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ১০ লক্ষ ৭৯ হাজার ৭৫০
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সাংবাদিক বৈঠক শুরু। প্রকাশিত হচ্ছে মাধ্যমিকের ফল
গত বছর ১০,০৩,৬৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণের সংখ্যা ছিল ৮,৪৩,৩০৫।পাশের হার ছিল ৮৬.৩৪ শতাংশ
নবমের মার্কশিট, দশমের অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতে মাধ্যমিকের ফলাফল। ৫০-৫০ শতাংশ হারে ২০২১-এর মাধ্যমিকের মার্কশিট দেওয়া হবে। নবম শ্রেণীর মার্কশিট ও দশম শ্রেণীর অভ্যন্তরীন মূল্যায়ণকে সমান গুরুত্ব দিয়ে মার্কশিট দেওয়া হবে। এই মূল্যায়নে সন্তুষ্ট না হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরে বসা যাবে পরীক্ষায়। পরীক্ষায় বসলে, সেই পরীক্ষার রেজাল্টই চূড়ান্ত বিবেচিত হবে বলে জানাল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
আর কিছু সময়ের মধ্যেই প্রকাশিত হবে এবারের মাধ্যমিকের ফলাফল
ফল জানতে প্রথমে wb10.abplive.com ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে।এরপর ১০ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। তারপর দিতে হবে ডেট অফ বার্থ।
এবছর, মাধ্যমিকে মেধাতালিকা পরম্পরায় ছেদ পড়ছে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে, যেহেতু কোনও পরীক্ষাই হয়নি, তাই আনুষ্ঠানিকভাবে মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে না। এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে ১১ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী।
আজই পর্ষদের ৪৯টি ক্যাম্প অফিস থেকে মার্কশিট বিলি করা হবে স্কুলগুলিকে। এদিনই স্কুল থেকে মার্কশিট দেওয়া হবে। তবে, কোভিড পরিস্থিতিতে পরীক্ষার্থী নয় অভিভাবকদের হাতে দেওয়া হবে মার্কশিট। পর্ষদ জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট পরাক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট দেখিয়ে, অভিভাবকদের মার্কশিট সংগ্রহ করতে হবে।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: করোনা আবহের মধ্যেই আজ মাধ্যমিকের (Madhyamik Results 2021) ফলপ্রকাশ। পরীক্ষার্থীদের বিগত পরীক্ষার মূল্যায়ণের ভিত্তিতে এবারে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে, আজ সকাল ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে মাধ্যমিকের ফল ঘোষণা করা হবে। সকাল ১০টা থেকে ফল জানা যাবে ওয়েবসাইটে (wbbse.wb.gov.in)। এবছরে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। যে ফলাফলের জন্য wb10.abplive.com ওয়েবসাইটে নজর রাখতে হবে। রেজিস্ট্রেশন নম্বর (Madhyamik Registration Number) ও ডেট অফ বার্থ দিলেও জানা যাবে মাধ্যমিকের ফলাফল।
করোনা আবহের (covid19) জেরে এবার মাধমিক বাতিল হয়েছিল। তাই স্বাভাবিকভাবে কোনও ছাত্রছাত্রী অ্যাডমিট (Madhyamik Admit Card) হাতে পায়নি। রোল নম্বর কেউ জানে না। তাই রেজিস্ট্রেশন ও জন্মতারিখ দিয়েই এবারে নম্বর জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষার্থীদের প্রথমে wb10.abplive.com-এই ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে। এরপর ১০ ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। তারপর দিতে হবে ডেট অফ বার্থ।
অন্যদিকে, ২২শে জুলাই, অর্থাত্, বৃহস্পতিবার, দুপুর ৩টেয় উচ্চমাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ। বিকেল ৪টে থেকে ওয়েবসাইট মারফত ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। বিগত বছরের মতো এবারও পরীক্ষার্থীরা wb12.abplive.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন। এক্ষেত্রেও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়েই ওয়েবসাইটে (wbbse.wb.gov.in) ফল দেখা যাবে। উচ্চমধ্যমিক শিক্ষা সংসদ জানিয়েছে, ফলপ্রকাশের পরদিন, অর্থাত্, আগামী ২৩ জুলাই, স্কুল থেকে মিলবে উচ্চ মাধ্যমিকের মার্কশিট। সেদিনই মার্কশিট সার্টিফিকেটের সঙ্গে অ্যাডমিট কার্ডও দেওয়া হবে।
এবছর, মাধ্যমিক (WBBSE) ও উচ্চমাধ্যমিকে (WBCHSE) মেধাতালিকা পরম্পরায় ছেদ পড়ছে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ জানিয়েছে, যেহেতু কোনও পরীক্ষাই হয়নি, তাই আনুষ্ঠানিকভাবে মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -