কলকাতা: ফলের আগে ফলের আভাস। কোন দফায়, কোন দল, ক’টি আসন পেতে পারে? ইঙ্গিত মিলেছে এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষায়।

সাত দফায় ভোট। সাত দফায় সমীক্ষা।

চৌঠা এপ্রিল প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া ও বাঁকুড়ার ১৮টি আসনে।

এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষা অনুযায়ী, এই ১৮টি আসনে মধ্যে তৃণমূল পেতে পারে ১৪টি আসন। জোটের দখলে যেতে পারে ৪টি আসন।



১১ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় ভোট হয় পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের ৩১টি আসনে।

এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষায় ইঙ্গিত, এই ৩১টি আসনের মধ্যে,তৃণমূলের ঝুলিতে যেতে পারে ২১টি আসন। জোট পেতে পারে ১০টি আসন।



সতেরোই এপ্রিল, কোচবিহার বাদে উত্তরবঙ্গ এবং বীরভূম মিলিয়ে তৃতীয় দফায় ভোট গ্রহণ হয় ৭ জেলার ৫৬টি আসনে।

সমীক্ষা অনুযায়ী, এই ৫৬টি আসনের মধ্যে,জোট পেতে পারে ৩৪, তৃণমূল ১৮, বিজেপি ১ এবং অন্যান্য ৩টি আসন পেতে পারে।



একুশে এপ্রিল, চতুর্থ দফায় কলকাতা, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া ও বর্ধমানের ৬২টি আসনে ভোট হয়।

এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষায় ইঙ্গিত,৩৪টি আসন পেতে পারে জোট। তৃণমূলের দখলে যেতে পারে ২৮টি আসন।



পঁচিশে এপ্রিল, পঞ্চম দফায়, উত্তর ২৪ পরগনা ও হাওড়া মিলিয়ে ৪৯টি আসনে ভোট হয়।

সমীক্ষা অনুযায়ী,তৃণমূল পেতে পারে ৩২টি আসন। ১৭টি যেতে পারে জোটের ঝুলিতে।



তিরিশে এপ্রিল, ষষ্ঠ দফায় কলকাতা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলির ৫৩টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়।

এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষায় ইঙ্গিত,এই ৫৩টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেতে পারে ৩০টি আসন। জোট ২২টি। অন্যান্য ১টি।



পাঁচই মে, সপ্তম তথা শেষ দফায় ভোট গ্রহণ হয় কোচবিহার ও পূর্ব মেদিনীপুরের ২৫টি আসনে।

এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন ভোট পরবর্তী সমীক্ষা অনুযায়ী,এই ২৫টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেতে পারে ২০টি আসন। ৫টি আসন পেতে পারে জোট।



৫ এপ্রিল থেকে ৭ মে পর্যন্ত এই সমীক্ষা চালানো হয়।