Panchayat Election Exit Poll Live: কার দখলে গ্রাম বাংলা? সি ভোটারের Exit Poll
Panchayat Exit Poll 2023 Live: গ্রাম বাংলায় শেষ হাসি কে হাসবেন? কী বলছে সি ভোটারের Exit Poll?
সি ভোটারের এক্সিট পোল জানাচ্ছে, ২১ আসনের দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা পরিষদে তৃণমূল কংগ্রেসের সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন ১১ থেকে ১৫ টি। আর বিজেপি যেখানে পেতে পারে ৬ থেকে ১০ টি আসন। আর শূন্য থেকে ১ টি আসন যেতে পারে বাম-কংগ্রেসের দখলে।
এবার পঞ্চায়েত ভোট ২০২৩ সালে সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী, মোট আসন ২৬ টির মধ্যে তৃণমূলের সম্ভাব্য আসন ১৯ থেকে ২৫ টি, বিজেপির সম্ভাব্য আসন ০ থেকে ৪ টি, বাম এবং কংগ্রেসের সম্ভাব্য আসন শূন্য থেকে ৩ টি।
পূর্ব মেদিনীপুরে মোট জেলা পরিষদ আসন ৭০টি। সেখানে সি ভোটারের এক্সিট পোল অনুযায়ী তৃণমূল পেতে পারে ৩৫-৪৫টি আসন। বিজেপির দখলে আসতে পারে ২৬-৩২টি আসন। বাম ও কংগ্রেসের ঝুলিতে আসতে পারে ০-২টি আসন।
সি ভোটার সমীক্ষা থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাঁকুড়ার জেলা পরিষদের মোট আসনসংখ্যা ৫৬। তার মধ্যে ৩৭টি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তৃণমূলের। বিজেপি পেতে পারে ৯ থেকে ১৫টি আসন। ০ থেকে ৩টি আসন যেতে পারে বাম-কংগ্রেস জোটের দখলে।
ঝাড়গ্রাম জেলা পরিষদে মোট আসন সংখ্যা ১৯টি। ভোট শেষে সি ভোটার সমীক্ষা বলছে তৃণমূল এবারেও দৌড়ে এগিয়ে। শাসক দল পেতে পারে ১৩-১৭টি আসন। ঝাড়গ্রামে গেড়ুয়া শিবির ২-৬টি আসন পেতে পারে, বাম এবং কংগ্রেস পেতে পারে ০-১টি আসন।
এদিন বিকেল ৪টে পর্যন্ত যে রকম ভোট হয়েছে, তার ভিত্তিতে সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, আলিপুরদুয়ারের মোট ১৮টি জেলা পরিষদ আসনের মধ্যে ৪ থেকে ৮ টি আসন পেতে পারে তৃণমূল। বিজেপির ঝুলিতে যেতে পারে ১০ থেকে ১৪ টি। বাম ও কংগ্রেসের জোটের ভাগ্যে আসতে পারে ০-১টি আসন।
সি ভোটার সমীক্ষার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বীরভূম জেলা পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৫২। তার মধ্যে তৃণমূলের ঝুলিতে যেতে পারে ৩৪ থেকে ৪৪টি আসন। ৬ থেকে ১২টি আসন পেতে পারে বিজেপি। বাম-কংগ্রেস জয়ী হতে পারে ০ থেকে ৫টি আসনে। এখানে উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে, ২০২২ সালেই বীরভূমের আসনসংখ্যা বেড়ে ৪২ থেকে ৫২ হয়।
পশ্চিম মেদিনীপুরে মোট জেলা পরিষদ আসন ৬০টি। সেখানে সি ভোটারের এক্সিট পোল অনুযায়ী তৃণমূল পেতে পারে ৩১-৪১টি আসন। বিজেপির দখলে আসতে পারে ১৯-২৫টি আসন। বাম ও কংগ্রেসের ঝুলিতে আসতে পারে ০-৪ টি আসন।
সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মোট ৮৫টি জেলা পরিষদ আসনের মধ্যে ৫৯ থেকে ৬৯ টি আসন পেতে পারে তৃণমূল। বিজেপির ঝুলিতে যেতে পারে ১৪ থেকে ২০টি।
মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের আসন সংখ্যা ৭৮। সেখানে তৃণমূল পেতে পারে ৩৯-৪৯টি আসন। বিজেপি ০ থেকে ৪টি আাসন পেতে পারে। বাম-কংগ্রেসের ঝুলিতে ঢুকতে পারে ২৬-৩৬টি আাসন।
সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী, পুরুলিয়া জেলা পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৪৫। এর মধ্যে তৃণমূল পেতে পারে ২২ থেকে ৩২টি আসনে। বিজেপি পেতে পারে ১০ থেকে ১৬টি আসন। বাম-কংগ্রেস ০ থেকে ৪টি আসন পেতে পারে।
সি ভোটার এক্সিট পোলে দেখা যাচ্ছে, কোচবিহার জেলা পরিষদ বিজেপির দখলে যেতেও পারে। বিকেল ৪টা পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে তার ভিত্তিতে এক্সিট পোলে দেখা যাচ্ছে, কোচবিহারে বিজেপির দখলে যেতে পারে ১৮-২২টি জেলা পরিষদ আসন। অন্যদিকে তৃণমূলের দখলে যেতে পারে ১১-১৭ টি জেলা পরিষদ আসন। কংগ্রেস ও বামের দখলে যেতে পারে ০ থেকে ১ টি আসন।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে শুভেন্দু অধিকারী।
ভোটের আগের রাতেই প্রিসাইডিং অফিসারকে হুমকি দিয়ে ব্যালট ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ। ব্যালট না থাকায় নিমতিতার বুথে দীর্ঘক্ষণ বন্ধ রইল ভোটগ্রহণ। ব্যালট সেক্টর অফিসারকে দিয়ে দেওয়ার কথা নিজে মুখেই স্বীকার করলেন প্রিসাইডিং অফিসার।
দিনভর অশান্ত থাকল মুর্শিদাবাদ। ডোমকল, ইসলামপুর থেকে সামশেরগঞ্জ। সকাল থেকে একের পর এক জায়গায় চলল গুলি। রক্তাক্ত হল বিরোধী থেকে শাসক সবপক্ষ।
পঞ্চায়েত ভোটের দিন অশান্তির অন্যতম ভরকেন্দ্র হয়ে ওঠে কোচবিহার। দিনহাটায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল ভোটারের। গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মী থেকে নির্দল প্রার্থীও। গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসকদল।
ভোটে বেলাগাম সন্ত্রাস, কমিশনারকে ফোন করে 'হুমকি' শুভেন্দুর। সন্ধে ৬টায় কমিশনের দফতরে গিয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি। কত রক্ত চাই বলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর।
ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার নিয়ে তরজা। বাহিনী না আসা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি সেটিং তত্ত্বে অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচি।
গণতন্ত্রের ভিত তৈরি করে যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনেই ভীত, সন্ত্রস্ত ভোটাররা! কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে পায়ে পড়লেন পুলিশের। ভোট দিতে গিয়ে ফিরে এলেন বুথ থেকে। গণতন্ত্রের উৎসবে কেন এমন হল? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের।
ভাঙড়ে ভোটের দিনেও বেলাগাম সন্ত্রাস। গুলি, বোমাবাজি, সংঘর্ষ, বাধা। ভোটে বাদ রইল না কিছুই। ঘরবন্দি হয়ে রইলেন আইএসএফ প্রার্থী। বুথে গিয়ে দেখা গেল সিসিটিভির কানেকশনই নেই।
পঞ্চায়েত ভোটে রণক্ষেত্র মুর্শিদাবাদের রানিনগর। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা। ব্য়াগ ভর্তি বোমা হাতে তৃণমূল নেতার দাপাদাপি। রাস্তাঘাটে নুড়ি পাথরের মতো ছড়িয়ে রয়েছে সকেট কিম্বা বোতল বোমা।
রক্তস্নাত পঞ্চায়েত ভোট, একের পর এক মৃত্যু। গ্রাম বাংলায় কাদের দাপট? কী হতে পারে ফলাফল? আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সি ভোটার এক্সিট পোল
প্রেক্ষাপট
খুন-জখম-মারামারি। বোমা-বন্দুক-আতঙ্ক। পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) দিনভর হিংসার দাপট। সি ভোটারের EXIT POLL। কার দখলে গ্রাম বাংলা
উত্তর থেকে দক্ষিণ, ভোট-হিংসায় পরপর মৃত্যু। অদৃশ্য কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force)। নীরব কমিশন। রাষ্ট্রপতি শাসন চান শুভেন্দু, পাল্টা কুণাল
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -