C Voter Opinion Poll Live: পঞ্চায়েত ভোটে কি ফের তৃণমূলের দাপট? নাকি ছাপ ফেলবে বিরোধীরা? কী বলছে সমীক্ষা?
C-Voter Opinion Poll 2023 Latest Updates: জেলায় জেলায় যে সমীকরণ চোখে পড়ছে, তাতে এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোন দল এগিয়ে রয়েছে দৌড়ে, কড়া টেক্কা দিতে পারে কোন দল, তা নিয়ে আগাম সমীক্ষা চালানো হয়।
হাওড়া জেলা পরিষদে মোট আসন ৪২টা। সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী, তৃণমূল পেতে পারে ২৭ থেকে ৩৫টা আসন। বিজেপি পেতে পারে ৫ থেকে ৯টা আসন। সিপিএম এবং কংগ্রেস পেতে পারে ৩ থেকে ৫টি আসন। এর আগের বছর, অর্থাৎ ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোটে হাওড়ার মোট আসন ছিল ৪০টা। এরমধ্যে তৃণমূল জয় করেছিল ৩৯টি আসনই। বিজেপি, সিপিএম ও কংগ্রেস... তিন দলেরই প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা ছিল শূন্য। অন্যান্যরা পেয়েছিল মাত্র ১টি আসন।
রাজ্যের একাধিক জেলায় একাধিকবার গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব খবর সামনে এসেছে। এমনকী দলের হুঁশিয়ারি উড়িয়ে নির্দল প্রার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন একাধিক তৃণমূল বিধায়ক। জেলায় জেলায় এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে কি পঞ্চায়েতে তৃণমূলের ফল খারাপ হতে পারে? সি ভোটার সমীক্ষায় উঠে এসেছে, ৬৪ শতাংশ মনে করছেন হ্যাঁ। না মনে করছেন ২৫ শতাংশ। বলতে পারব না ১১ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক খ্য়াতিসম্পন্ন সংস্থা C-Voter-এর সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৩৭ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অভিষেকের নবজোয়ার যাত্রায় লাভবান হবে তৃণমূল কংগ্রেস। ৫৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অভিষেকের নবজোয়ার যাত্রায় লাভবান হবে না তৃণমূল কংগ্রেস। বলতে পারব না, জানিয়েছেন ৯ শতাংশ মানুষ।
উত্তর দিনাজপুরের জেলা পরিষদে মোট আসন সংখ্যা ২৬টি। C VOTER-এর ওপিনিয়ন পোলের সমীক্ষা অনুযায়ী, ২৬টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের সম্ভাব্য আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫ থেকে ২১টি। বিজেপির পক্ষে যেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। অন্যদিকে বাম ও কংগ্রেস জোট পেতে পারে ০ থেকে ২টি আসন।
পঞ্চায়েত ভোটের আর মাত্র দিন আষ্টেক বাকি। নদিয়ায় (Nadia) জেলা পরিষদের মোট আসন এবার বেড়ে হয়েছে ৫২টি। সি ভোটারের সমীক্ষায় ইঙ্গিত, তৃণমূল কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটিতে ধাক্কা দিতে পারে বিরোধীরা। এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের সমীক্ষায় উঠে এসেছে, নদিয়ায় জেলা পরিষদে ৫২টি আসনের মধ্যে ৩৩ থেকে ৪৩টি পেতে পারে তৃণমূল কংগ্রেস। ৭ থেকে ১৩টি আসন পেতে পারে বিজেপি। বাম-কংগ্রেস জোট পেতে পারে ১ থেকে ৫টি আসন।
পূর্ব বর্ধমানের জেলা পরিষদে মোট আসন ৬৬। সি ভোটার ওপিনিয়ন পোল সমীক্ষায় উঠে এসেছে , তৃণমূল কংগ্রেসের সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন হতে পারে ৪৩ থেকে ৫৩ টি। বিজেপির সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন হতে পারে ১২ থেকে ১৮ টি। বাম এবং কংগ্রেস মিলিয়ে সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন হতে পারে ১ থেকে ৫ টি।উল্লেখ্য, রাজ্য়ের সবকটি জেলা পরিষদের সব কটি কেন্দ্রে পৌঁছে ১০ হাজার ৫৪৮ জনের জনের সঙ্গে কথা বলেছেন সমীক্ষকরা। সমীক্ষা চালানো হয়েছে ১৫ জুন থেকে ২৬ জনের মধ্য়ে। এই সমীক্ষায় মার্জিন অফ এরর প্লাস মাইনাস ৫ শতাংশ।
সি ভোটারের সমীক্ষায় উঠে এসেছে, পূর্ব মেদিনীপুরের ৭০ আসনের জেলা পরিষদে টানটান আসন লড়াই হতে পারে তৃণমূল বিজেপির। সমীক্ষায় উঠে এসেছে, জেলা পরিষদে ৩১ থেকে ৪১ আসন পেতে পারে তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। আর পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা পরিষদে ৩০ থেকে ৩৬ আসন যেতে পারে বিজেপির দখলে। শূন্য থেকে ৩ টি আসন যেতে পারে বাম-কংগ্রেস জোটের ভাগ্যে। প্রসঙ্গত, ২০১৮ পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৬০ আসনের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদে সবকটি আসনই জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে বিজেপি, বাম বা কংগ্রেস, কেউই খাতাই খুলতে পারেনি।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের মোট আসন ৬৬টি। সি ভোটারের সমীক্ষা বলছে, তৃণমূলের সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন 45-55, বিজেপির সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসন ৬ থেকে ১২। বাম এবং কংগ্রেস পেতে পারে ৪ থেকে ৮টি আসন। ২০১৮ সালের হিসেব অনুযায়ী, জেলা পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৫৭। প্রতিটি আসনেই জয়লাভ করেছিল তৃণমূল। বামফ্রন্ট, কংগ্রেস, বিজেপির ঝুলি ছিল ফাঁকা।
ঝাড়গ্রামের জেলা পরিষদে মোট আসন সংখ্যা ১৯টি। C VOTER-এর ওপিনিয়ন পোলের সমীক্ষা অনুযায়ী, ১৯টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেতে পারে ১০ থেকে ১৪টি আসন। বিজেপির দখলে যেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। অন্যদিকে বাম ও কংগ্রেস জোট পেতে পারে ০ থেকে ১টি আসন।
রাজ্যের শাসক দল অর্থাৎ তৃণমূলের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ কে এই পঞ্চায়েত ভোটে? বিজেপি না বাম-কংগ্রেস? সি ভোটারের জনমত সমীক্ষা জানাচ্ছে, তৃণমূলের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ বিজেপি হতে চলেছে এমনটা মনে করছেন ৫০ শতাংশ, সিপিএম+কংগ্রেস সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ হতে চলেছে তৃণমূলের তা মনে করছেন ৩৩ শতাংশ। বলতে পারব না ১৭ শতাংশ।
আলিপুরদুয়ার এক সময় ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোটে জেলা পরিষদের ১৮টি আসনের মধ্যে ১৭টিতে জিতেছিল রাজ্যের শাসক দল। মাত্র ১টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। বামফ্রন্ট বা কংগ্রেস - কোনও দলই খাতা খুলতে পারেনি। সি ভোটারের জনমত সমীক্ষা বলছে, ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটে ১৮টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের দখলে যেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। ৮ থেকে ১২টি আসন পেতে পারে বিজেপি। বাম-কংগ্রেস জোট পেতে পারে ০-১টি আসন।
পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়, মানিক ভট্টাচার্য থেকে অনুব্রত মণ্ডল, একের পর এক তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতাদের জেলযাত্রা কি পঞ্চায়েত ভোটে শাসক দলকে বেকায়দায় ফেলবে? ৫৪ শতাংশ ভোটার মনে করছেন এই কারণে বেকায়দায় পড়বে শাসক দল। ৩৩ শতাংশ মানুষ বলছেন না, এতে কোনও প্রভাব পড়বে না। বলতে পারব না, জানাচ্ছেন ১৩ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক খ্য়াতিসম্পন্ন সংস্থা C-Voter-এর সমীক্ষকরা ভোটারদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, সরকারি অনুদান নাকি দুর্নীতি, পঞ্চায়েতে ভোট দেওয়ার সময় কোনটা ভোটারদের কাছে অগ্রাধিকার পেতে পারে? সমীক্ষা বলছে, ৪৭ শতাংশ মানুষ বলেছেন, পঞ্চায়েতে ভোট দেওয়ার সময় তাঁদের কাছে অগ্রাধিকার পেতে পারে দুর্নীতি প্রসঙ্গ। ৩২ শতাংশ মানুষ বলেছেন, পঞ্চায়েতে ভোট দেওয়ার সময় তাঁদের কাছে অগ্রাধিকার পেতে পারে সরকারি অনুদান। বলতে পারব না, জানিয়েছেন ২১ শতাংশ মানুষ।
পঞ্চায়েতের কুরুক্ষেত্রে প্রচারযুদ্ধ একেবারে চরমে। এরই মধ্যে আপনাদের সামনে আজ রাখব, সি ভোটারের ওপিনিয়ন পোলের দ্বিতীয় পর্ব।
তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি এই জেলায় এবার কী হবে? ভোটাররা কী ভাবছেন? সি ভোটারের ওপিনিয়ন পোল অনুযায়ী, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের ৮৫টি আসনের মধ্য়ে তৃণমূল ৫৭ থেকে ৬৭টি আসন পেতে পারে। বিজেপি জিততে পারে ১৪ থেকে ২০টি আসনে। বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট পেতে পারে ৩ থেকে ৭টি আসন।
এখন থেকেই যে জেলাগুলি স্পটলাইটে রয়েছে, তার মধ্য়ে অন্য়তম দক্ষিণ ২৪ পরগনা। মনোনয়ন পর্বে এই জেলার ভাঙড় থেকে ক্য়ানিংয়ে অশান্তি ছড়িয়েছিল। রাজ্য় নির্বাচন কমিশনের তথ্য় বলছে, গোটা রাজ্য়ের মধ্য়ে এই জেলাতেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ীর সংখ্য়া সবথেকে বেশি। গতবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ ছিল বিরোধীশূন্য়।
২০১৮ সালে রাজ্য়ের ২০টি জেলা পরিষদের সবকটিতে জয়ের পতাকা উড়িয়েছিল তৃণমূল ( TMC ) । তবে সি ভোটারের ওপিনিয়ন পোলে ইঙ্গিত, এবারের ছবিটা একতরফা নাও হতে পারে।
আর আটদিন পরে রাজ্য়ে পঞ্চায়েত ভোট ( Panchayat Poll ) । গ্রামবাংলার ভাগ্য় নির্ধারণের জন্য় ভোটের লাইনে দাঁড়ানোর আগে কী ভাবছেন ভোটাররা? তার আভাস পেতেই রাজ্য়জুড়ে সমীক্ষা চালিয়েছে সি ভোটার ( C Voter )।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: নির্ঘণ্ট প্রকাশ থেকে মনোনয়ন এবং স্ক্রুটিনি, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দফায় দফায় অশান্তি হিংসার সাক্ষী থেকেছে বাংলা। হুজ্জুতি, মারামারি, ঝামেলা, বোমাবাজি, প্রাণহানি, কিছুই বাকি থাকেনি। নির্বিঘ্নে নির্বাচনের স্বপ্ন এবারও তাই অধরাই থেকে গিয়েছে (Panchayat Elections 2023)। বরং যত এগিয়ে আসছে ভোটগ্রহণের দিন, ততই বাড়ছে অভিযোগের বহর। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শাসকদল তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বিরোধীরা। প্রশ্ন উঠেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়েও। দীর্ঘ গড়িমসির পর কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটগ্রহণের তৎপরতা দেখা দিলেও, ভোটগ্রহণের দিনও আশঙ্কার অবকাশ থেকে যাচ্ছে। তবে শাসক-বিরোধী প্রচারে খামতি রাখছে না কোনও পক্ষই (Cvoter Opinion Poll Live)।
কিন্তু যাঁদের মতামত নিতে এই পঞ্চায়েত নির্বাচন, যাঁদের উপর সবকিছু নির্ভর করছে, সেই ভোটাররা কী ভাবছেন? ভোটগ্রহণের আগে তা নিয়ে আঁচ পেতে রাজ্য় জুড়ে সমীক্ষা চালায় আন্তর্জাতিক খ্য়াতিসম্পন্ন সংস্থা C-Voter। রাজ্যের সমস্ত জেলা পরিষদের সব ক'টি কেন্দ্রে পৌঁছে ১০ হাজার ৫৪৮ জনের জনের সঙ্গে কথা বলেছেন সমীক্ষকরা। সমীক্ষা চালানো হয়েছে ১৫ জুন থেকে ২৬ জুনের মধ্য়ে। এই সমীক্ষা কোনও রাজনৈতিক ভবিষ্য়দ্বাণী নয়। শুধু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ভোটারদের ভাবনার আভাস পাওয়ার চেষ্টা।
কিন্তু জনমত সমীক্ষা হোক কিংবা বুথ ফেরত সমীক্ষা...কোনওটাই শেষ কথা নয়! গণতন্ত্রে শেষ কথা হল মানুষ ব্য়ালট বক্সে কিংবা ভোটযন্ত্রে কী রায় দিয়েছে।...সেটা একমাত্র তিনিই জানেন। সম্পূর্ণভাবে যা গোপনীয়। আর তাই বাক্স কিংবা যন্ত্র খুললে তবেই বোঝা যায়, মানুষ কী চেয়েছে। তাই কখনও সমীক্ষা সম্পূর্ণ রূপে সঠিক প্রমাণিত হয়, কখনও আংশিক আবার কখনও আসল ফলের ঠিক উল্টোটাও হয়। কারণ বহুক্ষেত্রেই ভয়-ভীতি কিংবা অন্য়ান্য় নানা কারণে মানুষ সমীক্ষকদের সামনে মনের কথা প্রকাশ করেন না। তাই পঞ্চায়েতে ভোটের ফলাফলে আসলে কী হবে, তা জানাও যেমন এই সমীক্ষার মধ্য়ে দিয়ে সম্ভব নয়, তেমনই কাউকে প্রভাবিত করার কোনও চেষ্টাও সমীক্ষক সংস্থা করে না। আর তারা যে পরিসংখ্য়ান দেয়, তা হবহু আপনাদের সামনে আমরা তুলে ধরি মাত্র। দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্য়ম হিসাবে আমাদের আসল অপেক্ষা ১১ জুলাই অবধি। সেদিনই জানা যাবে গ্রাম বাংলা গেল কার দখলে।
কিন্তু এখনও পর্যন্ত জেলায় জেলায় যে সমীকরণ চোখে পড়ছে, তাতে এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোন দল এগিয়ে রয়েছে দৌড়ে, কড়া টেক্কা দিতে পারে কোন দল, তা নিয়ে আগাম সমীক্ষা চালানো হয়। ABP C-Voter-এর সেই সমীক্ষা কী বলছে, চোখ রাখুন।
আগামী ৮ জুলাই, শনিবার রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট নির্বাচন। গোটা রাজ্যে এক দফাতেই হবে ভোটগ্রহণ। এর আগে, ২০১৩ সালে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়েছিল পাঁচ দফায়। কিন্তু, ২০১৮ সালে ভোট হয় এক দফায়। এবারও পঞ্চায়েত ভোট এক দিনেই ঘোষণা করে রাজ্য় নির্বাচন কমিশন। তা নিয়ে আগাগোড়া প্রশ্ন তুলে আসছেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ, সর্বদল বৈঠক না ডেকে, ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করা হয়েছে। বিরোধী শিবিরের কারও মতামত গ্রহণ না করে একতরফাভাবে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হয়েছে বলে দাবি বিরোধীদের। বিষয়টি আদালত পর্যন্তও পৌঁছয়, যদিও তাতে হস্তক্ষেপ করতে রাজি হয়নি আদালত।
আগামী ৮ জুলাই রাজ্যের ২০টি জেলা পরিষদ, ৩৪১টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ৩ হাজার ৩১৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতে ভোটগ্রহণ হবে। ভোট গণনা হবে ১১ জুলাই। ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন করাতে চায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এখনও পর্যন্ত ৩৩৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাওয়া নিশ্চিত। ইতিমধ্যেই রাজ্যে এসেছে ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। পরে আরও ৩১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানোর কথা নিশ্চিত করেছে অমিত শাহর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। রাজ্যের চাহিদা অনুযায়ী, আরও ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন। কেন্দ্র কি সেই বাহিনী পাঠাবে? সেই নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
যে কারণে ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত, প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন সহ একাধিক দাবিতে, ডেপুটেশন দিয়েছে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চ। তাদের দাবি, ভোটকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি বুথে মোতায়েন করতে হবে যথেষ্ট সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -