তাঁর সমর্থনে সমাবেশে মঞ্চে বসে থাকা সুমিত্রার সামনেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, লোকসভা স্পিকার হিসাবে ‘তাই’ (এই নামেই ইন্দোরে জনপ্রিয় সুমিত্রা) দারুণ দক্ষতা, নিয়ন্ত্রিত ঢঙে নিজের দায়দায়িত্ব পালন করেছেন। সেজন্যই জনগণের মনে গভীর ছাপ ফেলেছেন তিনি, যা ভোলা যাবে না। আপনারা আমায় চেনেন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে। কিন্তু সম্ভবত, খুব কম লোকেই জানেন, আমাদের দলে (বিজেপি)এমন কেউ যদি থেকে থাকেন, যিনি আমায় তিরস্কার করতে পারেন, তো তিনি হলেন তাই। আমি আর তাই বিজেপিতে একসঙ্গে কাজ করেছি। কাজের প্রতি ওনার যে দায়বদ্ধতা দেখেছি, তাতে ইন্দোরের জনগণকে আশ্বাস দিতে পারি যে, এলাকার উন্নয়নের ক্ষেত্রে তাইয়ের কোনও প্রত্যাশাই অপূর্ণ থাকবে না।
গত মাসে নিজেই সুমিত্রা জানান, তিনি দলীয় প্রার্থী হচ্ছেন না, ইন্দোরে দল প্রার্থী বাছাইয়ে তাদের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। গত মাসেই ৭৬ –এ পা দিয়েছেন তিনি। দলের বেঁধে দেওয়া ৭৫ বছর বছরের ঊর্ধ্বসীমার মাপকাঠি ভেঙে তাঁকেও টিকিট দেওয়া হবে কিনা, সেই জল্পনার মধ্যেই প্রার্থী না হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। যদিও বিজেপির হয়ে প্রচার করবেন বলে একইসঙ্গে জানান। ২০১৪য় কংগ্রেসের সত্যনারায়ণ পটেলকে ৪ লক্ষ ৬৬ হাজার ৯০১ ভোটে পরাজিত করেছিলেন সুমিত্রা।
১৯ মে ভোটগ্রহণ ইন্দোরে।