সর্বোচ্চ আদালত আরও বলেছে যে, সিনেমাটি এখনও সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্রই পায়নি। এই অবস্থায় আগেভাগে সিনেমার মুক্তির ওপর স্থগিতাদেশের আর্জির বিষয়টি বিবেচনা করা যায় না।
আদালত আরও বলেছে, ওই কংগ্রেস কর্মীর দাবি মতো সিনেমাটি যদি আগামী ১ এপ্রিল মুক্তি পায়, তাহলে তাঁর কোনওরকম প্রতিবিধান চাওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হওয়া উচিত।
সিনেমার বিষয়বস্তু কী এবং তাঁর কোন ব্যাপারে আপত্তি, তা পিটিশনার জানাতে পারেননি, তাই তাঁর আর্জি সম্পর্কে আদালতের কোনও নির্দেশ দেওয়া সম্ভব নয়। পিটিশনকারী শুধু সিনেমার দুই মিনিটের একটি ট্রেলার পুরো সিনেমাটির আসন্ন লোকসভা ভোটে প্রভাব সম্পর্কে পর্যালোচনা করার জন্য পর্যাপ্ত নয়।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, সিনেমাটি সাধারণ নির্বাচনে বিজেপির পক্ষে প্রভাব তৈরির যে যুক্তি পিটিশনার দিয়েছেন, এমনটা হলে নির্বাচন কমিশন অভিযোগ সম্পর্কে বিশ্লেষণ করবে।