WB Election 2021 Live updates: ছত্রধর মাহাতোর ২ দিনের এনআইএ হেফাজত
West Bengal Assembly Election 2021: বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়েই বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফা সম্পন্ন। গতকাল প্রথম দফায় ঝাড়গ্রামের ৪, পূর্ব মেদিনীপুরের ৭, পশ্চিম মেদিনীপুরের ৬, বাঁকুড়ার ৪ ও পুরুলিয়ার ৯টি আসনে হল ভোটগ্রহণ। ৫ জেলার ৩০ আসনের প্রার্থীদের ভাগ্য ইভিএমে বন্দি হল।
নন্দীগ্রামে পরিবর্তন হলে বাংলায় পরিবর্তন হবে। দাবি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর। লক্ষ্য রাখব, নন্দীগ্রামে পাল্টা সতর্কবার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অডিও টেপ নিয়েও বাগযুদ্ধ অব্যাহত দুই তরফে।
রাজনৈতিক পালাবদল হলেও রাজ্যে পরিবর্তন হয়নি। ডেবরার জনসভায় বললেন মিঠুন চক্রবর্তী।
দোল উৎসবে গান গেয়ে, নেচে দলীয় পতাকা ছাড়াই প্রচার সারলেন দমদম উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এ দিন উত্তর দমদমের কল্যাণী রোডের মুখ থেকে এম বি রোড ধরে পূবপাড়া পর্যন্ত প্রভাত ফেরির মাধ্যমে প্রচার চালান তিনি।
এতদিন পর, ভোটের মুখে কেন গ্রেফতার ছত্রধর মাহাতো? নেপথ্যে রাজনৈতিক অভিসন্ধি রয়েছে, মন্তব্য তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের।
হুগলির শ্রীরামপুরে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ। পতাকা ও ফেস্টুন লাগানো ঘিরে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ। বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর, অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের। ঘটনাস্থলে শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু।
ছত্রধর মাহাতোকে ২ দিনের জন্য হেফাজতে পেল এনআইএ। ২০০৯-এ রাজধানী এক্সপ্রেস হাইজ্যাককাণ্ডে গ্রেফতার ছত্রধর। এনআইএ-র বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ ছত্রধরের। গ্রেফতারের সময় ধস্তাধস্তিতে আহত এক কনস্টেবল। ছত্রধরের স্ত্রী অ্যারেস্ট মেমো প্রত্যাখ্যান করেন, দাবি এনআইএ-র।
ভোট পরবর্তী অশান্তি পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনে। মোহনপুরে মার খেলেন চার তৃণমূল কর্মী। বাড়ি ভাঙচুরও করা হয়। তাদের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠলেও মানতে চায়নি বিজেপি। এদিকে, জয় শ্রীরাম স্লোগান তোলায় চন্দ্রকোণায় চার বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
মোদি-অমিত শাহকে কটাক্ষ করে ট্যুইট তৃণমূল নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েনের। লিখলেন, ‘মনস্তাত্ত্বিক খেলা আর কাজে দেবে না।’
বাংলায় অমিত শাহের ২০০ আসন দখলের ঘোষণাকেও কটাক্ষ করে বলেছেন, ‘গুজরাত জিমখানাতে গিয়ে আসনসংখ্যা নিয়ে স্টান্টবাজি দেখান। ভুলে যাবেন না এটা বাংলা।’
অমিত শাহ বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের উপর কোনও চাপ তৈরি করেনি বিজেপি। ২ বিজেপি নেতার ফোন কে ট্যাপ করল? যা কথা ফোনে হয়েছে, তা লিখিত আকারে কমিশনকে দেওয়া হয়েছে। কেমন গণতন্ত্র চলছে রাজ্যে?’
অমিত শাহ বলেছেন,‘নন্দীগ্রামে পরিবর্তন করুন, বাংলায় আপনা-আপনি হবে।মা-মাটি-মানুষের সব দাবি অসার। রাজ্যে পরিবর্তন এবার অবশ্যম্ভাবী। ফোন করে আর কিছু হবে না। পায়ের তলার জমি সরে গিয়েছে তৃণমূল সরকারের।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলায় শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে সফল নির্বাচন কমিশন। এজন্য আমি নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ দেব। বোমা-গুলি মৃত্যু ছাড়া হয়েছে প্রথম দফার নির্বাচন।প্রথম পর্বের ভোট, ২০০ পার করার লক্ষ্য পূরণ করবে। বুথে কোনও গোলমাল হয়নি, এতেই তৃণমূলের সমস্যা হয়েছে।’
অমিত শাহ বলেছেন, ‘বাংলায় তোষণ ও অনুপ্রবেশের রাজনীতি চরমে। রাজ্যে চলছে দুর্নীতির রাজনীতি। শাসক দল পাল্টেছে, বাংলার ভাগ্য একই রয়েছে।বাংলার উন্নতি সম্ভব, এই স্বপ্ন বিজেপি দেখিয়েছে।’
দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক অমিত শাহর। বললেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফায় ৩০টির মধ্যে ২৬টিতে জিতব। বড় ব্যবধানে এই সব কেন্দ্রে জিতব। পশ্চিমবঙ্গের ভোট হয়েছে শান্তিপূর্ণ। বেশি ভোট পড়া বিজেপির পক্ষে শুভ সঙ্কেত।’
মিঠুন চক্রবর্তীর রোড শোয়ের আগে কেশপুরে বিজেপি কর্মীদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, ভাঙচুর। ঘটনাস্থলে উদ্ধার হয়েছে একটি পেট্রোল বোমা। সংঘর্ষে আহত বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী। আজ সকালে ঘটনাটি ঘটেছে কেশপুরের কুলবহড়া গ্রামে। রবিবার বিকেলে কেশপুর বাজারে রোড শো করার কথা মিঠুন চক্রবর্তীর। অভিযোগ, তার আগে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ওই এলাকায় বিজেপি কর্মীদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে। ভাঙচুরও চলে। ঘটনাস্থলে যায় কেশপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
আজ বিজেপি প্রার্থীদের নিয়ে বাঁকুড়া ও পশ্চিমে মেদিনীপুরে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে বাঁকুড়ার ইন্দাসে করলেন রোড শো। এরপর পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুর, ডেবরা ও চন্দ্রকোণায় রোড শো করবেন তিনি। প্রস্তুতিও প্রায় সম্পূর্ণ। মিঠুনের কর্মসূচি শুরু আগে অশান্তি কেশপুরে।
বসন্ত উৎসব পালনের ফাঁকেই নির্বাচনী প্রচার সারলেন ব্যারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী পরিচালক রাজ চক্রবর্তী। এদিন প্রভাতফেরিতে সামিল হয়ে খোল বাজালেন রাজ। অলিগলিতে ঢুকে তুললেন সেলফি। তারকা প্রার্থীকে কাছে পেয়ে আবির মাখালেন স্থানীয়রা।
আজ বিজেপি প্রার্থীদের নিয়ে বাঁকুড়া ও পশ্চিমে মেদিনীপুরে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে বাঁকুড়ার ইন্দাস। এরপর পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুর, ডেবরা ও চন্দ্রকোণায় রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। প্রস্তুতিও প্রায় সম্পূর্ণ। মিঠুনের কর্মসূচি শুরু আগে অশান্তি কেশপুরে। রোড শো-তে যোগ দিতে এসে মিঠুন বললেন, গতকাল প্রথম দফায় ৮০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এর অর্থ বাংলায় পরিবর্তন আসছে।
দোল উৎসবে গান গেয়ে নেচে দলীয় পতাকা ছাড়াই প্রচার সারলেন দমদম উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য প্রচার সাড়লেন। এ দিন উত্তর দমদমের কল্যাণী রোডের মুখ থেকে এম বি রোড ধরে পূবপাড়া পর্যন্ত প্রভাত ফেরির মাধ্যমে প্রচার চালান।
প্রচারে বেরিয়ে রঙের উত্সবে মাতলেন বালির সংযুক্ত মোর্চা সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। এদিন খামার পাড়া এলাকায় যেতেই স্থানীয় মহিলারা বাম প্রার্থীকে আবিরে রাঙিয়ে দেন।
ইএম বাইপাস-আনোয়ার শাহ কানেক্টরের গাঙ্গুলিপুকুর ও শহিদনগর এলাকায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেওয়া পোস্টার বিকৃত করা ও ফ্লেক্স ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল। গাঙ্গুলিপুকুরে বাইপাস কানেক্টর অবরোধ করেন তৃণমূল কর্মীরা। প্রায় আধঘণ্টা পর পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ ওঠে। অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেওয়া পোস্টার বিকৃত করার পাশাপাশি, ছিঁড়ে দেওয়া হয় তৃণমূলের একাধিক পোস্টার-ফ্লেক্স। ঘটনার নেপথ্যে বিজেপি-সিপিএমের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ। বিরোধীদের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
নরেন্দ্রপুরে তৃণমূল নেতার বাড়ির সামনে বিজেপির পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে বচসা। বিদায়ী তৃণমূল কাউন্সিলরের মেয়ের শ্লীলতাহানি, বাধা দেওয়ায় মাথায় ধারাল অস্ত্রের কোপ, অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিদায়ী তৃণমূল কাউন্সিলরের স্ত্রীর অভিযোগ, গতকাল বাড়ির সামনে তৃণমূলের পতাকা খুলে বিজেপির পতাকা লাগানো হচ্ছিল। প্রতিবাদ করায় দু’ পক্ষের বচসা বাধে। বিদায়ী কাউন্সিলরের বাড়িতে ঢুকে তাঁর মেয়ের শ্লীলতাহানি, মাথায় ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে অভিযুক্ত বিজেপি কর্মী রণজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছে নরেন্দ্রপুর পুলিশ। পতাকা লাগানো নিয়ে গণ্ডগোলের কথা স্বীকার করেছে গেরুয়া শিবির।
করোনা আবহে এবার রংহীন শান্তিনিকেতন। বিশ্বভারতীতে বন্ধ বসন্ত উত্সব। তবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে নানা জায়গায় চলছে রং খেলা। প্রচারের ফাঁকে স্থানীয়দের সঙ্গে দোল-উত্সবে মাতলেন বোলপুরের তৃণমূল প্রার্থী ও বিদায়ী বিধায়ক চন্দ্রনাথ সিংহ।
একে রবিবার। তার উপর দোল। তাই প্রচারে বেরিয়ে রঙের উত্সবে মাতলেন উত্তরপাড়ার বিজেপি প্রার্থী প্রবীর ঘোষাল। প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে সোজা চলে গেলেন কোন্নগরের বারো মন্দির ঘাটে। সেখানে নিজে আবির মাখলেন, অন্যদের মাখালেন বিজেপি প্রার্থী। সেরে নিলেন ভোটের প্রচার।
রাজ্যে প্রথম দফার ভোটের দিন নন্দীগ্রামের সিপিএম প্রার্থীকে প্রচারে বাধা, হুমকি। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গতকাল দাউদপুরে প্রচারে বের হন সিপিএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। অভিযোগ, প্রচারে বাধা দিয়ে তাঁকে ঘিরে হুমকি দিতে শুরু করেন তৃণমূল কর্মীরা। এনিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেছে সিপিএম। তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
প্রথম দফার ভোট গ্রহণের পর পূর্ব মেদিনীপুরের দক্ষিণ কাঁথির দারুয়াতে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ। মারধর, বোমাবাজির অভিযোগ। আহত দুপক্ষের অন্তত ১০। রাতেই ঘটনাস্থলে যান সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী।ঘটনাস্থলে গেছে পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী। দক্ষিণ কাঁথির পূর্ব শ্রীরামপুর গ্রামেও ভোট পরবর্তী হিংসা।তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে আহত ৮।ঘটনাস্থলে কাঁথি থানার পুলিশ।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়েই বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফা সম্পন্ন। গতকাল প্রথম দফায় ঝাড়গ্রামের ৪, পূর্ব মেদিনীপুরের ৭, পশ্চিম মেদিনীপুরের ৬, বাঁকুড়ার ৪ ও পুরুলিয়ার ৯টি আসনে হল ভোটগ্রহণ। ৫ জেলার ৩০ আসনের প্রার্থীদের ভাগ্য ইভিএমে বন্দি হল।
সব দলই নিজেদের সাফল্যের বিষয়ে আশাবাদী।তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে, বিগত লোকসভা, বিধানসভা কিংবা পঞ্চায়েত নির্বাচনে যে ছবি দেখা গেছে, তার সম্পূর্ণ উল্টো ছবি ধরা পড়ল এবারের বিধানসভা ভোটের প্রথম দফায়! জায়গায় জায়গায় বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলল খোদ শাসক তৃণমূল! আর যে বিজেপি এতদিন ধরে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটে হিংসা-কারচুপির অভিযোগ করত, তারা এবারের প্রথম দফার ভোট দেখে বেজায় খুশি।
বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, আমি বিজেপির হয়ে এ রাজ্যে লোকসভা, বিধানসভা, পঞ্চায়েত ভোট করিয়েছি, কিন্তু এরকম শান্তিপূর্ণ ভোট দেখিনি। ৯০ শতাংশ বুথে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট করাতে পেরেছে।
অন্যদিকে, পিংলার জনসভা থেকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “কোনও কোনও জায়গায় বিজেপির হয়তো লোক একটু বেশি। সেটাকে কাজে লাগিয়ে অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। যদিও এতে ভাবার কিছু নেই। ওরা নিজেরাও জানেন ওদের হার নিশ্চিত।”
প্রথম দফার ভোটের দিন অফুরন্ত চমক!...এতদিন বারবার মুখে খেলা হবে বলতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! আর পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের সভায় কার্যত সেই খেলা দেখা গেল....মঞ্চে হুইলচেয়ারে তৃণমূল নেত্রী! ডেকে নিলেন সামনে বসে থাকা এক মহিলাকে। তারপর হুইলচেয়ারে বসে হাতে করেই ছুড়ে দিলেন সেই ফুটবল।তৃণমূল নেত্রী বললেন, ‘‘বোল্ড আউট, বিজেপি বোল্ড আউট। দেখলেন তো যেটা বলি সেটাই করি। ওই এক পায়ে এমন শট দেব না, বিজেপি তোমাকে কান মুলে রাজনৈতিক ভাবে মাঠের বাইরে বের করে দেব।’’
পাল্টা বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন,ওঁর দলের দর্মীরাও ময়দানে নেই। উনি উন্নয়নের কথা বলছেন না। ভাঙা পা দেখিয়ে ভোট চাইছেন। এর অর্থ উনি ভয় পেয়েছেন। হেরে গিয়েছেন।
তৃণমূল নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেছেন, যত বেশি ভোট পড়বে আমরা বলব ভোট ভাল হচ্ছে৷ যত বেশি ভোট পড়বে তা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে যাবে৷ ইতিহাস বলছে ভোটদানের হার যে ভোটগুলিতে কমেছে, শাসকদলের ক্ষতি হয়েছে৷ আমরা ১০ বছর শাসন করেছি৷ ৪০–৫০ শতাংশ ভোট পড়লে আমরা ধরেই নিতাম হেরে গিয়েছি৷ কিন্তু ভোটদানের হার ৮০ শতাংশের দিকে যাচ্ছে মানে আমরা থাকছি৷’
বিজেপি-তৃণমূলের তাল ঠোকাঠুকির মধ্যেই বাম-কংগ্রেসের গলায় অভিযোগের সুর। কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য সন্ত্রাসের মুখে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -