কলকাতা : বাংলায় ক্ষমতায় এলে রাজ্যবাসীকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন । ‘ক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেককে দেওয়া হবে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন’
ট্যুইট করে জানাল বিজেপি ।
আগেই রাজ্যবাসীকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, ৫ মে থেকে রাজ্যের সবাইকে নিখরচায় করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।উল্লেখ্য, রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন চলছে। আট দফায় ভোটগ্রহণের পর গণনা ২ মে। এদিন ট্যুইট করে মমতা বিজেপিকে নিশানা করেছেন। তাঁর ট্যুইট- '' বিজেপি এক দেশ, এক দল, এক নেতার কথা বলে। কিন্তু, মানুষের জীবন বাঁচাতে তারা কখনও ভ্যাকসিনের এক দাম হোক বলে না। ''
শুক্রবারও দুর্গাপুর থেকে ভার্চুয়াল সভায় এদিন মোদি সরকারকে ফের করোনা ইস্যুতে তুলোধনা করেন তৃণমূলনেত্রী। বলেন, কেন্দ্রের গাফিলতির জন্য দেশে কোভিডের এই পরিস্থিতি, গত ৭ মার্চ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বলেছিলেন, করোনা চলে গেছে, তার মানে তাদের কাছে আইবি বা এক্সপার্টের রিপোর্ট ছিল না। মমতা বলেন, ‘হু’ অক্সিজেন নিয়ে পরিকল্পনা করতে বলেছিল কেন্দ্রকে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী রাজ্যগুলিকে এটা জানাননি। আজ শুনলাম প্রধানমন্ত্রী মিটিং করছেন, আমি আমন্ত্রিত থাকলে যেতাম। অক্সিজেন নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। বললেন, বাজারে অক্সিজেন, ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না। এই অবস্থায় গরিবদের আমরা বিনামূল্যে চিকিৎসা করাচ্ছি।
এছাড়াও মারাত্মক একটি অভিযোগ আজ আনেন তিনি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, গুজরাতে বিজেপির পার্টি অফিস থেকে ভ্যাকসিন বিলি হচ্ছে। বাংলা যাতে অক্সিজেন না পায়, সেজন্য উত্তরপ্রদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন বিলি নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণের অভিযোগ করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
প্রতিক্রিয়ায় শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ''সঙ্কটের সময় রাজনীতি করছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি সতর্ক করার বদলে সকলকে আতঙ্কিত করছেন। ''
দুর্গাপুর থেকে ভার্চুয়াল সভায় এদিন মোদি সরকারকে তুলোধনা করেন তৃণমূলনেত্রী। বলেন, কেন্দ্রের গাফিলতির জন্য দেশে কোভিডের এই পরিস্থিতি, গত ৭ মার্চ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বলেছিলেন, করোনা চলে গেছে, তার মানে তাদের কাছে আইবি বা এক্সপার্টের রিপোর্ট ছিল না। মমতা বলেন, ‘হু’ অক্সিজেন নিয়ে পরিকল্পনা করতে বলেছিল কেন্দ্রকে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী রাজ্যগুলিকে এটা জানাননি। আজ শুনলাম প্রধানমন্ত্রী মিটিং করছেন, আমি আমন্ত্রিত থাকলে যেতাম।
অক্সিজেন নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। বললেন, বাজারে অক্সিজেন, ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না। এই অবস্থায় গরিবজদের আমরা বিনামূল্যে চিকিৎসা করাচ্ছি।