কিন্তু এসবকে তোয়াক্কা না করে গোটা বিষয়টিকে বেশ হালকাভাবেই নিয়েছেন বচ্চন বধূ। তিনি বলেছেন, এসবে আমার কিছুই আসে যায় না। ভীষণই তুচ্ছ ব্যাপার। তিনি এ ব্যাপারে ‘কুল’...
প্রসঙ্গত, প্রসাধন সংস্থা ল’রেল -এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার হয়ে এবং ‘সর্বজিৎ’-এর প্রচারের মুখ হিসেবে কান উৎসবে প্রতিনিধিত্ব করেন ঐশ্বর্য। মঞ্চে বেগুনি রঙের লিপস্টিক পরে দেখা যায় তাঁকে। এরপরই টুইটারে এই নিয়ে শুরু হয় তরজা। এক টুইটারাইট বলেন, মনে হয় জাম খেয়ে রেড কার্পেটে এসেছিলেন অ্যাশ। এছাড়াও আসতে থাকে নানা বাক্যবাণ।
এ প্রসঙ্গেই ঐশ্বর্য বলেন, প্রসাধন সংস্থা ল’রেল-এর সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। এই সংস্থার বিশেষ মুখ হিসেবেও নির্বাচন করা হয়েছে তাঁকে। তাই এক্ষেত্রে তাঁদের সঙ্গে পেশাদারিভাবে তিনি অঙ্গীকারবদ্ধ। এখানকার পেশাদার ব্যক্তিরাও সেগুলি তাঁর ওপর প্রয়োগ করেছেন।
অনেকে বলছেন, লরিয়্যাল তাঁদের প্রসাধন দ্রব্যের প্রদর্শন করতে গিয়ে সেগুলি ঐশ্বর্যের ওপর যেভাবে প্রয়োগ করেছে, তা খুব সফল হয়নি। এটা তাঁদের অজ্ঞতাই।
এরই প্রেক্ষিতে অ্যাশের জবাব, মেক আপের ব্যাপারে তিনি ভীষণই সচেতন। সাজগোজটাও নিজের পছন্দ মেনেই করেন তিনি। এক্ষেত্রে নিজের চোখ যা বলে, তা মেনে চলেন তিনি।
উল্লেখ্য, এবছর ঠোঁটের রঙই হোক, বা গাউন, সবক্ষেত্রেই ঐশ্বর্যর সাজগোজে ছিল এক্সপেরিমেন্ট-এর ছোঁওয়া।