কঙ্গনা বলেছেন, ‘ওদের কাছে এর জবাব নেই। ওরা আপনার বাড়ি ভেঙে দেবে, জেলে পাঠিয়ে দেবে। আপনার আওয়াজ দমিয়ে রাখতে ডিজিটাল মাধ্যমেও রুদ্ধ করে দেয়। কোনও ডিজিটাল পরিচয় বন্ধ করা ভার্চুয়াল দুনিয়ায় হত্যার মতোই। এর বিরুদ্ধে কঠোর আইন থাকা দরকার’।
এছাড়াও কঙ্গনা লিখেছেন, ‘নিজের দেশেই এক ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করার কারণে অসুস্থ ও ক্লান্ত। আমরা আমাদের উৎসব পালন করতে পারব না, সত্যি বলতে পারব না, আতঙ্কবাদের নিন্দা করতে পারব না, এ ধরনের জীবনযাপন করে লাভ কী’।
কঙ্গনা ট্যুইটার ও ট্যুইটার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ইসলামিক অপপ্রচারের জন্য নিশানা করেছেন। ট্যুইটের তাঁর অভিযোগ, ‘জ্যাক, ট্যুইটার ও ট্যুইটার ইন্ডিয়া পক্ষপাত করে ও ইসলামিক অপপ্রচার ছড়ায়, যা খুবই হতাশাজনক। টিলিনইক্সাইলের অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করেছেন কেন? কারণ তিনি আমাদের ইতিহাসের ভুয়ো ভাষ্য ফাঁস করেছেন বলে? আপনাদের লজ্জিত হওয়া উচিত। সেই দিনটার জন্য অপেক্ষা করছি,যখন তোমরা ভারতে নিষিদ্ধ হবে। টুইটারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন পিএমওইন্ডিয়া’।
বৃহস্পতিবার সাকিব কলকাতায় এসেছিলেন কাঁকুড়গাছিতে তৃণমূল নেতা পরেশ পালের পুজো উদ্বোধন করতে। তা নিয়ে তাঁকে হুমকির পর হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশী মৌলবাদীরা। তাদের অভিযোগ, পুজো উদ্বোধন করে তিনি মুসলমানদের অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। বাংলাদেশের কোনও খেলোয়াড়কে এভাবে হুমকি দেওয়ার ঘটনা এই প্রথম।