মুনাওয়ার আলি সঈদ নামে বলিউডের এর কাস্টিং ডিরেক্টর ও ফিটনেস ট্রেনারের দায়ের করা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছিল বান্দ্রার মেট্রপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত। সঈদের অভিযোগে কঙ্গনা, তাঁর বোনের নানা ট্যুইট ও বিবৃতির উল্লেখ করা হয়। সঈদের আইনজীবীর বক্তব্য, নিজের ট্যুইট, টিভি সাক্ষাত্কারে বলিউডকে ‘দলবাজি’, ‘স্বজনপোষণের আখড়া’ তকমা দিয়ে শেষ দুমাস ধরে তার অবমাননা করে যাচ্ছিলেন কঙ্গনা। তাঁর বোনেরও সোস্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর মন্তব্য করে দুটি ধর্মীয় গোষ্ঠীর মধ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর মতলব ছিল।
মেট্রপলিটান ম্যাজিস্ট্রেট জয়দেও ওয়াই ঘুলে গত শুক্রবারের আদেশে বলেন, প্রাথমিক ভাবে অভিযুক্তরা ‘ধর্তব্যযোগ্য অপরাধ’ করেছেন বলে স্পষ্ট। তিনি পুলিশকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করে কঙ্গনা ও তাঁর বোনের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে বলেন।