প্রিয়ঙ্কার দাবি ছিল, তাঁর ৪০ লাখ টাকা মূল্যের এলভিএমএইচ- ট্যাগ ঘড়িটি ওই সংস্থা উপহার দিয়েছে তাঁকে, এর সঙ্গে তাঁর পেশাগত রোজগারের কোনও সম্পর্ক নেই। একই দাবি তিনি করেন তাঁর ২৭ লাখ টাকার টয়োটা প্রিয়াস গাড়িটি সম্পর্কেও। কিন্তু দুটি দাবির কোনওটিই মেনে নেয়নি আয়কর ট্রাইবুন্যাল।
আয়কর বলেছে, ২০০৭-০৮-এ মডেলিং ও অন্যান্য প্রমোশনাল কাজকর্মের জন্য ১.৪০ কোটি টাকা রোজগার করেছেন প্রিয়ঙ্কা। পাশাপাশি তিনি পেয়েছেন ৪০ লাখ টাকা দামের ঘড়িটি। প্রিয়ঙ্কা যুক্তি দেন, তাঁর প্রতি ভালবাসা, র্কীতি ও সম্মানবোধ থেকে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ঘড়িটি উপহার দিয়েছে তাঁকে, তা করযোগ্য নয়। কিন্তু আয়কর বলে, সংস্থা কোনও ব্যক্তি নয়, তাই ভালবাসার মত কোনও আবেগ তার থাকতে পারে না। ফলে কর দিতে হবে।
তবে তাঁর পেন্টহাউস থেকে আসা ভাড়া বা শাহরুখ খানের রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্ট থেকে তাঁকে যে ১৭.০৬ লাখ টাকার গয়না দেওয়া হয়েছে, সেগুলি করযোগ্য কিনা তা ফের খতিয়ে দেখবে আয়কর দফতর।