মুম্বই: সেই ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’। নব্বই দশকের শুরুতে ভারতের সিনেপ্রেমীদের মনে পেশীবহুল চেহারার স্বপ্ন তৈরি করলেন এক নবাগত নায়ক।
সেই সময় থেকে সলমন খানের মতো চেহারা মানেই স্বপ্ন! ঝটিতি এইরকম চেহারা পেতে গিয়ে অনেকেই ভুল পথে পা বাড়ান। জিমে যাওয়ার পাশাপাশি খান স্টেরয়েড ট্যাবলেটও। ভুলেও এই কাজটি না করতে অনুরাগীদের অনুরোধ করলেন সল্লুমিঞা। স্টেরয়েড সেবনে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে লিভার ও কিডনিও, বললেন সলমন।
এরকম একাধিক ঘটনা ঘটেছে, জিমে এক্সারসাইজ করতে গিয়ে হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে প্রাণ গেছে। এই ধরনের মর্মান্তিক পরিণতি এড়াতে স্টেরয়েড ট্যাবলেন না খাওয়ার পরামর্শ দিলেন সলমন।
"প্রোটিন সেক, সাপলিমেন্ট শরীরের পক্ষে ভাল। কিন্তু কিছু কিছু স্টেরয়েড খুবই ক্ষতিকারক। স্টেরয়েড নিলে পেশীবহুল শরীর তৈরি হয় ঠিকই, কিন্তু তা বেশিদিন স্থায়ী হয় না।", মত সলমনের।
"ও ও জানে জানা", "পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া", একের পর এক গানে সলমনের শার্টলেস লুকে মজেছে আসমুদ্র হিমাচল।
কোন সময় ওয়ার্কআউট করা উচিত?
"যে কোনও সময়। যখনই সময় পাবেন, তখনই এক্সারসাইজ করতে পারেন। আমি তো লাঞ্চ বা ডিনারের পর সময় পাই। কিংবা দুটি শটের মাঝে। আমি তো টানা ১-২ ঘণ্টা পাই না। তাই অল্প সময়ে শরীরের এক একটি অংশের এক্সারসাইজ করে নিই। জিমের যন্ত্রপাতি সঙ্গে না থাকলে সনাতনী পদ্ধতিতেই গা-ঘামানো যায়।", পরামর্শ সলমনের।
সলমনের "দাবাং থ্রি" এখন মুক্তির অপেক্ষায়। ডিসেম্বরের ২০ তারিখের দিকে তাকিয়ে এখন সলমন ভক্তরা।