১৪ জুন বান্দ্রায় মন্ট ব্ল্যাঙ্ক আবাসনের ফ্ল্যাটেই মেলে সুশান্তের মৃতদেহ। এই ফ্ল্যাটে আসার আগে ক্যাপ্রি হাইটস নামে একটি আবাসনে থাকতেন অভিনেতা। সেখানেই রিয়া ও সুশান্ত সম্ভবত এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটি তৈরি করেন বলে সূত্রের খবর।
সূত্রে্র খবর, এনসিবি, সিবিআই ও ইডি নাকি এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সন্ধান পেয়েছে, যেখানে বিভিন্ন রকম ড্রাগ নিয়ে আলোচনা হত। সম্ভবত, ড্রাগ মজুত থাকত হাউস স্টাফদের কাছেই। যখন প্রয়োজন পড়ত পছন্দের ড্রাগ চেয়ে নিতেন সুশান্ত-রিয়া। এনসিবির জেরায় নাকি এই গ্রুপের কথা স্বীকারও করেছেন রিয়া চক্রবর্তী।
রিয়া চক্রবর্তী, সৌভিক চক্রবর্তী, স্যামুয়েল মিরান্ডা, দীপেশ সবন্ত, জাইদ ভিলাত্রা, বাসিত পরিহার মাদক-যোগে অভিযুক্ত হয়ে এখন ১৪ দিনের জেল হেফাজতে। রিয়া রয়েছেন মুম্বইয়ের বাইকুল্লা জেলে। জানা যাচ্ছে, জেরায় সৌভিক একাধিক মাদক ব্যবসায়ীর নাম বলেছে। তার কথার ভিত্তিতে চলছে তল্লাশি।
আপাতত ২২ সেপ্টেম্বর অবধি জেলে থাকতে হবে রিয়া-সৌভিককে। আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে জানিয়েছেন জামিনের বিষয়ে তাঁরা তাড়াহুড়ো করছেন না।