জানা গেছে, ওই মহিলার নাম জমিলা। তিনি রিয়া চক্রবর্তীর ভাই শৌভিকের বন্ধু। সূত্রের খবর, জমিলা তাঁর অন্য বন্ধু প্রিয়ঙ্কা খেমানি ও মহেশ শেট্টির সঙ্গে সুশান্তর মৃত্যুর খবর শুনে দেখতে এসেছিলেন। যদিও সেখানে মোতায়েন পুলিশের দল তাঁকে সুশান্তর বাড়িতে ঢুকতে দেয়নি। তিনি বাড়ির কর্মীদের সঙ্গে দেখা করে চলে গিয়েছিলেন।
অন্যদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু ছবি সামনে এসেছে, যেখানে সুশান্ত ও রিয়ার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে শৌভিক ও জমিলাকে অন্যান্যদের সঙ্গে দেখা গিয়েছে। রিয়া ও সুশান্তর মধ্যে সম্পর্ক ছিল। সুশান্তর পরিবার রিয়ার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা ও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে এফআইআর দায়ের করেছে।
আর্থিক তছরুপ মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট রিয়া, শৌভিক ও তাঁদের বাবা ইন্দ্রজিত্ চক্রবর্তীকে আর্থিক তছরুপ মামলায় বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। উল্লেখ্য, গত ১৪ জুন নিজের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় বলিউড অভিনেতা সুশান্তকে। পুলিশ জানায়, এটি আত্মহত্যার ঘটনা। কিন্তু মুম্বই পুলিশের তদন্তে অসন্তুষ্ট সুশান্তের পরিবার বিহার পুলিশের কাছে মামলায় দায়ের করে। বিহার সরকারের সুপারিশে সিবিআই এই মামলায় তদন্ত শুরু করেছে।