রবিবারই এক সাক্ষাত্কারে প্রিয়ঙ্কা বলেন, তাঁর জীবনে মহাত্মা গাঁধী এবং নেলসন ম্যান্ডেলার বিশাল প্রভাব রয়েছে। কারণ, তাঁরা শিশুদের ভালবাসতেন। সম্প্রতি ইউনিসেফ-এর হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ এবং জিম্বাবোয়ের আশপাশের অঞ্চলে গিয়েছিলেন প্রিয়ঙ্কা। সেখানে গিয়ে অভিনেত্রীর উপলব্ধি, গাঁধী এবং ম্যান্ডেলা দুজনের যৌথ চেষ্টায় দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতের মধ্যে এক গভীর মেলবন্ধন তৈরি হয়েছে। সেই মেলবন্ধনকেই তিনি আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান। এই দুই ব্যক্তিই বুঝেছিলেন শিশুরাই সমাজের আসল ভীত। তাঁদের অধিকার প্রতিষ্ঠা হলেই আগামী দিনে এক সুন্দর সুস্থ সমাজ তৈরি হবে। তাদের অবহেলা করে কখনওই সুস্থ সমাজ তৈরি সম্ভব নয়।
এরপরই তিনি বলেন, শিশুদের ওপর জিম্বাবোয়ে এবং সোওয়েটা এলাকায় যেভাবে তাঁদের নিকট আত্মীয়রাই যৌন হয়রানি চালায়, সেই বিষয়ের ওপর মূলত সংবাদমাধ্যমের আলোকপাত করা উচিত্। সেই সমস্ত আক্রান্ত শিশুদের বাঁচাতে গতকাল ইউনিসেফ আয়োজিত এক সমাবেশে গিয়ে প্রিয়ঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকার মুদ্রায় ৬০০, ০০০ র্যান্ড তুলে দিয়েছেন। তারপরই তিনি বলেন, তিনি কী পোশাক পরে কাজ করছেন তার চেয়ে বেশি মিডিয়ার প্রাধান্য দেওয়া প্রয়োজন এই সমস্ত ইস্যুকে।
দেখব সেখানকারই কিছু ছবি
সমস্ত ছবি ও ভিডিও সৌজন্যে প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট