মুম্বই: তাঁর সদ্য মুক্তি পাওয়া পিরিয়ড রোমান্স ‘রেঙ্গুন’ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে তাঁর শ্রদ্ধার্ঘ্য। জানালেন পরিচালক বিশাল ভরদ্বাজ। তাঁর কথায়, আজকের প্রজন্মের কাছে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরা জরুরি। নেতাজির আত্মবলিদানের কথা মেনস্ট্রিমে আসা প্রয়োজন। ‘রেঙ্গুন’ তাঁর তরফ থেকে রোমান্স ড্রামার মোড়কে আজাদ হিন্দ সেনা ও নেতাজি সুভাষকে তাঁর বিনম্র শ্রদ্ধার্ঘ্য।


ছবিতে শাহিদ কপূরকে আজাদ হিন্দের সেনা হিসেবে দেখানো হয়েছে। কিন্তু এই ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে একটি প্রেমের গল্পকে চিত্রিত করতে। ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, তিনি কোনওরকম বিতর্ক তৈরি করতে চাননি, আইএনএ মিউজিয়ামে গিয়ে নিজের মত করে রিসার্চ করে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, ১৯৪৪-এর মইরাং যুদ্ধকে পটভূমিকায় রেখে এগিয়েছে ‘রেঙ্গুন’। সেই যুদ্ধ যেখানে আজাদ হিন্দ প্রথম তেরঙা তুলে ধরে। ভরদ্বাজ আরও বলেছেন, এই ছবির বিষয়বস্তু অবশ্যই দেশপ্রেম। তবে প্রধান তিন চরিত্র কাল্পনিক। কল্পনার সঙ্গে ইতিহাসকে মিশিয়েছেন তিনি।

মণিপুরের রাজধানী ইম্ফল থেকে ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে বিষ্ণুপুর জেলার মইরাংয়ে প্রথম তেরঙা ঝান্ডা ওড়ায় নেতাজির আজাদ হিন্দ বাহিনী। সেই যুদ্ধকে তুলে ধরা হয়েছে ‘রেঙ্গুন’-এর গল্পে।