কৃতী জানিয়েছেন, দিল্লিতে প্রথমবার তিনি র্যাম্পে হেঁটেছিলেন। হাঁটার কথা ছিল লনে। হাই হিল পরে লনে হাঁটতে গিয়ে খুব সমস্যা হচ্ছিল তাঁর কারণ তা মাটিতে বারবার বসে যাচ্ছিল। তারপর প্রথমবার র্যাম্পে হাঁটছিলেন বলে প্রচণ্ড নার্ভাস ছিলেন তিনি। হাঁটতে গিয়ে যে সময়ে তাঁর যাওয়ার কথা তার আগেই চলে যান।
এতে অসন্তুষ্ট কোরিওগ্রাফার ভীষণ বকাবকি করেন তাঁকে। সব মডেলের সামনে চেঁচামেচি শুনে খুব খারাপ লেগেছিল তাঁর। অটো করে বাড়ি ফিরতে ফিরতে সারা রাস্তা কেঁদেছিলেন। পরে আর সেই কোরিওগ্রাফারের সঙ্গে কাজ করেননি। তবে ভোলেননি সেই অভিজ্ঞতা।
কিন্তু মার্জার সরণিতে হাঁটা তাঁর সব সময় প্রিয় বলে জানিয়েছেন কৃতী। এখন তাঁর কাছে তা জলভাত। সুন্দর পোশাক পরে হাঁটতে হাঁটতে মনে হয় আমিই এখানকার সম্রাজ্ঞী, তিনি জানিয়েছেন। কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি তা শেষ হয়ে যায়।