হৃত্বিকের আইনজীবীদের পক্ষে জানানো হয়েছে, তাঁরা এই সংক্রান্ত সমস্ত প্রমাণপত্র তদন্তকারীদের হাতে তুলেও দিয়েছেন। তাঁরা এও দাবি তুলেছেন, যদি কঙ্গনার আইজীবীদের হাতে কোনও তথ্যপ্রমাণ থাকে, তাঁরাও সেটি তদন্তকারীদের হাতে তুলে দিতে পারেন। প্রসঙ্গত অভিনেতার আইনজীবীদের দাবি, এই লড়াই বা বিবাদ কোনও পুরুষ-নারীর মধ্যে চলা অশান্তি বা ক্ষমতাশালীর সঙ্গে দুর্বলের লড়াই নয়। এটা সত্যি ও মিথ্যের মধ্যে লড়াই, যেখানে জয় একমাত্র সত্যেরই হবে।
এই বিবাদের শুরু যখন কঙ্গনা কোনও এক সাক্ষাত্কারে হৃত্বিককে তাঁর ‘প্রাক্তন’ বলে সম্বোধন করেন। তারপর থেকে দুজনের মধ্যে চলে অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের পর্ব। হৃত্বিক প্রথমে আদালতের নোটিস পাঠিয়ে দাবি করেন, তাঁকে ‘প্রাক্তন’ বলে সম্বোধন করার জন্যে কঙ্গনাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। কঙ্গনা আবার পাল্টা নোটিস পাঠিয়ে দাবি করেন ব্যক্তিগত মেইল ও ছবি প্রকাশ করে, তিনি অভিনেত্রীর সম্মানহানি করেছেন। সেইজন্যে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে।