নয়াদিল্লি: সাধারণত বিশেষ ধরনের খাবার তৈরি করতেই কিশমিশের ব্যবহার করা হয়। এই শুকনো ফল মধুর সঙ্গে খাওয়া শরীরের পক্ষে উপকারী। বিশেষ করে বিবাহিত পুরুষদের পক্ষে মধুর সঙ্গে কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো।


কিশমিশ ও মধু টেস্টোস্টেরোন বুস্টিং খাবারের তালিকায় পড়ে। এ ধরনের হরমোন পুরুষদের যৌন সমস্যা দূর করে। এছাড়াও শরীরের অন্যান্য সমস্যাও দূর করার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়।

একইসঙ্গে একাধিক দায়িত্বভারের কারণে স্বাস্থ্যের ওপর খুব বেশি চাপ পড়ে। এর প্রভাব অনেক ক্ষেত্রে পুরুষদের বিবাহিত জীবনে পড়ে। বেশ কিছুদিন কিশমিশ ও মধু খেলে এই সমস্যা দূর করতে সহায়ক হয়।

অনেক পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণের স্বল্পতার সমস্যা থাকে। এসব ক্ষেত্রে কিশমিশ ও মধু খেলে তা সমস্যা দূর করতে সহায়ক হয়। রাতে ঘুমোনোর আগে তা খাওয়া দরকার।

শুক্রাণুর গুণমানও বিভিন্ন ধরনের হয়। এক্ষেত্রে প্রজনন ক্ষমতার ওপরও প্রভাব পড়ে। মধু ও কিশমিশে এমন গুণ থাকে, যা শুক্রাণুর গুণমান ভালো হতে সাহায্য করে।

পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি থাকে। এই গবেষণা অনুসারে, মধু ও কিশমিশে থাকে অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান, যা শরীরে যে কোনও অঙ্গে ক্যানসার কোষ বাড়ার ক্ষেত্রে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়ক হয়।

শরীরের পেশি ও কোষ মজবুত করতে স্বাস্থ্যকর খাবার জরুরি। মধু ও কিশমিশে টেস্টোস্টেরন বুস্টিং গুণ শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক।

মধু ও কিশমিশে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, যা রক্তচাপে ভারসাম্য রাখতে সহায়ক।