= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
পাশাপাশি ব্যবসাবাণিজ্য সহজ করতে দেশের বন্দরগুলি থেকে লাল ফিতের ফাঁস আলগা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এতে রফতানি বাড়বে, ব্যবসা শুরুও সহজতর হবে। সম্পত্তি সহজে রেজিস্ট্রি করা যাবে, কর দেওয়া, চুক্তি করা- সব সহজ হবে। সরকারি ব্যাঙ্কগুলির পরিচালন পদ্ধতি আরও কার্যকরী করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, গ্রাহকদের বিশ্বাস জিততে আরও তথ্যের আদানপ্রদান হোক। ব্যাঙ্কিং শিল্পের আকৃতি ছোট হয়ে আসছে বলে জানানো হয়েছে।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
সমীক্ষা বলেছে, সম্পদ বণ্টন করতে গেলে প্রথমে তা তৈরি করতে হবে, যাঁরা সম্পদ তৈরি করেন, তাঁদের সম্মানের চোখে দেখতে হবে। পেঁয়াজের মত জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে সরকারি হস্তক্ষেপ কাজে লাগেনি বলে মনে করছে সমীক্ষা। বৃদ্ধিতে জোর দিতে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে নতুন নতুন আইডিয়া চাওয়া হয়েছে, যেমন ‘ব্যবহার করুন বিশ্বে, অ্যাসেম্বল করুন ভারতে’, এর ফলে কর্মসংস্থান হবে বলে দাবি করা হয়েছে।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
সমীক্ষায় বলা হয়েছে. গোটা বিশ্বের অর্থনীতির ক্ষেত্রেই ২০১৯ ভাল যায়নি। আন্তর্জাতিক আউটপুট বৃদ্ধি হয়েছে সর্বাধিক ঢিমে গতিতে, মাত্র ২.৯ শতাংশ হারে। ২০১৭, ২০১৮-তেও বৃদ্ধি ভাল ছিল না, যথাক্রমে ৩.৮ শতাংশ আর ৩.৬ শতাংশ। গত বছর আরও মন্দার মুখে পড়েছে আন্তর্জাতিক অর্থনীতি। অনিশ্চয়তা ধীরে ধীরে কমলেও অর্থনীতিতে চিন ও আমেরিকার ধরি মাছ না ছুঁই পানি আচরণ ও আমেরিকা-ইরান চাপানউতোরের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
কেন্দ্র বলেছে, প্রথম অ্যাডভান্স এস্টিমেটস মত, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধি ৫ শতাংশের বেশি হবে না। তবে এই অর্থবর্ষের শেষার্ধে সামান্য বাড়বে জিডিপি। অর্থনীতিতে মন্দা চলায় জিডিপির হার এমন কমতির দিকে বলে জানিয়েছে আর্থিক সমীক্ষা।
তবে অর্থবর্ষের শেষার্ধে জিডিপির যে সামান্য ঊর্ধ্ব গতি চোখে পড়বে তার কারণ মূলত ১০টি। এ বছর এই প্রথম নিফটি বেড়েছে, বাজারের অবস্থা এই মুহূর্তে খারাপ না, বেড়েছে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ, চাহিদার চাপ বেড়েছে ও গ্রামীণ খরচ বৃদ্ধিতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এর অন্যতম কারণ। এছাড়া রয়েছে শিল্পক্ষেত্রে ফের ব্যস্ততা চোখে পড়া, পরিকাঠামোয় স্থায়ী উন্নতি, রফতানি পণ্যদ্রব্য পরিবহণ বৃদ্ধি, বিদেশি মুদ্রা সঞ্চয়ের ভাণ্ডার ফুলে ফেঁপে ওঠা ও জিএসটি কর সংগ্রহ বৃদ্ধি। ফলে ইতিবাচক, নেতিবাচক সব দিক মাথায় রেখে বলা যায়, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ৬ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে।
লোকসভা ভোটে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর যে বিপুল জয় মিলেছে, তার সুবিধে্ কাজে লাগিয়ে দ্রুত ও বিস্তীর্ণ ক্ষেত্রে সংস্কারের সওয়াল করেছে সমীক্ষা। এর ফলে ২০২০-২১-এ অর্থনীতি শক্ত জমিতে প্রতিষ্ঠিত হবে।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে আশাপ্রকাশ করেছেন, ২০২৫-এর মধ্যে ভারত ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। যদিও ৩১ মার্চ যে অর্থবর্ষ শেষ হতে চলেছে, তাতে জিডিপি বৃদ্ধি ৫ শতাংশে সীমাবদ্ধ থাকবে বলে মনে করছে কেন্দ্র। গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে আর্থিক বৃদ্ধি কমে হয় ৪.৫ শতাংশ।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
এপ্রিল, ২০১৯-এর তুলনায় ডিসেম্বর, ২০১৯-এ মুদ্রাস্ফীতি ৩.২ শতাংশ থেকে কমে কমে হয়েছে ২.৬ শতাংশ।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও ব্যবসার পরিবেশ অনুকূল করতে সমীক্ষায় আরও সংস্কার দাবি করা হয়েছে।
= liveblogState.currentOffset ? 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow hidden' : 'uk-card uk-card-default uk-card-body uk-padding-small _box_shadow'">
রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দের যুগ্ম অধিবেশনে ভাষণের পর পেশ হয় এই আর্থিক সমীক্ষা।