Live Updates: জেএনইউ-তে তাণ্ডব: ভিডিও প্রকাশ করে হামলার দায় স্বীকার হিন্দু রক্ষা দলের, তদন্তে দিল্লি পুলিশ
ওই ভিডিওতে হিন্দু রক্ষা দলের নেতা পিঙ্কি চৌধুরি দাবি করেন, জেএনইউ-তে হিন্দু-বিরোধী চিন্তাভাবনাকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছিল।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
07 Jan 2020 05:49 PM
জেএনইউ-এর সহ উপাচার্য আরও বলেছেন, ‘এখন রেজিস্ট্রেশনে বাধা দেওয়া হচ্ছে। রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া যখন অনলাইনে করা হল, তখন সিস্টেমই ধ্বংস করে দেওয়া হল। জরিমানা ছাড়াই ১২ তারিখ পর্যন্ত অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। জেএনইউ-এর ক্যাম্পাসে যে কেউ চলে আসতে পারে। তাই কারা মুখ ঢেকে হামলা চালিয়েছে, সেটা বোঝা মুশকিল। আমাদের নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে অস্ত্র থাকে না। তাদের মারধর করে মুখ ঢাকা ব্যক্তিরা ভিতরে ঢুকে পড়ে। তারা সিসিটিভিও ভেঙে দেয়। পড়ুয়ারা হস্টেলে সিসিটিভি লাগাতে বাধা দিচ্ছে। যে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তার ভিত্তিতেই তদন্ত চলছে। তদন্তে এক-দু সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাসে পুলিশ থাকবে।’
এবিপি আনন্দকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জেএনইউ-এর সহ উপাচার্য বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশকে ডাকা ও না ডাকা, দু’টি বিষয় নিয়েই দ্বিমত রয়েছে। তবে ঘটনার দিন পুলিশকে ঠিক সময়েই ডাকা হয়েছিল। বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা হয়েছিল। তাঁদের দাবিও মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু বিভোক্ষকারীরা আদালতের নির্দেশ মানেন না। পড়ুয়ারা নিজেদের মধ্যে মারামারি হলে আমরা কী করব? দিল্লি পুলিশ রবিবারের ঘটনার তদন্ত করছে। কারা সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে হিংসা ছড়ায়, সেটা তদন্ত রিপোর্ট এলেই জানা যাবে।’
এবিপি আনন্দকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জেএনইউ-এর সহ উপাচার্য বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশকে ডাকা ও না ডাকা, দু’টি বিষয় নিয়েই দ্বিমত রয়েছে। তবে ঘটনার দিন পুলিশকে ঠিক সময়েই ডাকা হয়েছিল। বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা হয়েছিল। তাঁদের দাবিও মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু বিভোক্ষকারীরা আদালতের নির্দেশ মানেন না। পড়ুয়ারা নিজেদের মধ্যে মারামারি হলে আমরা কী করব? দিল্লি পুলিশ রবিবারের ঘটনার তদন্ত করছে। কারা সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে হিংসা ছড়ায়, সেটা তদন্ত রিপোর্ট এলেই জানা যাবে।’
এবিপি আনন্দকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জেএনইউ-এর সহ উপাচার্য বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশকে ডাকা ও না ডাকা, দু’টি বিষয় নিয়েই দ্বিমত রয়েছে। তবে ঘটনার দিন পুলিশকে ঠিক সময়েই ডাকা হয়েছিল। বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা হয়েছিল। তাঁদের দাবিও মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু বিভোক্ষকারীরা আদালতের নির্দেশ মানেন না। পড়ুয়ারা নিজেদের মধ্যে মারামারি হলে আমরা কী করব? দিল্লি পুলিশ রবিবারের ঘটনার তদন্ত করছে। কারা সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে হিংসা ছড়ায়, সেটা তদন্ত রিপোর্ট এলেই জানা যাবে।’
এবিপি আনন্দকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জেএনইউ-এর সহ উপাচার্য বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশকে ডাকা ও না ডাকা, দু’টি বিষয় নিয়েই দ্বিমত রয়েছে। তবে ঘটনার দিন পুলিশকে ঠিক সময়েই ডাকা হয়েছিল। বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা হয়েছিল। তাঁদের দাবিও মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু বিভোক্ষকারীরা আদালতের নির্দেশ মানেন না। পড়ুয়ারা নিজেদের মধ্যে মারামারি হলে আমরা কী করব? দিল্লি পুলিশ রবিবারের ঘটনার তদন্ত করছে। কারা সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে হিংসা ছড়ায়, সেটা তদন্ত রিপোর্ট এলেই জানা যাবে।’
সরকারি সূত্রে খবর, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসার ঘটনার তদন্তে ভিডিও ফুটেজ ও ফেস রিকগনিশন সিস্টেমের মাধ্যমে অপরাধীদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে পুলিশ। মুখ ঢেকে যারা হামলা চালায়, তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। হিন্দু রক্ষা দল এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে যে দাবি করেছে, সেটিও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি সাকেত মুনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ বাছাই করে কয়েকজন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নালিশ করেছে। তাঁরা সার্ভার রুমে ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেছেন সাকেত।
দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে সার্ভার রুমে ভাঙচুরের ঘটনায় দু’টি এফআইআর করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ সহ অন্যান্য পদাধিকারীদের নামে অভিযোগ করেছিল। তবে পুলিশের দায়ের করা এফআইআর-এ অভিযুক্ত হিসেবে ঐশীদের নাম নেই। গত শুক্রবার সার্ভার রুমের আলো বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে এবং শনিবার সার্ভার রুম ভাঙচুরের জন্য দ্বিতীয় এফআইআর করা হয়েছে।
প্রেক্ষাপট
নয়াদিল্লি: জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলাকাণ্ডের দায় স্বীকার করল হিন্দু রক্ষা দল নামে একটি সংগঠন। সোমবার গভীর রাতে একটি ভিডিও প্রকাশ করে এই হামলার কথা স্বীকার করে সংগঠনের তরফে জানানো হয়, তাদের কর্মীরাই গত ৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ঢুকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংগঠন ও অধ্যাপকদের ওপর হামলা চালায় এবং হোস্টেল ভাঙচুর করে।
ওই ভিডিওতে হিন্দু রক্ষা দলের নেতা পিঙ্কি চৌধুরি দাবি করেন, জেএনইউ-তে হিন্দু-বিরোধী চিন্তাভাবনাকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছিল। তাই তা রুখতেই ওই হামলা করা হয়। তিনি বলেন, জেএনইউ এখন বামপন্থা-মনস্ক কার্যকলাপের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। ওরা আমাদের ধর্মকে অপমান করে। এটা মেনে নেওযা যায় না।
পিঙ্কি আরও হুঁশিয়ারি দেন, আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের রেডারে রয়েছে। যদি সেখানে দেশবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ না হয়, তাহলে তারা ব্যবস্থা নেবে। তাঁর প্রশ্ন, যদি ধর্ম ও দেশ অপমানিত হয়, তাহলে চুপ থাকা যায় কি? প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে দিল্লির কৌশম্বিতে আম আদমি পার্টির দফতরে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছিল হিন্দু রক্ষা দলের নেতা ভূপেন্দ্র তোমারের বিরুদ্ধে।
রবিবার, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে, অবাধে তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা। মুখে কাপড় বেঁধে, হাতে লাঠি-রড নিয়ে তাণ্ডব চালানো হয়। দুষ্কৃতীদের মারে রক্তাক্ত হন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ। মারের হাত থেকে রেহাই পান নি অধ্যাপিকারাও। এবার এই ভিডিও প্রকাশের পর সংগঠনের বিরুদ্ধে পুলিশ কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সেটাই দেখার।