রবিবার রাতের ঘটনার পর সোমবার গাজিয়াবাদের মোদিনগর থানার অধীন বাখারওয়া গ্রামে যান জেলাশাসক অজয় শঙ্কর পান্ডে ও এসএসপি কলানিধি নৈথানি।
সরকারি অফিসারদের কাছে তাঁর বাবা পানাসক্ত ছিলেন, কিন্তু লকডাউনে মদ না মেলায় অস্থির হয়ে ওঠেন বলে জানিয়েছেন মৃত মঙ্গতরামের ছেলে কবীন্দ্র শর্মা। পালি অ্যালকোহলে তৈরি নেল পালিশ তোলার তরল রিমুভার, আফটারশেভ লোশন, স্যানিটাইজার নিয়ে এলে বিপিন ওরফে হেডলে জাতও যোগ দেয়। সবাই মিলে সেগুলি খায়। তিনজনকেই অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নিতে হয়। সেখানে মারা যায় দুজন। মেরঠের বেসরকারি হাসপাতালে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে। মৃতদেহগুলির ময়না তদন্ত হবে।তারপরই মৃত্যুর আসল কারণ পরিষ্কার হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।