রায়পুর: ছত্তীসগঢ়েও গত প্রায় দেড় দশক ধরে ক্ষমতায় বিজেপি। এবার এই রাজ্যে কী হবে?


এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের যৌথ সমীক্ষা অনুযায়ী

এখনই বিধানসভা ভোট হলে ছত্তীসগঢ়ে ক্ষমতাসীন বিজেপি পেতে পারে ৩৯ শতাংশ ভোট।

  • উল্টোদিকে কড়া টক্করে বিজেপির সামান্য বেশি ৪০ শতাংশ ভোট পেতে পারে কংগ্রেস।


 

  • অন্যান্য দলের ঝুলিতে যেতে পারে ২১ শতাংশ ভোট।


অর্থাৎ কংগ্রেস কিছুটা এগিয়ে।

সমীক্ষায় প্রশ্ন করা হয়েছিল ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী পদে প্রথম পছন্দ কে?

বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংহকে এখনও পছন্দ ৪২ শতাংশের। কংগ্রেস ছেড়ে নিজের দল তৈরি করা অজিত যোগীকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চান ১৮ শতাংশ মানুষ।

কংগ্রেস নেতাদের মুখ্যমন্ত্রী পদে পছন্দ ২১ শতাংশের।

অর্থাৎ একদা কংগ্রেসি অজিত যোগীর সঙ্গে যদি কংগ্রেসের বর্তমান নেতাদের জনপ্রিয়তাকে যুক্ত করা যায় তাহলে দাঁড়াবে ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ, এমনটা যদি হয়ও, তাহলেও বিজেপির তুরুপের তাস রমন সিংহের জনপ্রিয়তা বেশি।

তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশের মতোই ছত্তীসগঢ়েও বিধানসভার উল্টো ইঙ্গিত লোকসভায়।

এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের যৌথ সমীক্ষা অনুযায়ী

এখনই লোকসভা নির্বাচন হলে ৪৮ শতাংশ ছত্তীসগঢ়বাসী বিজেপিকে ভোট দেবেন।

কংগ্রেস অনেকটা পিছিয়ে ৩৯% ভোট পেতে পারে।

অন্যান্য দলের ঝুলিতে যেতে পারে ১৩% ভোট।

সমীক্ষায় প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী পদে ছত্তীসগঢ়বাসীর পছন্দ কে?

প্রায় ৫৯ শতাংশ ছত্তীসগঢ়বাসীর প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ নরেন্দ্র মোদিকে।রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান মাত্র ২১ শতাংশ। অন্যান্য কংগ্রেস নেতাকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান মাত্র ৭ শতাংশ ছত্তীসগঢ়বাসী।

অর্থাৎ সব কংগ্রেস নেতাদের জনপ্রিয়তা যুক্ত করলেও, দাঁড়ায় মাত্র ২৮ শতাংশ। যা মোদির তুলনায় ঢের কম।