বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন বিচারপতি এস এ বোবদে, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি অশোক ভূষণ ও বিচারপতি এস এ নাজির।
বেঞ্চ বলেছে, মুঘল শাসক বাবর কী করেছিলেন, তারপর কী হয়েছিল, তা নিয়ে আমরা ভাবিত নই। এই মূহূর্তে কী আছে, সেটা নিয়েই ভাবতে পারি।
আলোচনার পথে বাবরি মসজিদ-রামজন্মভূমি জমি বিতর্ক মেটানো সম্ভব কিনা, সেটাই ঠিক করতে বসেছে বেঞ্চ। বিবদমান পক্ষগুলিকে শীর্ষ আদালত কয়েক দশকের পুরানো বিবাদ আলোচনা, মধ্যস্থতায় মিটিয়ে ফেলার পরামর্শ দিয়েছিল, ‘সম্পর্কের ক্ষত নিরাময়ে’ তারা সাহায্য করতে পারে বলেও জানিয়েছিল।
২০১০ সালের ইলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে ১৪টি পিটিশন দাখিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। চারটি দায়রা মামলায় হাইকোর্ট সেই রায়ে অযোধ্যার ২.৭৭ একর জমি তিন পক্ষ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহী আখাড়া ও রামলালার মধ্যে সমান তিন ভাগে বন্টন করতে বলেছিল।