বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানানোর প্রস্তাবে আপত্তি করা ঔরঙ্গাবাদের এআইএমআইএম কর্পোরেটর গ্রেফতার বেআইনি মদের কারবার রোধ আইনে
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
NEXT
PREV
মুম্বই: গত সপ্তাহে প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করা ঔরঙ্গাবাদের এআইএমআইএমের কর্পোরেটর সঈদ মতিন সঈদ রশিদকে বৃহস্পতিবার বেআইনি মদের কারবার ও আরও বেশ কিছু অভিযোগে গ্রেফতার করে এক বছরের জন্য কারাবাসে পাঠানো হল। পুলিশ জানিয়েছে, মহারাষ্ট্রের বেআইনি মদ কেনাবেচা, মাদক অপরাধী, বিপজ্জনক ব্যক্তিদের কার্যকলাপ রোধ আইনে (এমপিডিএ) তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জনৈক প্রশাসনিক কর্তা বলেন, গত ১৭ আগস্ট এএমসি-র জেনারেল বডি মিটিংয়ে মতিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। এজন্য তাঁকে কয়েকজন বিজেপি কর্পোরেটর মারধর করেন বলে অভিযোগ। পরে মতিনকে গ্রেফতার করে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪ (প্রকাশ্যে অশালীন কাজকর্ম বা কথা বলা), ১৫৩ (দাঙ্গা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে প্রকাশ্যে প্ররোচনা দেওয়া), ১৫৩ এ (ধর্ম, জাতপাত, জন্মস্থান ও ভাষার ইস্যুতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ানো) ধারায় অভিযুক্ত করা হয়।
সিটি চক থানার সিনিয়র ইনস্পেক্টর ডি এস সিঙ্গারে বলেন, ওই কর্পোরেটরকে ঔরঙ্গাবাদের হরসুল জেলে পাঠানো হয়েছিল। মঙ্গলবার তিনি জামিন পান। তবে সেদিনই এমপিডিএ-র আওতায় শহরের পুলিশ কমিশনারের জারি করা নির্দেশ তাঁকে পাঠানো হয়। অতীতে মতিনের বিরুদ্ধ আরও দুটি অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়েছিল। তাঁর পুরানো অপরাধের রেকর্ড পরীক্ষা করে দেখা যায়, তিনি একজন বিপজ্জনক ব্যক্তি, দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ ছড়াতে পারেন। এমপিডিএ-র ধারা অনুসারে এক বছর আটক থাকতে হবে ওই কর্পোরেটরকে।
মুম্বই: গত সপ্তাহে প্রয়াত অটলবিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করা ঔরঙ্গাবাদের এআইএমআইএমের কর্পোরেটর সঈদ মতিন সঈদ রশিদকে বৃহস্পতিবার বেআইনি মদের কারবার ও আরও বেশ কিছু অভিযোগে গ্রেফতার করে এক বছরের জন্য কারাবাসে পাঠানো হল। পুলিশ জানিয়েছে, মহারাষ্ট্রের বেআইনি মদ কেনাবেচা, মাদক অপরাধী, বিপজ্জনক ব্যক্তিদের কার্যকলাপ রোধ আইনে (এমপিডিএ) তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জনৈক প্রশাসনিক কর্তা বলেন, গত ১৭ আগস্ট এএমসি-র জেনারেল বডি মিটিংয়ে মতিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা জানানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। এজন্য তাঁকে কয়েকজন বিজেপি কর্পোরেটর মারধর করেন বলে অভিযোগ। পরে মতিনকে গ্রেফতার করে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪ (প্রকাশ্যে অশালীন কাজকর্ম বা কথা বলা), ১৫৩ (দাঙ্গা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে প্রকাশ্যে প্ররোচনা দেওয়া), ১৫৩ এ (ধর্ম, জাতপাত, জন্মস্থান ও ভাষার ইস্যুতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ানো) ধারায় অভিযুক্ত করা হয়।
সিটি চক থানার সিনিয়র ইনস্পেক্টর ডি এস সিঙ্গারে বলেন, ওই কর্পোরেটরকে ঔরঙ্গাবাদের হরসুল জেলে পাঠানো হয়েছিল। মঙ্গলবার তিনি জামিন পান। তবে সেদিনই এমপিডিএ-র আওতায় শহরের পুলিশ কমিশনারের জারি করা নির্দেশ তাঁকে পাঠানো হয়। অতীতে মতিনের বিরুদ্ধ আরও দুটি অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়েছিল। তাঁর পুরানো অপরাধের রেকর্ড পরীক্ষা করে দেখা যায়, তিনি একজন বিপজ্জনক ব্যক্তি, দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ ছড়াতে পারেন। এমপিডিএ-র ধারা অনুসারে এক বছর আটক থাকতে হবে ওই কর্পোরেটরকে।
আজ ফোকাস-এ (aaj-focus-e) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -