Durga Puja 2020 LIVE Updates: নবান্ন থেকে ১২ জেলার ১১০ পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর, বাজালেন শাঁখ

2020 Durga Pujo LIVE Updates: করোনার সংক্রমণ এড়াতে বেনজির উদ্যোগ সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের। পাড়ার বাসিন্দা ছাড়া বাইরের কারও মণ্ডপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। একই পথে বেহালা দেবদারু ফটক।

ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ Last Updated: 15 Oct 2020 10:11 PM
পুজো কমিটিগুলিকে সরকারি অনুদানের সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন গত ২৪ সেপ্টেম্বর। বলেন, করোনা আবহে অনেকেই বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। তাই পুজো কমিটিগুলিকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। সিইএসসি, রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের বিলের ৫০ শতাংশ ছাড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের সিটু নেতা সৌরভ দত্ত।

বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে দুর্গাপুজোর ক্লাবগুলিকে দেওয়া অনুদান নিয়ে প্রশ্ন করে আদালত। বিচারক জানতে চান, ‘অনুদান কি শুধু দুর্গাপুজোতেই দেয় সরকার ? ‘নাকি অন্য উৎসবেও দেওয়া হয় ? ’
ইদেও কি দেওয়া হয়েছিল ? প্রশ্ন তোলেন বিচারক।

বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘দুর্গাপুজো নিয়ে আমরা গর্বিত । কিন্তু তাই বলে কি যেভাবে ইচ্ছা টাকা দেওয়া যায় ? গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কি এই ভেদাভেদ করা যায় ? সরকার বলছে টাকা দেওয়া হচ্ছে মাস্ক-স্যানেটাইজারের জন্য। ‘সরকার তো নিজেই কিনে দিতে পারত। সংক্রমণের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ’
সেখানে পুজোর অনুমতি কীভাবে দিলেন ? কী কী সুরক্ষা বিধি মেনে চলছেন আপনারা ? ভিড় নিয়ন্ত্রণের ব্লু-প্রিন্ট কী ? সব কাজ পুলিশ করলে ক্লাবকে টাকা দেওয়ার যুক্তি কী ? ’
পুজো কমিটিগুলিকে সরকারি অনুদানের সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন গত ২৪ সেপ্টেম্বর। বলেন, করোনা আবহে অনেকেই বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। তাই পুজো কমিটিগুলিকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। সিইএসসি, রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের বিলের ৫০ শতাংশ ছাড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের সিটু নেতা সৌরভ দত্ত।

বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে দুর্গাপুজোর ক্লাবগুলিকে দেওয়া অনুদান নিয়ে প্রশ্ন করে আদালত। বিচারক জানতে চান, ‘অনুদান কি শুধু দুর্গাপুজোতেই দেয় সরকার ? ‘নাকি অন্য উৎসবেও দেওয়া হয় ? ’
ইদেও কি দেওয়া হয়েছিল ? প্রশ্ন তোলেন বিচারক।

বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘দুর্গাপুজো নিয়ে আমরা গর্বিত । কিন্তু তাই বলে কি যেভাবে ইচ্ছা টাকা দেওয়া যায় ? গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কি এই ভেদাভেদ করা যায় ? সরকার বলছে টাকা দেওয়া হচ্ছে মাস্ক-স্যানেটাইজারের জন্য। ‘সরকার তো নিজেই কিনে দিতে পারত। সংক্রমণের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ’
সেখানে পুজোর অনুমতি কীভাবে দিলেন ? কী কী সুরক্ষা বিধি মেনে চলছেন আপনারা ? ভিড় নিয়ন্ত্রণের ব্লু-প্রিন্ট কী ? সব কাজ পুলিশ করলে ক্লাবকে টাকা দেওয়ার যুক্তি কী ? ’
পুজো কমিটিগুলিকে সরকারি অনুদানের সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন গত ২৪ সেপ্টেম্বর। বলেন, করোনা আবহে অনেকেই বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। তাই পুজো কমিটিগুলিকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। সিইএসসি, রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের বিলের ৫০ শতাংশ ছাড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের সিটু নেতা সৌরভ দত্ত।

বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানিতে দুর্গাপুজোর ক্লাবগুলিকে দেওয়া অনুদান নিয়ে প্রশ্ন করে আদালত। বিচারক জানতে চান, ‘অনুদান কি শুধু দুর্গাপুজোতেই দেয় সরকার ? ‘নাকি অন্য উৎসবেও দেওয়া হয় ? ’
ইদেও কি দেওয়া হয়েছিল ? প্রশ্ন তোলেন বিচারক।

বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘দুর্গাপুজো নিয়ে আমরা গর্বিত । কিন্তু তাই বলে কি যেভাবে ইচ্ছা টাকা দেওয়া যায় ? গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কি এই ভেদাভেদ করা যায় ? সরকার বলছে টাকা দেওয়া হচ্ছে মাস্ক-স্যানেটাইজারের জন্য। ‘সরকার তো নিজেই কিনে দিতে পারত। সংক্রমণের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ’
সেখানে পুজোর অনুমতি কীভাবে দিলেন ? কী কী সুরক্ষা বিধি মেনে চলছেন আপনারা ? ভিড় নিয়ন্ত্রণের ব্লু-প্রিন্ট কী ? সব কাজ পুলিশ করলে ক্লাবকে টাকা দেওয়ার যুক্তি কী ? ’
শহরের বড় পুজোগুলির মণ্ডপ পরিদর্শনে পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। সঙ্গে স্পেশাল কমিশনার জাভেদ শামিম। দেশপ্রিয় পার্ক থেকে শুরু সিপি-র মণ্ডপ পরিদর্শন। চেতলা অগ্রণী, সুরুচি সঙ্ঘ, নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘ হয়ে কলেজ স্কোয়ার, মহম্মদ আলি পার্কে পরিদর্শন অনুজ শর্মার। মণ্ডপের ঢোকা-বেরনোর গেট, দর্শনার্থীদের দাঁড়ানোর কী বন্দোবস্ত করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখেন পুলিশ কর্তারা। পাশাপাশি, নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হয়। করোনা আবহে সমস্ত ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখে পুজো উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন পুলিশ কমিশনার।
করোনার সংক্রমণ এড়াতে বেনজির উদ্যোগ সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের। পাড়ার বাসিন্দা ছাড়া বাইরের কারও মণ্ডপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা। একই পথে বেহালা দেবদারু ফটক।
পুজো বা তারপরে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা। শহরে থাকুন বেসরকারি চিকিত্সকরা। অল্পবয়সী সুস্থরা আসতে পারেন স্বেচ্ছাসেবক হয়ে। অভিনব আবেদন রাজ্য স্বাস্থ্য কমিশনের।

প্রেক্ষাপট

কলকাতা: একুশের ভোটের আগে শেষ দুর্গাপুজো, আর তা নিয়েই তৃণমূল-বিজেপির দুর্গাপুজো-রাজনীতি তুঙ্গে।  যাকে বলে নারদ-নারদ।

বাংলার দুর্গাপুজোয় শাসক দলের নেতাদের দাপট কারও অজানা নয়। পুজো মানেই জনসংযোগ, আর সেই হাওয়া এবার নিজেদের পালে কাড়তে তৎপর বিজেপিও। সল্টলেকে ইজেডসিসিতে একটি দুর্গাপুজোর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হচ্ছে বিজেপি। জানিয়েছেন দলেরই নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি জানান, এই প্রথম বিজেপি পুজো অর্গ্যানাইজ করছে। ষষ্ঠীর দিন প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। সম্বিত পাত্র স্তোত্রপাঠ করবেন সশরীরে থেকে। নাড্ডা থাকবেন সশরীরে বা ভার্চুয়ালি।  ভার্চুয়াল মাধ্যমে সেই পুজো উদ্বোধন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। অন্যদিকে ‘বঙ্গজীবনের অঙ্গ রাম’, এই স্লোগানকে হাতিয়ার করে পুজোয় সামিল হচ্ছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদও।

পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলছেন, এসব করে বাংলায় কোনও লাভ নেই, মা সন্তানদের চেনেন।

অন্যদিকে  করোনাকালে বারোয়ারি দুর্গাপুজো বন্ধের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে। কেরলের ওনাম উৎসবের পর করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রসঙ্গ টেনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে। বলা হয়েছে, মন্ডপ করে দুর্গাপুজো হলে ঠাকুর দেখতে দলে দলে মানুষে ভিড় করবেন, থেকে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকছে। তাই বন্ধ রাখা হোক দুর্গাপুজো। মামলাকারী দাবির সমর্থনে মহারাষ্ট্রে বারোয়ারি গণেশ পুজো ও মহরম উৎসবের অনুমতি দেওয়া হয়নি বলেও উল্লেখ করেছেন।

রাজ্য সরকারের আর্থিক অনুদান এবার পেতে চলেছে আরও পুজো কমিটি। দশ বছরের কম পুরোনো নতুন পুজো  কমিটিকে অনুদান, ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.