অসম সরকারের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, পুজো কমিটির সব সদস্য, পুরোহিত সহ পুজোর সঙ্গে যাঁরা সরাসরি যুক্ত থাকবেন, পঞ্চমীর দিন তাঁদের প্রত্যেকের করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। দশমীর দিন তাঁদের ফের করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। তাঁরা কেউ সংক্রমিত হয়েছেন কি না, সেটার দিকে নজর রাখতে হবে জেলা প্রশাসনকে। ঠাকুর বিসর্জনে ভিড় করা যাবে না। জনসমাগম এড়ানোর জন্য দু-তিনদিন ধরে বিসর্জনের ব্যবস্থা করতে হবে জেলা প্রশাসনকে। পুজোর দিনগুলিতে রাত ৯টার মধ্যেই সব রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দিতে হবে।
অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি আশ্বস্ত করছি, অসমে করোনার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমে আসছে। পুজোর সময় মানুষ যদি সতর্ক থাকেন, তাহলে আশা করি পরিস্থিতির উন্নতি হবে। করোনা সংক্রমণ রুখতে পুজো মণ্ডপে সবাইকে মাস্ক পরে থাকতে হবে এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে।’