সিএমআইই-র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘২০১৯-২০ সালে যেখানে ভারতে বেতনভুক কর্মীর সংখ্যা ছিল ৮ কোটি ৬০ লক্ষ। যা এ বছরের অগাস্টে কমে হয়েছে সাড়ে ৬ কোটি। সব ধরনের কর্মীরাই কাজ হারিয়েছেন। জুলাইয়ে বেকারত্বের হার ছিল ৭.৪০ শতাংশ। অগাস্টে বেকারত্বের হার বেড়ে হয় ৮.৩৫ শতাংশ। জুলাইয়ে শহরাঞ্চলে বেকারত্বের হার ছিল ৯.৩৭ শতাংশ। অগাস্টে সেই হার বেড়ে হয় ৯.৮৩ শতাংশ। গ্রামে বেকারত্বের হার সেই তুলনায় অনেক বেড়েছে। জুলাইয়ে যেখানে গ্রামাঞ্চলে বেকারত্বের হার ছিল ৬.৫১ শতাংশ, অগাস্টে তা বেড়ে হয় ৭.৬৫ শতাংশ। এপ্রিলে দেশজুড়ে বেকারত্বের হার ছিল ৭.৪ শতাংশ। অগাস্টে তা বেড়ে হয় ৮.৪ শতাংশ। এই সময়ে কর্মসংস্থানের হার ৩৭.৬ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৩৭.৫ শতাংশ।’
সিএমআইই-র পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, বর্তমানে যে আর্থিক পরিস্থিতি, তার ফলে সবচেয়ে বেশি ধাক্কা খেয়েছেন বেতনভুক কর্মীরা। পরিচারক, রাঁধুনি, গাড়িচালক, মালি, নিরাপত্তারক্ষীর মতো বেতনভুক কর্মীদের ধরলে ভারতের মোট কর্মীর ২১ থেকে ২২ শতাংশ হয়। এই ক্ষেত্রে করোনার ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লেগেছে।