দীর্ঘ চিঠিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেছেন, ‘কয়েকজন ব্যক্তির পক্ষপাতমূলক আচরণ যখন সামগ্রিক আচরণ হয়ে ওঠে, তখন সমস্যা তৈরি হয়। কয়েকজন ব্যক্তির পক্ষপাতমূলক আচরণ যখন কোটি কোটি মানুষের বাক স্বাধীনতার উপর আঘাত হানে, তখন সেটা মানা যায় না। ফেসবুকের কমিউনিটি গাইডলাইন্সে বৈচিত্র্যকে স্বীকৃতি দিতে হবে এবং তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে। ভারতের সামাজিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে ফেসবুককে এবং ভারতের জন্য নির্দিষ্ট কমিউনিটি গাইডলাইন্স ঠিক করতে হবে।’
রবিশঙ্কর আরও দাবি করেছেন, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন ফেসবুকক ইন্ডিয়া ম্যানেজমেন্ট শুধু অনেক পেজই ডিলিট করে দেয়নি, ইচ্ছাকৃতভাবে রিচও কমিয়ে দেয়। ফেসবুক ম্যানেজমেন্টকে ই-মেল করেও জবাব পাওয়া যায়নি বলে দাবি মন্ত্রীর। এতেই ফেসবুক ইন্ডিয়ার রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব প্রমাণ হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
কারও নাম না করে রবিশঙ্করের দাবি, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়ে ভারতের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ফেসবুকের মাধ্যমে ভারতে সামাজিক অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে।