- Home
-
খবর
-
আজ ফোকাস-এ
Glacier collapse in Joshimath: মৃত ৭, নিখোঁজ ১৭০, জানাল স্টেট ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট সেন্টার
Glacier collapse in Joshimath: মৃত ৭, নিখোঁজ ১৭০, জানাল স্টেট ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট সেন্টার
Massive Flood in Dhauliganga: ঋষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
07 Feb 2021 10:13 PM
আইটিবিপি-র জনসংযোগ আধিকারিক বিবেক পাণ্ডে জানিয়েছেন, ‘আমরা এখন দ্বিতীয় সুড়ঙ্গটির দিকে নজর দিচ্ছি। সেখানে ৩০ জন আটকে আছেন বলে জানতে পেরেছি আমরা। রাত্রেও উদ্ধারকার্য চালাব আমরা। আমাদের দল কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করি দ্রুত সবাইকে উদ্ধার করা সম্ভব হবে।’
এনডিআরএফ-এর আইজি অমরেন্দ্র কুমার সেঙ্গার জানিয়েছেন, ‘শুরুতে যেহেতু জলের স্রোত অনেক বেশি ছিল, দেহগুলি ঘটনাস্থল থেকে অনেক দূরে চলে যায়। কয়েকটি দেহ গভীরে আটকে যায় এবং কয়েকটি দেহ সুড়ঙ্গে আটকে যায়। ফলে দেহগুলি উদ্ধারের উপায় নেই।’
এনডিআরএফ-এর আইজি অমরেন্দ্র কুমার সেঙ্গার জানিয়েছেন, ‘শুরুতে যেহেতু জলের স্রোত অনেক বেশি ছিল, দেহগুলি ঘটনাস্থল থেকে অনেক দূরে চলে যায়। কয়েকটি দেহ গভীরে আটকে যায় এবং কয়েকটি দেহ সুড়ঙ্গে আটকে যায়। ফলে দেহগুলি উদ্ধারের উপায় নেই।’
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়ে হতাহতদের জন্য আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন, মৃতদের পরিবারপিছু ২ লক্ষ টাকা করে এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত ঘোষণা করেছেন, মৃতদের নিকটাত্মীয়দের ৪ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়ে হতাহতদের জন্য আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন, মৃতদের পরিবারপিছু ২ লক্ষ টাকা করে এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত ঘোষণা করেছেন, মৃতদের নিকটাত্মীয়দের ৪ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়ে হতাহতদের জন্য আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন, মৃতদের পরিবারপিছু ২ লক্ষ টাকা করে এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত ঘোষণা করেছেন, মৃতদের নিকটাত্মীয়দের ৪ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।
চামোলির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে দেহরাদুনে ফিরে এসেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত। এরপর তিনি রাজ্যের সরকারি আধিকারিক, সেনাবাহিনী ও আইটিবিপি-র অফিসারদের নিয়ে গঠিত বিপর্যয় মোকাবিলা দলের বৈঠকে যোগ দেন।
চামোলির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে দেহরাদুনে ফিরে এসেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত। এরপর তিনি রাজ্যের সরকারি আধিকারিক, সেনাবাহিনী ও আইটিবিপি-র অফিসারদের নিয়ে গঠিত বিপর্যয় মোকাবিলা দলের বৈঠকে যোগ দেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বলেছেন, ‘চামোলি জেলায় হিমবাহ ভেঙে পড়ার ফলে ধ্বংসের ছবি আমি দেখছি। এই কঠিন সময়ে আমরা দুর্গতদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আছি। উত্তরাখণ্ডের মানুষের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি।’
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বলেছেন, ‘চামোলি জেলায় হিমবাহ ভেঙে পড়ার ফলে ধ্বংসের ছবি আমি দেখছি। এই কঠিন সময়ে আমরা দুর্গতদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আছি। উত্তরাখণ্ডের মানুষের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি।’
উত্তরাখণ্ডে তুষারধসের ফলে সৃষ্টি হওয়া প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পর বর্তমান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবার নেতৃত্বে বৈঠকে বসে জাতীয় সঙ্কট মোবাকিলা কমিটি। এই বৈঠকে ক্যাবিনেট সচিব সবাইকে উত্তরাখণ্ড সরকারের পাশে দাঁড়াতে বলেছেন। তিনি দ্রুত নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান এবং সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধারের উপর জোর দিয়েছেন।
উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় প্রসঙ্গে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী বলেছেন, ‘আমি সবার সুরক্ষার জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি এবং কংগ্রেস কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকদের অনুরোধ করছি, তাঁরা যেন ত্রাণ ও উদ্ধারকার্যে মানুষজন ও প্রশাসনকে সাহায্য করেন। এই বিপর্যয় ও সঙ্কটের সময় উত্তরাখণ্ডের মানুষের পাশে আছে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। হিমবাহ ভেঙে পড়া, বান ও ধ্বংসের খবরে আমি উদ্বিগ্ন।’
উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় প্রসঙ্গে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী বলেছেন, ‘আমি সবার সুরক্ষার জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি এবং কংগ্রেস কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকদের অনুরোধ করছি, তাঁরা যেন ত্রাণ ও উদ্ধারকার্যে মানুষজন ও প্রশাসনকে সাহায্য করেন। এই বিপর্যয় ও সঙ্কটের সময় উত্তরাখণ্ডের মানুষের পাশে আছে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। হিমবাহ ভেঙে পড়া, বান ও ধ্বংসের খবরে আমি উদ্বিগ্ন।’
উত্তরাখণ্ডের বিপর্যয় প্রসঙ্গে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী বলেছেন, ‘আমি সবার সুরক্ষার জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি এবং কংগ্রেস কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকদের অনুরোধ করছি, তাঁরা যেন ত্রাণ ও উদ্ধারকার্যে মানুষজন ও প্রশাসনকে সাহায্য করেন। এই বিপর্যয় ও সঙ্কটের সময় উত্তরাখণ্ডের মানুষের পাশে আছে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। হিমবাহ ভেঙে পড়া, বান ও ধ্বংসের খবরে আমি উদ্বিগ্ন।’
এনটিপিসি-র পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘উত্তরাখণ্ডের তপোবনের কাছে তুষারধসে আমাদের নির্মীয়মান জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের একাংসের ক্ষতি হয়েছে। উদ্ধারকার্য চলছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সাহায্যে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।’
জোশীমঠে তুষারধসের জেরে বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়েছেন বহু পর্যটক। তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে আইটিবিপি, পুলিশ, বিপর্যয় মোকাবিলা দল। সেনা সূত্রে দাবি, ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছে ৬ কলম বাহিনী। তৈরি রাখা হয়েছে বায়ুসেনাকেও।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবনে একটি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ১৬ জনকে উদ্ধার করল আইটিবিপি।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবনে একটি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ১৬ জনকে উদ্ধার করল আইটিবিপি।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবনে একটি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ১৬ জনকে উদ্ধার করল আইটিবিপি।
উত্তরাখণ্ডে হড়পা বানের ত্রাণকার্যে যোগ দেওয়ার জন্য নৌবাহিনীর সাতটি ডুবুরি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে, জানাল ভারতীয় নৌবাহিনী।
উত্তরাখণ্ডে হড়পা বানের ত্রাণকার্যে যোগ দেওয়ার জন্য নৌবাহিনীর সাতটি ডুবুরি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে, জানাল ভারতীয় নৌবাহিনী।
উত্তরাখণ্ডে হড়পা বানের ত্রাণকার্যে যোগ দেওয়ার জন্য নৌবাহিনীর সাতটি ডুবুরি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে, জানাল ভারতীয় নৌবাহিনী।
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয় নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হলদিয়ার সভায় তিনি বললেন, উত্তরাখণ্ডে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। উত্তরাখণ্ডে উদ্ধারকাজ শুরু হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে সরকার সব চেষ্টা করছে। দুর্গত মানুষদের জন্য আমি, বাংলা তথা সারা দেশ প্রার্থনা করছে।
উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয় নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। হলদিয়ার সভায় তিনি বললেন, উত্তরাখণ্ডে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। উত্তরাখণ্ডে উদ্ধারকাজ শুরু হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগ কমাতে সরকার সব চেষ্টা করছে। দুর্গত মানুষদের জন্য আমি, বাংলা তথা সারা দেশ প্রার্থনা করছে।
আইটিবিপি-র ডিজি আরও জানিয়েছেন, উত্তরাখণ্ডের তপোবন বাঁধের কাছে একটি নির্মীয়মান সুড়ঙ্গে ২০ প্রায় জন কর্মী আটকে পড়েছেন। আইটিবিপি-র দল তাঁদের উদ্ধার করার চেষ্টা চালাচ্ছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের বিষয়ে তথ্য পাওয়ার জন্য আমরা এনটিপিসি-র আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।
আইটিবিপি-র ডিজি এস এস দেশওয়াল জানিয়েছেন, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রায় ১০০ জন কাজ করছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে ৯-১০ জনের মৃতদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। ঘটনাস্থলে আছেন আইটিবিপি-র ২৫০ জন জওয়ান। ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানরাও ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন।
আইটিবিপি-র ডিজি এস এস দেশওয়াল জানিয়েছেন, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রায় ১০০ জন কাজ করছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে ৯-১০ জনের মৃতদেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। ঘটনাস্থলে আছেন আইটিবিপি-র ২৫০ জন জওয়ান। ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানরাও ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলায় হিমবাহ ভেঙে পড়ার ফলে হড়পা বানে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের সুরক্ষার জন্য সারা দেশের মতো আমিও প্রার্থনা করছি। আমি নিশ্চিত, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার এই দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলায় হিমবাহ ভেঙে পড়ার ফলে হড়পা বানে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের সুরক্ষার জন্য সারা দেশের মতো আমিও প্রার্থনা করছি। আমি নিশ্চিত, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার এই দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে।
উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠের কাছে হিমবাহ ভেঙে পড়ে ধ্বংসের ঘটনায় আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। মানুষজনের সুরক্ষা ও সুস্থতার জন্য প্রার্থনা জানাচ্ছি। আমি নিশ্চিত, উদ্ধারকার্য ও ত্রাণকার্য ভালভাবেই চলছে, ট্যুইট রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের।
জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে জোশীমঠের মালারি অঞ্চলের কাছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের (বিআরও) একটি সেতু। যত দ্রুত সম্ভব সেটি ফের তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন বিআরও-র ডিরেক্টর জেনারেল লেফটটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে জওয়ানদের পাঠানো হয়েছে।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার জানিয়েছেন, ‘উত্তরাখণ্ডের চামোলিতে হড়পা বানের বিষয়ে আমরা খোঁজ নিচ্ছি। আমাদের আধিকারিকরা উত্তরাখণ্ডের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। গঙ্গার জলস্তর বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই কারণে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।’
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার জানিয়েছেন, ‘উত্তরাখণ্ডের চামোলিতে হড়পা বানের বিষয়ে আমরা খোঁজ নিচ্ছি। আমাদের আধিকারিকরা উত্তরাখণ্ডের আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। গঙ্গার জলস্তর বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই কারণে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।’
উত্তরাখণ্ডের ডিজিপি অশোক কুমার জানিয়েছেন, তপোবন বাঁধে আটকে পড়েন ১৬ জন। তাঁদের উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
উত্তরাখণ্ডে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে শোকপ্রকাশ করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর ট্যুইট, ‘উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয় এবং মৃত্যুর ঘটনায় আমি শোকাহত। মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের লোকজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। আহত ব্যক্তিদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
উত্তরাখণ্ডে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে শোকপ্রকাশ করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর ট্যুইট, ‘উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয় এবং মৃত্যুর ঘটনায় আমি শোকাহত। মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের লোকজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। আহত ব্যক্তিদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলের রেনি গ্রামে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত। তিনি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলের রেনি গ্রামে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত। তিনি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন।
বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উদ্ধারকার্যে মোতায়েন করা হয়েছে ২০০ জন আধিকারিককে। কাজে লাগানো হচ্ছে পাঁচটি জেসিবি ও এক্সক্যাভেটর। এছাড়া অন্য চারটি মেশিনও কাজে লাগানো হচ্ছে।
উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে তিনজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, জানাল আইটিবিপি।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলের রেনি গ্রামে চার কলাম জওয়ান, দু’টি মেডিক্যাল টিম ও একটি ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও আকাশপথে নজরদারি চালাচ্ছে।
চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলে পৌঁছলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি সেনাবাহিনী ও আইটিবিপি জওয়ানদের কাছ থেকে পরিস্থিতির বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন।
চামোলি জেলার তপোবন অঞ্চলে পৌঁছলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি সেনাবাহিনী ও আইটিবিপি জওয়ানদের কাছ থেকে পরিস্থিতির বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন।
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াতের সঙ্গে কথা বললেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। তিনি চামোলির বিপর্যয়ের বিষয়ে খোঁজ নিয়েছেন। উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সভাপতি বংশীধর ভগতের সঙ্গেও কথা বলেছেন নাড্ডা। তিনি বিজেপি কর্মীদের উদ্ধারকার্যে সাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছেন।
উত্তরাখণ্ডে দুর্গত অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে ৬ কলাম জওয়ান, জানাল সেনাবাহিনী।
ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি, সবাই যেন সুরক্ষিত থাকেন। কারও যেন ক্ষতি না হয়, বললেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়াল।
ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি, সবাই যেন সুরক্ষিত থাকেন। কারও যেন ক্ষতি না হয়, বললেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়াল।
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যসচিব ওমপ্রকাশ জানিয়েছেন, ‘১০০ থেকে ১৫০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। আইটিবিপি, এসডিআরএফ ও এনডিআরএফ-এর দল ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।’
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যসচিব ওমপ্রকাশ জানিয়েছেন, ‘১০০ থেকে ১৫০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। আইটিবিপি, এসডিআরএফ ও এনডিআরএফ-এর দল ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, ‘এনডিআরএফ-এর তিনটি দল ঘটনাস্থলে গিয়েছে। দিল্লি থেকে আকাশপথে উত্তরাখণ্ডে নিয়ে যাওয়ার জন্য এনডিআরএফ-অএর আরও কয়েকটি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে। আইটিবিপি জওয়ানরাও সেখানে আছেন। আমি উত্তরাখণ্ডের মানুষকে আশ্বাস দিচ্ছি, কঠিন সময়ে তাঁদের পাশে আছে মোদি সরকার। সব ধরনের সহায়তা করা হবে।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, ‘এনডিআরএফ-এর তিনটি দল ঘটনাস্থলে গিয়েছে। দিল্লি থেকে আকাশপথে উত্তরাখণ্ডে নিয়ে যাওয়ার জন্য এনডিআরএফ-অএর আরও কয়েকটি দলকে তৈরি রাখা হয়েছে। আইটিবিপি জওয়ানরাও সেখানে আছেন। আমি উত্তরাখণ্ডের মানুষকে আশ্বাস দিচ্ছি, কঠিন সময়ে তাঁদের পাশে আছে মোদি সরকার। সব ধরনের সহায়তা করা হবে।’
এনডিআরএফ-এর ডিজি এস এন প্রধান জানিয়েছেন, ‘হিমবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে হৃষিগঙ্গা নদীর জল অনেক বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে একটি সেতু ভেঙে পড়েছে। হৃষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ প্রকল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চামোলি, জোশীমঠ সহ বিভিন্ন জায়গাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
এনডিআরএফ-এর ডিজি এস এন প্রধান জানিয়েছেন, ‘হিমবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে হৃষিগঙ্গা নদীর জল অনেক বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে একটি সেতু ভেঙে পড়েছে। হৃষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ প্রকল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চামোলি, জোশীমঠ সহ বিভিন্ন জায়গাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
ভারতীয় সেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘উত্তরাখণ্ড সরকার ও এনডিআরএফ-কে সাহায্যের জন্য চপার ও জওয়ানদের মোতায়েন করা হয়েছে। হৃষিকেশের কাছে মিলিটারি স্টেশন থেকে উদ্ধারকার্য ও ত্রাণের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করা হচ্ছে। সেনার সদর দফতর থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে।’
আইটিবিপি-র মুখপাত্র বিবেক পাণ্ডে জানিয়েছেন, ‘স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে একযোগে উদ্ধারকার্য চালাচ্ছেন ২০০-রও বেশি জওয়ান। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছে একটি দল। মানুষকে সতর্ক করা এবং উদ্ধারকার্য চালানোর জন্য অন্য একটি দল জোশীমঠে রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।’
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, ‘এটি অত্যন্ত ভয়াবহ বিপর্যয়। এটি প্রাকৃতিক বিপর্যয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, উত্তরাখণ্ড সরকারকে সবরকমভাবে সাহায্য করা হবে। সহায়তার বিষয়ে কোনওরকম দ্বিধা থাকবে না।’
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, ‘এটি অত্যন্ত ভয়াবহ বিপর্যয়। এটি প্রাকৃতিক বিপর্যয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, উত্তরাখণ্ড সরকারকে সবরকমভাবে সাহায্য করা হবে। সহায়তার বিষয়ে কোনওরকম দ্বিধা থাকবে না।’
বায়ুসেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উত্তরাখণ্ডে দুর্গত অঞ্চলে উদ্ধারকার্যে সাহায্যের জন্য দেহরাদুন ও আশেপাশের অঞ্চলে দু’টি এমআই-১৭ ও একটি এএলএইচ ধ্রুব চপার তৈরি রাখা হয়েছে। যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে আরও চপার পাঠানো হবে।
প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘আমি উত্তরাখণ্ডের দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতির বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছি। উত্তরাখণ্ডের পাশে আছে সারা ভারত। সবাই যাতে নিরাপদে থাকেন, তার জন্য সারা দেশ প্রার্থনা জানাচ্ছে। প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলছি এবং এনডিআরএফ দল মোতায়েন করা, উদ্ধারকার্য এবং ত্রাণের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রীর দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এখন অসমে থাকলেও, সেখান থেকেই তিনি উত্তরাখণ্ডের পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ও উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্ধারকার্য ও ত্রাণের বিষয়ে খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দুর্গতদের সবরকমভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করছে প্রশাসন।
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘নন্দপ্রয়াগের পর থেকে অলকানন্দার জলের স্রোত স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। এখন জল স্বাভাবিকের চেয়ে এক মিটারের বেশি উপর দিয়ে বইছে। তবে জলস্তর ধীরে ধীরে নামছে। মুখ্যসচিব, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিব, পুলিশ আধিকারিক এবং আমার সব দল ডিজাস্টার কন্ট্রোল রুম থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে।’
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘নন্দপ্রয়াগের পর থেকে অলকানন্দার জলের স্রোত স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। এখন জল স্বাভাবিকের চেয়ে এক মিটারের বেশি উপর দিয়ে বইছে। তবে জলস্তর ধীরে ধীরে নামছে। মুখ্যসচিব, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিব, পুলিশ আধিকারিক এবং আমার সব দল ডিজাস্টার কন্ট্রোল রুম থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে।’
এনডিআরএফ-এর ডিজি এস এন প্রধান জানিয়েছেন, ‘রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এসডিআরএফ) ইতিমধ্যেই জোশীমঠে গিয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ) দেহরাদুন থেকে জোশীমঠে যাচ্ছে। আমরা দিল্লি থেকে দেহরাদুন হয়ে জোশীমঠে আরও তিন-চারটি দল পাঠাচ্ছি।’
এনডিআরএফ-এর ডিজি এস এন প্রধান জানিয়েছেন, ‘রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এসডিআরএফ) ইতিমধ্যেই জোশীমঠে গিয়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ) দেহরাদুন থেকে জোশীমঠে যাচ্ছে। আমরা দিল্লি থেকে দেহরাদুন হয়ে জোশীমঠে আরও তিন-চারটি দল পাঠাচ্ছি।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, ‘আমি উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত, আইটিবিপি ও এনডিআরএফ-এর ডিজি-র সঙ্গে কথা বলেছি। সব আধিকারিককেই উদ্ধারকার্যের জন্য যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকার্যের জন্য গিয়েছে এনডিআরএফ-এর দল। দেবভূমির জন্য যথাসম্ভব সাহায্য করা হবে।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, ‘আমি উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত, আইটিবিপি ও এনডিআরএফ-এর ডিজি-র সঙ্গে কথা বলেছি। সব আধিকারিককেই উদ্ধারকার্যের জন্য যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকার্যের জন্য গিয়েছে এনডিআরএফ-এর দল। দেবভূমির জন্য যথাসম্ভব সাহায্য করা হবে।’
উত্তরাখণ্ডে ভয়াবহ বিপর্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে উত্তরপ্রদেশেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে তৈরি থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। উত্তরপ্রদেশের রিলিফ কমিশনার বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য সব জেলাশাসকে তৈরি থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। যে সমস্ত জেলাগুলি দিয়ে গঙ্গা বয়ে যাচ্ছে, সেই জেলাগুলিতে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘অলকানন্দার আশেপাশের অঞ্চলগুলি থেকে মানুষজনকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ভাগীরথী নদীর জল আটকে দেওয়া হয়েছে। জলের স্রোত আটকানোর জন্য অলকানন্দা, শ্রীনগর বাঁধ ও ঋষিকেশ বাঁধ খালি করে দেওয়া হয়েছে। এসডিআরএফ-কে তৈরি রাখা হয়েছে। আমি ঘটনাস্থলে যাচ্ছি।’
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত জানিয়েছেন, ‘কেউ যদি আটকে পড়়ে থাকেন এবং সাহায্য দরকার হয়, তাহলে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের নম্বর ১০৭০ বা ৯৫৫৭৪৪৪৪৮৬-এ ফোন করুন।’
ফিরল ৮ বছর আগের কেদারনাথের ভয়াবহ স্মৃতি। ফের মেঘভাঙা বৃষ্টিতে উত্তরাখণ্ডে তুষারধস। নিখোঁজ প্রায় দেড়শো জন, জানাল উত্তরাখণ্ড প্রশাসন।ধৌলিগঙ্গার দুটি নির্মীয়মাণ বাঁধে ফাটল ধরেছে, প্লাবিত জোশীমঠ। ভাঙল নন্দাদেবীর হিমবাহ। ভেসে গেল দুটি সেতু। ঋষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা। আচমকা বাড়ল ধৌলিগঙ্গা নদীর জলস্তর। চামোলি জেলার তপোবনেও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বেশ কয়েকটি হিমবাহেরও ক্ষতি হয়েছে। আনা হয়েছে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার। ঘটনাস্থলে বিপর্যয় মোকাবিলার চারটি বিশেষ দল পাঠানো হয়েছে। খালি করা হচ্ছে আশপাশের গ্রাম, নিরাপদ দূরত্বে সরানো হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। পর্যটকদের ভরা মরশুমে হরিদ্বার-হৃষিকেশে গঙ্গার জলস্তর বাড়ার আশঙ্কা। দেহরাদুনেও জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই জানিয়েছেন, ‘দেহরাদুন থেকে আইটিবিপি-র দু’টি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। আরও তিনটি দল বিকেলের মধ্যেই বায়ুসেনার হেলিকপ্টারের সাহায্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাবে। এসডিআরএফ ও স্থানীয় প্রশাসন ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই জানিয়েছেন, ‘দেহরাদুন থেকে আইটিবিপি-র দু’টি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। আরও তিনটি দল বিকেলের মধ্যেই বায়ুসেনার হেলিকপ্টারের সাহায্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাবে। এসডিআরএফ ও স্থানীয় প্রশাসন ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছে।’
প্রেক্ষাপট
জোশীমঠ: উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠে তুষারধস। যার জেরে আচমকা বাড়ল ধৌলিগঙ্গা নদীর জলস্তর। ঋষিগঙ্গা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা। চামোলি জেলার তপোবনেও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বেশ কয়েকটি হিমবাহেরও ক্ষতি হয়েছে। আনা হয়েছে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার। খালি করা হচ্ছে আশপাশের গ্রাম, নিরাপদ দূরত্বে সরানো হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত জানিয়েছেন, 'চামোলি জেলা থেকে বিপর্যয়ের খবর এসেছে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের আধিকারিকদের পরিস্থিতি মোকাবিলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ গুজবে কান দেবেন না। সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে।'
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, জোশীমঠের রেনি অঞ্চলে একটি হিমবাহ ধসে পড়ার ফলে আশেপাশের গ্রামগুলি জলে ভেসে গিয়েছে। জলের তোড়ে বেশ কয়েকটি বাড়ি ভেঙে পড়েছে। বহু মানুষ জলে ভেসে গিয়েছেন বলেও জানা গিয়েছে। প্রশাসনের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছেন। উদ্ধারকার্য শুরু হয়েছে। চামোলির জেলাশাসক ধৌলিগঙ্গার আশেপাশের গ্রামগুলির বাসিন্দাদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।