অসম এনআরসি-র এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘এনআরসি-র চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরেও অবৈধ কোনও ব্যক্তির নাম রয়ে গিয়েছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখার জন্যই এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’ অপর এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘গত বছরের অগাস্টে এনআরসি-র চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার আগেও যাতে কোনও অবৈধ ব্যক্তির নাম না থাকে সেটা খতিয়ে দেখা হয়েছিল। এবার সন্দেহজনক ভোটার, ঘোষিত বিদেশি এবং ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে যাঁদের মামলা চলছে, সেসব ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
কয়েকদিন আগেই ওয়েবসাইট থেকে উধাও হয়ে যায় এনআরসি-র চূড়ান্ত তালিকা। তবে ফের অনলাইনে দেখা যাচ্ছে এই তালিকা। এরই মধ্যে ফের এই তালিকা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।