বনবিভাগের আধিকারিক গণেশরাও জোলে বলেছেন, ইগতপুরীতে একটি কুঁড়েঘরে চিতাবাঘিনী জন্ম দিয়েছে চার শাবকের। তারা সবাই নিরাপদ ও সুস্থ। শাবকদের নিয়ে চিতাবাঘিনীর অন্যত্র সরে যাওয়ার অপেক্ষায় করছি আমরা। এই মুহুর্তে কিছু করা যাবে না।
ট্যুইটারে সংবাদসংস্থা এএনআই-এর শেয়ার করা ভিডিওতে মা চিতাবাঘ সব চার শাবককে একটি কুঁড়েঘরের মধ্যে দেখা গিয়েছে। ভিডিওতে মায়ের সামনে শাবকগুলিতে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে। দেখে মনে হচ্ছে তাদের এখনও চোখও ফোটেনি।
ভিডিওটি ইতিমধ্যেই প্রায় ৯০ হাজারবার দেখা হয়েছে। লাইক পড়েছে হাজার দশেকের বেশি। ট্যুইটার ব্যবহারকারীরা এই ভিডিও দেখে তাঁদের উচ্ছ্বাস গোপন করেননি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আবার মানব ও পশুদের মধ্যে ক্রমবর্দ্ধমান সংঘাত নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
রণথম্বোর ন্যাশনাল পার্কের বক্তব্য অনুযায়ী, সংখ্যা কমার কারণে ভারতীয় চিতাবাঘ আইইউসিএন লাল তালিকায় উল্লেখিত সংকটাপন্ন প্রজাতির মধ্যে রয়েছে। চামড়া ও শরীরে অন্যান্য অঙ্গের কারণে চিতাবাঘ চোরাশিকারীদের নিশানা হয়ে থাকে। তবে বাসস্থানের পরিসর সংক্রান্ত সমস্যা চিতাবাঘদের কাছে সংকট হয়ে উঠেছে। আর এই বাসস্থানের সংকটই মানব ও পশুদের সংঘাতের একটি বড়া কারণ।