এই সব প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর জানতে বুথ ফেরত সমীক্ষা করেছে সিএসডিএস-লোকনীতি। এই সমীক্ষার ফল অনুযায়ী, মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেতে পারে ৯৪টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ১২৬টি আসন। অন্যান্যদের ঝুলিতে যেতে পারে ঝুলিতে যেতে পারে ১০টি আসন। অর্থাৎ বিজেপির থেকে মধ্যপ্রদেশ ছিনিয়ে নিতে পারে কংগ্রেস। এই রাজ্যে বিজেপি পেতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট। কংগ্রেস পেতে পারে ৪৩ শতাংশ ভোট। মায়াবতীর বহুজন সমাজপার্টি পেতে পারে ৫ শতাংশ ভোট। অন্যান্যদের ঝুলিতে যেতে পারে ১২ শতাংশ ভোট।
এবার মধ্যপ্রদেশে ভোটে প্রধান ইস্যু হল কৃষক অসন্তোষ। কর্মসংস্থানও এবারের ভোটে বড় ইস্যু। দুর্নীতির অভিযোগে চৌহানের বিরুদ্ধে সরব কংগ্রেস। কংগ্রেস-বিজেপি দু’দলের ইস্তেহারেই গরুকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ দুই দলই গরু ধরে বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করছে। উল্টোদিকে কমলনাথ-জ্যোতিরাদিত্য-দিগ্বিজয়ের সিংহের দ্বন্দ্বের জেরে কংগ্রেসকে আরও চার বছর মধ্যপ্রদেশে বনবাসে থাকতে হয় কি না। তার চূড়ান্ত উত্তর মিলবে ১১ তারিখ।
মধ্যপ্রদেশে বিজেপির হেভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী চৌহান লড়ছেন বুধনি কেন্দ্র থেকে। বসুন্ধরা রাজের বোন তথা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার আরেক পিসি যশোধরা রাজে লড়ছেন শিবপুরী থেকে। কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলে আকাশ ইন্দোর-৩ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে লড়ছেন। উল্টোদিকে কংগ্রেসের হেভিওয়েটদের মধ্যে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ পচৌরি লড়ছেন ভোজপুর থেকে। প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অরুণ যাদব চৌহানের বিরুদ্ধে বুধনি থেকে লড়ছেন। বিজেপির হেভিওয়েট নেতা সরতাজ সিংহ দলবদল করে কংগ্রেসে যোগ দিয়ে হোসাঙ্গাবাদ থেকে লড়ছেন।