সংসদের ক্যান্টিনে শুধু সাংসদ ও সংসদের কর্মীরাই নন, সাংবাদিক, চিত্র সাংবাদিক এবং বৈধ অনুমতি নিয়ে সংসদে যাওয়া ব্যক্তিরাও খাওয়ার সুযোগ পান। ভর্তুকি থাকার ফলে এতদিন অনেক কম দামে খাবার পাওয়া যেত। তবে সাংসদরা নিজেরাই জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা এই সুবিধা নিতে চান না।
২০১৫ সালে তথ্যের অধিকার আইনে করা এক প্রশ্নের জবাবে জানা গিয়েছিল, সংসদের চারটি ক্যান্টিনে ভর্তুকি দেওয়ার ফলে ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে ১৪ কোটি টাকা খরচ হয়। সংসদের ক্যান্টিনে বাইরের তুলনায় ৮০ শতাংশ কম দামে খাবার বিক্রির খবর প্রকাশিত হতেই দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। বিজেডি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পাণ্ডা লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিয়ে বলেন, সরকার যখন সাধারণ মানুষকে স্বেচ্ছায় রান্নার গ্যাসের ভর্তুকি ছেড়ে দিতে বলছে, তখন সাংসদদেরও সংসদের ক্যান্টিনে ভর্তুকি ছেড়ে দেওয়া উচিত।