যুব আক্রোশ সমাবেশে তিনি এও বলেন, প্রধানমন্ত্রী জিএসটি বুঝতে পারেননি। বিমুদ্রাকরণ প্রসঙ্গ তুলে রাহুল মন্তব্য করেন, আট বছরের কোনও বাচ্চাকেও যদি প্রশ্ন করা হল, নোট বাতিলে তোমার লাভ বা ক্ষতি, কোনটা হয়েছে, সে বলবে, লোকসানই হয়েছে। আগে আমরা চিনের সঙ্গে পাল্লা দিতাম, কিন্তু দুঃখের কথা, সেই চিন আমাদের অনেক পিছনে ফেলে দিয়েছে।
রাহুল বলেন, এটা লজ্জার ব্যাপার যে, ইউপিএ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনকার তুলনায় আর্থিক বৃদ্ধির পতন ঘটেছে। যুবকরা দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আজ সেই সম্পদের অপচয় চলছে দেশে। প্রধানমন্ত্রী ২ কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবে গত এক বছরে এক কোটি চাকরি চলে গিয়েছে।
এর আগেও কেন্দ্রের বিজেপি-জোট সরকার আর্থিক ইস্যুতে ব্যর্থ, অথচ গোটা দেশের নজর নানা ভাবে ঘুরিয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে রাহুল বলেছেন, নরেন্দ্র মোদির যুবকদের বলার সাহস থাকা উচিত, কেন ভারতীয় অর্থনীতি বিপর্যয়ের সম্মুখীন, কেন বেকারি বাড়ছে? পড়ুয়াদের সামনে দাঁড়ানোর সাহস নেই ওনার। আমি চ্যালেঞ্জ করছি, পুলিশ সঙ্গে না নিয়ে দেশের যে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে উনি বলুন, দেশের জন্য তিনি কী করছেন।