West Bengal Corona LIVE: গত ১ দিনে রাজ্যে করোনা মুক্ত হয়ে উঠেছেন ১৯ হাজার ২৩১ জন।
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: রাজ্যের করোনা আকাশে রয়েছে সোনালি রেখাও। প্রতিদিনই সুস্থতার সংখ্যায় নতুন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে।
রোগী আছেন বাড়িতে। কিন্তু তাঁর পালস রেট, রক্তচাপ থেকে অক্সিজেন স্যাচুরেশন - প্রতি মুহূর্তের আপডেট ফুটে উঠছে হাসপাতালের কন্ট্রোলরুমে! ভয়ঙ্কর মহামারী পরিস্থিতিতে যখন বেডের আকাল, তখন প্রযুক্তির সাহায্যে দূর চিকিৎসার এই ব্যবস্থা করেছে ILS হাসপাতাল। বৈদ্যুতিন বেল্টের সঙ্গে Wi-Fi সিস্টেম, ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে করোনা রোগী।
গত ১ দিনে রাজ্যে করোনা মুক্ত হয়ে উঠেছেন ১৯ হাজার ২৩১ জন। সংক্রমণের সংখ্যার মতোই সুস্থতার পরিসংখ্যানের বিচারে যা সর্বোচ্চ। এই মুহূর্তে রাজ্যে সুস্থতার হার পৌঁছে গিয়েছে ৮৬.৫৭ শতাংশে।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে মারণ ভাইরাসের কবলে পড়েছেন ২০ হাজার ৩৭৭ জন। পাশাপাশি এই সময়পর্বে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা ১৩৫।
করোনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বিরোধী নেতাদের পত্রাঘাত। মোদিকে কড়া চিঠি সনিয়া গাঁধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, উদ্ধব ঠাকরে, স্টালিন, সীতারাম ইয়েচুরির। চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘জন বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছে করোনার মহামারী। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সমস্ত পরামর্শই অগ্রাহ্য করছে সরকার। এর ফলে পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর দিকে যাচ্ছে।’
২০টি নতুন স্যানিটাইজেশন মেশিন কিনল কলকাতা পুরসভা। বরাত দেওয়া হয়েছে আরও ১০০টি মেশিনের। বিভিন্ন সংস্থা থেকে আরও ৬০টি মেশিন পাওয়া যাবে বলে আশা পুর কর্তৃপক্ষের।
ভ্যাকসিন নিয়ে হাহাকারের মধ্যেই রাজ্যে এল আরও ৫ লক্ষ কোভিশিল্ড। বিমানবন্দর থেকে ভ্যাকসিন নিয়ে যাওয়া হল বাগবাজারের সেন্ট্রাল স্টোরে।
দুর্গাপুর শ্মশানে করোনা আক্রান্তর দেহ সৎকার করা নিয়ে দরদাম। ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা চাওয়ার অভিযোগ। অবশেষে ৪ হাজার টাকায় দেহ সৎকার। অভিযোগ দেহ সৎকারের বরাত পাওয়ায় সংস্থার বিরুদ্ধে। ভাইরাল ভিডিও ঘিরে চাঞ্চল্য। অভিযোগ জানানো হয়েছে মহকুমা শাসকের কাছে। প্রতিক্রিয়া মেলেনি অভিযুক্ত সংস্থার।
ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে ধস্তাধস্তি, চরম বিশৃঙ্খলা বারাসাত হাসপাতালে। সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়েও ভ্যাকসিন না পাওয়ার অভিযোগ। সীমিত ভ্যাকসিন, একসঙ্গে অনেকে চলে আসায় বিশৃঙ্খলা। দাবি বারাসাত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। একই ছবি দেগঙ্গা হাসপাতালেও।
২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ওপর এবার কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু করতে চলেছে ভারত বায়োটেক। খুব তাড়াতাড়ি এই পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হবে বলে সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর। দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই দাবি করেছেন। তার জেরে শিশুদের জন্য ভ্যাকসিনের চাহিদা বাড়ছিল। সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, এরপরই ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ওপর কোভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু করার অনুমতি পেয়েছে ভারত বায়োটেক।
কো-উইন অ্যাপে স্লট বুকিং হওয়ার পরেও হয়রানির অভিযোগ। সল্টলেক থেকে ভবানীপুরে পুরসভার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে দ্বিতীয় ডোজ নিতে এসেও শূন্য হাতে ফিরতে হল ৭০ বছরের রমেশ চোখানিকে। ওই বৃদ্ধের দাবি, মার্চে প্রথম ডোজ নেওয়ার পর পেরিয়ে গিয়েছে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সময়সীমা। তিনদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে গতকাল কো-উইন অ্যাপে স্লট বুকিং হয়। কিন্তু আজ সকালে ভবানীপুরের পুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, কো-উইন অ্যাপে স্লট বুকিং করলেও টোকেন বুক করে আগামীকাল ভোর ৫টার মধ্যে আসতে হবে। তবেই মিলবে ভ্যাকসিন। এরপর কো-উইন অ্যাপের কার্যকারিতা নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।পুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তরফে টোকেন বুক করার কথা স্বীকার করা হয়েছে।
তারকেশ্বরের ভীমপুরে জনস্বাস্থ্য কারিগরী দফতরের পথের সাথী ভবনে তৈরি হচ্ছে ৩০ বেডের সেফ হোম। যে সমস্ত রোগীদের হোম আইসোলেশনে থাকা অসুবিধাজনক সেই সমস্ত রোগীদের এই সেফ হোমে নিয়ে আসা হবে। পাশাপাশি, আর্থিকভাবে দুর্বল করোনা আক্রান্তদের অগ্রাধিকার মিলবে বলে জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে।
হুগলির চুঁচুড়ার ডাফ স্কুলে সেফ হোম তৈরির উদ্যোগ। উদ্যোগ নিল জেলা প্রশাসন। আজ স্কুল পরিদর্শনে যান এসিএমওএইচ সদর শুভাশিস শীল। ছিলেন মহকুমা শাসক এবং বিধায়ক অসিত মজুমদার। আপাতত এখানে একটি ৫০ শয্যার সেফ হোম তৈরি হবে।
চেতলা অগ্রণী ক্লাবের উদ্যোগে চালু হল দুয়ারে অক্সিজেন পরিষেবা। উদ্বোধন করলেন ক্লাবের সভাপতি ফিরহাদ হাকিম। ক্লাব সভাপতি জানিয়েছেন, আপাতত ২০টা অক্সিজেন কনসেনট্রেটর জোগাড় হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিনামূল্যে পরিষেবা দেবেন চেতলা অগ্রণী ক্লাবের সদস্যরা। ভবিষ্যতে অক্সিজেন কনসেনট্রেটরের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে বলে ক্লাব সভাপতি ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন।
ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকার পরেও হয়রানির ছবি সল্টলেকের মাতৃসদনে। ভোর ৪ থেকে থেকে লম্বা লাইন। ভিড়ের কারণে উধাও দূরত্ব বিধি। সকাল সাড়ে ৯টার পর প্রথম ১০০ জনকে টোকেন দেওয়া হয়। যদিও লাইনে দাঁড়িয়ে প্রায় ৩০০ জন। দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, এনিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে এসেও ফিরে গিয়েছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্টভাবে ডোজ নেওয়ার দিনক্ষণ জানাচ্ছে না বলে অভিযোগ। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, জোগান অনুযায়ী ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে।
করোনায় মৃত্যু শুনে বাড়ি ছেড়ে পালাল পরিজনেরা। মৃতের করোনা রিপোর্ট না পাওয়ায় সৎকারে সমস্যা। ২ দিন ধরে দেহ পড়ে রইল আমতলার সেফ হোমে। অবশেষে বজবজের পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতির উদ্যোগে সৎকার হয়।
করোনার দ্বিতীয় ডোজ কোথায় মিলবে? হয়রানি রুখতে এবার হাসপাতালের তালিকা প্রকাশ করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে মিলবে টিকা। রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালে বন্ধ টিকাকরণ। এই পরিস্থিতিতে প্রথম ডোজ নেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজ কোথায় মিলবে? এনিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়। তার প্রেক্ষিতে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। যে সমস্ত ব্যক্তিরা বেসরকারি হাসপাতালে প্রথম ডোজ নিয়েছেন, তাঁরা দ্বিতীয় ডোজ কোন সরকারি হাসপাতাল বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পাবেন, তা এই বিজ্ঞপ্তিতে নির্দিষ্ট করে জানানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রথম ডোজের সার্টিফিকেট ও পরিচয়পত্র দেখালেই মিলবে ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ।
আংশিক লকডাউনের নির্দেশ উপেক্ষা করে নির্দিষ্ট সময়ের পরেও দোকান খোলা রাখায় মেদিনীপুর শহরে পুলিশের অভিযান। গতকাল রাতে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অম্লানকুসুম ঘোষের নেতৃত্বে গোলকুঁয়ার চক, কেরানিতলা, বটতলা-সহ একাধিক জায়গায় দোকান বন্ধ করায় পুলিশ। বাইক আরোহীদের আটকে বের হওয়ার কারণ জানতে চাওয়া হয়। বিনা মাস্কে বের হওয়ায় সতর্ক করা হয় বেশ কয়েকজনকে। পাশাপাশি, ওষুধের দোকানে অভিযান চালিয়ে রেমডেসিভির নিয়ে কালোবাজারি বরদাস্ত করা হবে না বলে কড়া বার্তা দেয় পুলিশ।
অক্সিজেনের অপচয় ঠেকাতে নির্দেশিকা। নির্দেশিকা দিল রাজ্য স্বাস্থ্যদফতর। ৯২-৯৬ % অক্সিজেন স্যাচুরেশন রাখতে হবে রোগীর। ৯৬%-এর বেশি স্যাচুরেশনের প্রয়োজন নেই। ৯৬% স্যাচুরেশনেই রোগী সুস্থ থাকবে। হাসপাতালে অক্সিজেন মজুত-সরবরাহের দায়িত্ব নির্দিষ্ট করতে হবে
দায়িত্ব থাকবেন একজন সহকারী সুপার। অক্সিজেন নার্সিং ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বও নির্দিষ্ট করতে হবে। এই দায়িত্বে থাকবেন একজন নার্স।
বেড নেই। তার উপর দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের ঘাটতি। জোড়া সঙ্কটে আপাতত করোনা রোগী ভর্তি নেওয়া বন্ধ রাখল, বেসরকারি হাসপাতাল ইইডিএফ। শেষমেশ স্বাস্থ্য দফতরের হস্তক্ষেপে, অক্সিজেনের জোগান কিছুটা সামাল দেওয়া গেছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে কোভিড ওয়ার্ড খোলা হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, প্রথম পর্যায়ে ১০০টি বেড নিয়ে কোভিড ওয়ার্ড চালু হবে। পরে আরও ১০০টি বেড চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে ২০টি ICU এবং ১০টি HDU থাকবে। এর জন্য দ্রুত গতিতে কাজ চলছে। আগামী ১৪মে কোভিড ওয়ার্ডের উদ্বোধনের চেষ্টা হচ্ছে বলে জানান হাসপাতালের সুপার অভিজিত্ মুখোপাধ্যায়।
বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে ভ্যাকসিন পেতে দুর্ভোগ। গতকাল ভোর থেকে লাইন দিয়ে টিকা পেয়েছেন প্রথম ৩০০ জন। সবাইকে দেওয়া হয় কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ। ভ্যাকসিন নেওয়ার দূরত্ব বিধি না মানায় বাড়ছে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা।
অক্সিজেনের অভাবে এক রাতে তিন-তিনজন রোগী মৃত্যুর অভিযোগ বেহালার বিদ্যাসাগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। তিন মৃতের পরিবারেরই অভিযোগ, শ্বাসকষ্ট হওয়া সত্ত্বেও তাঁদের রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হয়নি হাসপাতালে। এই ঘটনায় কর্তৃপক্ষের বক্তব্যে উঠে এসেছে মারাত্মক তথ্য! সুপারের দাবি, বিদ্যাসাগর হাসপাতালে অক্সিজেনের কোনও অভাব নেই। ফ্লোমিটার না থাকাতেই তৈরি হয়েছে সঙ্কট।
ভ্যাকসিন চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাল্টা রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ করছে বিজেপি। তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা।
আগের সব রেকর্ড ভেঙে রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ২০ হাজার পেরিয়ে গেল। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ১৩৬ জন। এই সময়পর্বে রাজ্যে ১৩২ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন জানাচ্ছে, গত একদিনে রাজ্যে করোনা মুক্ত ১৮ হাজার ৯৯৪ জন।
প্রেক্ষাপট
আগের সব রেকর্ড ভেঙে রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ২০ হাজার পেরিয়ে গেল। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ১৩৬ জন। এই সময়পর্বে রাজ্যে ১৩২ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।
কালো মেঘে ঢাকা রাজ্যের করোনা আকাশে অবশ্য রয়েছে সোনালি রেখাও। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন জানাচ্ছে, গত একদিনে রাজ্যে করোনা মুক্ত ১৮ হাজার ৯৯৪ জন। যার ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনা থেকে সুস্থতার শতকরা হার পৌঁছে গেল ৮৬.৪২ শতাংশে।
এদিকে, রাজ্যে প্রথমবার দৈনিক সংক্রমণ ২০ হাজার পারের দিন নতুন করে আরও ১০১০ জন অ্যাকটিভ রোগীকে নিয়ে এই মুহূর্তে গোটা রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা কেসের সংখ্যা দাঁড়াল ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৬৭৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে কোভিডের স্যাম্পেল টেস্ট হয়েছিল ৬৮ হাজার ১৪২টি।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৭৩ জন, মৃত্যু হয়েছে ৩৭। উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৯৮, মৃত্যু হয়েছে ৩৯। কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনার পাশাপাশি হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, নদিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূমের মতো জেলাও ক্রমশ চিন্তা বাড়াচ্ছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -