West Bengal Corona LIVE: ‘জরুরি ক্ষেত্রে আরটিপিসিআর টেস্টে কোনও দেরি করা যাবে না',নির্দেশ রাজ্যের
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: ২০ হাজারের গণ্ডি টপকে রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ২১ হাজার ছুঁইছুইঁ।
‘জরুরি ক্ষেত্রে আরটিপিসিআর টেস্টে কোনও দেরি করা যাবে না।জরুরি ভিত্তিতে ল্যাবে নমুনা পাঠাতে হবে, রিপোর্ট দিতে হবে। কোন নমুনাগুলো জরুরি, তাও দ্রুত চিহ্নিত করতে হবে।’সরকারি, বেসরকারি সমস্ত হাসপাতালকে নির্দেশ রাজ্য সরকারের। পাড়ায় পাড়ায় আইসোলেশন সেন্টার, সেফ হোম করার পরামর্শ।বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সমাজকল্যাণ সংগঠনগুলিকে পরামর্শ। পাড়ায় সেফ হোম করলে সহযোগিতার আশ্বাস রাজ্য সরকারের।
এবিপি আনন্দের খবরের জের, টাকা ফেরাল অ্যাম্বুল্যান্স।কোন্নগরকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ, টাকা ফেরাল অ্যাম্বুল্যান্স।বাড়তি ২০ হাজার টাকা ফেরালেন অ্যাম্বুল্যান্সের মালিক।চন্দননগর ফাঁড়িতে এসে টাকা ফেরালেন অ্যাম্বুল্যান্সের মালিক।করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা নিয়ে কড়া নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর।চিকিৎসায় যাতে কোনও অসুবিধে না হয় দেখতে নির্দেশ: সূত্র
অ্যাম্বুল্যান্সের পর এবার নার্সিংহোমের বিল মেটাতেও ‘বন্ধক’! শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদের উদ্যোগে কোভিড হাসপাতালে বেড মিললেও নার্সিংহোম থেকে বেরোতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বিল বকেয়া থাকায় করোনা রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। ‘বাড়ির কাউকে রেখে গেলে, তবেই নার্সিংহোমে থেকে রোগী ছাড়া হবে’।‘বকেয়া টাকা না মেটালে রোগী ছাড়া যাবে না বলে অভিযোগ নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে’।পুলিশ গিয়ে রোগীকে নার্সিংহোম থেকে কোভিড হাসপাতালে নিয়ে যায়।
রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত ২১ হাজার ছুঁইছুঁই।রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত ২০ হাজার ৮৪৬।রাজ্যে টানা ১১ দিন করোনায় শতাধিক মৃত্যু।রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৩৬ জনের মৃত্যু।
করোনায় রাজ্যে একদিনে ৪ চিকিৎসকের মৃত্যু।ঢাকুরিয়া আমরিতে প্যাথলজিস্ট সুবীর দত্তর মৃত্যু।অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসক উত্পল সেনগুপ্তের মৃত্যু।সংক্রমিত হয়ে চিকিৎসক সন্দীপন মণ্ডল, সতীশ ঘাটার মৃত্যু।করোনায় মৃত্যু মুর্শিদাবাদের তরুণ চিকিৎসক সন্দীপন মণ্ডলের।এনআরএসের প্রাক্তন চিকিৎসক সতীশ ঘাটার মৃত্যু।বারাসাত হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন উৎপল সেনগুপ্ত
ইংরেজবাজার পুরসভার মাতৃসদনে ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ক্ষেত্রে দুর্ভোগ। প্রথম ডোজ নেওয়ার ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের ব্যবধানে দেওয়া হবে না দ্বিতীয় ডোজ। দ্বিতীয় ডোজ মিলবে ১২ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে। নোটিস পড়তেই বিক্ষোভ ভ্যাকসিন গ্রাহকদের। কেন্দ্রের নির্দেশিকা মেনেই নোটিস। জানিয়েছেন জেলাশাসক।
করোনাকালে ফের অ্যাম্বুল্যান্স চালকের দাদাগিরি। ৬ ঘণ্টার জন্য ৩৩ হাজার টাকা ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ।ভাড়া মেটাতে গয়না বন্ধক কোন্নগরের বধূর।স্বামীকে নিয়ে একাধিক হাসপাতালে ঘুরলেও বেড মেলেনি বলে অভিযোগ।
অক্সিজেনের সঙ্কট, ফের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর।অক্সিজেন প্ল্যান্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর। হাসপাতালে পিএসএ প্ল্যান্ট বসাতে চায় রাজ্য। এ ধরনের ৭০ টি প্ল্যান্ট বসাতে চায় রাজ্য। কিন্তু কেন্দ্র মাত্র চারটির অনুমতি দিয়েছে। এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর।
শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে গতকাল করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে অঙ্গদান আন্দোলনের অন্যতম কর্মী ব্রজ রায়ের। আজ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর দেহের প্যাথোলজিক্যাল অটোপসি হবে। এই প্রথম পূর্ব ভারতে কোনও কোভিডে মৃত ব্যক্তির প্যাথোলজিক্যাল অটোপস হবে বলে আরজি কর হাসপাতাল সূত্রে দাবি। প্যাথোলজিক্যাল অটোপসি-তে মৃত্যুর সঠিক কারণ কী, কোভিডের কারণে মৃতের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়েছে, প্যাথোলজিক্যাল অটোপসির মাধ্যমে তা জানা সম্ভব।
দুঃস্থদের সেবা করতে গিয়ে অক্সিজেন প্রতারণার শিকার তরুণী। আসানসোলের কুলটির ঘটনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেখে সিলিন্ডারের অর্ডার দেন ওই তরুণী। ৪ দফায় ৫৮ হাজার টাকা পেমেন্ট করলেও মেলেনি সিলিন্ডার। তদন্তে কুলটি পুলিশ ও সাইবার সেল।
করোনা আতঙ্ক এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে হৃদরোগে আক্রান্তের মৃতদেহও বাড়িতে পড়ে রইল প্রায় ১৮ ঘণ্টা। প্রতিবেশীরা কেউ ছুঁতেও এগিয়ে এলেন না। এই ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম বর্ধমানের অন্ডালের উখড়া শফিক নগরে। পরিবার সূত্রে দাবি, গতকাল বিকেল ৪টে নাগাদ বছর ৪৮-এর লখিন্দর সিংহের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু করোনা আতঙ্কে প্রতিবেশীরা কেউ মৃতদেহ সত্কারের জন্য এগিয়ে আসেননি। বাড়িতে মৃতের স্ত্রী ও দুই ছোট ছেলে মেয়ে রয়েছে। আজ সকালে অন্ডাল থানা খবর পায়। খবর যায় বিডিওর কাছে। শেষপর্যন্ত আজ সকাল ১০টায় বিডিও ও পুলিশের উদ্যোগে মৃতদেহ সত্কারের ব্যবস্থা হয়।
মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিনের দাবিতে বিক্ষোভ গ্রাহকদের। আজ সকাল ৬টা থেকে দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য লম্বা লাইন পড়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সামনে। সকাল ১০টায় আচমকাই নোটিস দেওয়া হয়, ভ্যাকসিনেশনের দ্বিতীয় ডোজের নিয়ম বদল হয়েছে। ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ পর দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রাহকরা। তাঁদের অভিযোগ, আগে কেন নোটিস দেওয়া হয়নি। বিক্ষোভ শুরু করেন গ্রাহকরা। এই অবস্থায় দরজা বন্ধ করে ভিতরে বসে থাকেন পুর কর্মীরা। যদিও পুর প্রশাসনের দাবি, গতকাল অর্ডার এসেছে। সেইমতো নোটিস দেওয়া হয়েছে।
ভ্যাকসিন নিয়ে কালোবাজারি যারা করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নিক রাজ্য। কড়া বার্তা প্রধানমন্ত্রীর।
করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল স্বনামধন্য প্যাথলজিস্ট সুবীর দত্তর। আজ সকাল ১০টা নাগাদ ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ৯০ ছুঁইছুঁই প্রবীণ এই প্যাথলজিস্ট ২৫ এপ্রিল থেকে ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে। সেদিন থেকেই তিনি ভেন্টিলেশনে ছিলেন। আজ করোনা আক্রান্ত আরও এক চিকিত্সকের মৃত্যু হয়েছে অ্যাপোলো হাসপাতালে। উত্পল সেনগুপ্ত নামে ওই চিকিত্সক বারাসাত হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন।
এবিপি আনন্দের খবরের জের। অক্সিজেন ফ্লো-মিটারের কালোবাজারিতে গ্রেফতার ২ অভিযুক্ত। কেপিসি মেডিক্যালের অধ্যক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করল যাদবপুর থানা।
উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুরের রাসমণি শ্মশানঘাটে গত ৭-৮ দিন ধরে একটি বৈদ্যুতিক চুল্লি খারাপ। পুরসভা সূত্রে খবর, একটি মৃতদেহ দাহ করার সময় পেসমেকার ফেটে বিকল হয়ে যায় চুল্লি। ব্যারাকপুর পুরসভার প্রশাসক উত্তম দাস জানিয়েছেন, ওই চুল্লি সারাতে আরও ৭-৮ দন সময় লাগতে পারে। রাসমণি ঘাটের এই চুল্লিতে রাতে কোভিড রোগীদের মৃতদেহ দাহ করা হত। এখন চুল্লি বন্ধ থাকায় আশপাশের শ্মশানের ওপর চাপ বাড়ছে।
দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যু কিছুটা কমলেও ভারতে এখনও ভয়ঙ্কর করোনা। দৈনিক আক্রান্ত সাড়ে তিন লক্ষ ছুঁইছুঁই।৪ হাজারের নীচে নামেনি দৈনিক মৃতের সংখ্যাও।
গোয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে গত কয়েকদিনে ৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে বৃহস্পতিবার মৃতু হয়েছে ১৫ জনের। বুধবার ২১ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আর মঙ্গলবার মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের। পরের পর মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে মামলা হয়েছে। বোম্বে হাইকোর্টের গোয়া বেঞ্চে কয়েকটি মৃত্যুর ক্ষেত্রে অক্সিজেনের অভাব বা অক্সিজেনের চাপ কম থাকার কথা স্বীকার করেছে গোয়া সরকার।
করোনা রোগীর মৃতদেহ সত্কার করতে তিন থেকে চার হাজার টাকা চাওয়ার অভিযোগ অভিযোগ, উত্তর ২৪ পরগনার খড়দার নাথুপাল শ্মশানঘাটের কর্মীর বিরুদ্ধে। যদিও অভিযুক্ত শ্মশানকর্মীর অভিযোগ অস্বীকার। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস খড়দা পুরসভার।
করোনার বাড়বাড়ন্তে নাজেহাল অবস্থা উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। সংক্রমিতদের চিকিৎসায় বারাসাত সদর হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে অক্সিজেন প্ল্যান্ট। অন্যদিকে, মৃদু উপসর্গদের জন্য সেফ হোম চালু করল উত্তর দমদম ও টিটাগড় পুরসভা।
করোনার বাড়বাড়ন্তে নাজেহাল অবস্থা উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। সংক্রমিতদের চিকিৎসায় বারাসাত সদর হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে অক্সিজেন প্ল্যান্ট। অন্যদিকে, মৃদু উপসর্গদের জন্য সেফ হোম চালু করল উত্তর দমদম ও টিটাগড় পুরসভা।
পয়লা মে-র আগে যারা বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান থেকে ভ্যাকসিন নিয়েছেন, তাঁদের ডোজপ্রতি দিতে হয়েছে আড়াইশো টাকা। কিন্তু এখন নিতে গেলে, দিতে হচ্ছে অনেক বেশি টাকা। প্রথম কিংবা দ্বিতীয় ডোজ কোভিশিল্ডের জন্য লাগছে সাড়ে আটশো টাকা। কো-ভ্যাকসিনের জন্য লাগছে দেড় হাজার টাকা।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর অনুরোধ করেছিল। সাড়া দিল রেল। পূর্ব রেলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, এখন থেকে স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে উঠতে পারবেন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরাও। তবে ট্রেনে ওঠার সময় তাঁদের দেখাতে হবে পরিচয়পত্র। কাটতে হবে মান্থলি টিকিট।
করোনা আবহে হাসপাতালগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহের সরঞ্জামের সরবরাহ ও ব্যবহার সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তাতে নজর রাখতে কমিটি গড়ল স্বাস্থ্য দফতর। হাসপাতালে যাতে কোনওভাবেই অক্সিজেনের ঘাটতি না হয়, সেদিকেও নজর রাখবে ৫ সদস্যের কমিটি।
গত একদিনে রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ১৮১ জন। যার ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনামুক্তির হার পৌঁছে গেল ৮৬.৬৮ শতাংশে।
প্রেক্ষাপট
রাজ্যে আরও ঝাঁকিয়ে বসছে করোনার কালো মেঘ। ২০ হাজারের গণ্ডি টপকে রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ২১ হাজার ছুঁইছুইঁ। বৃহস্পতিবারের রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৯ জন। এই সময়পর্বে মারণ ভাইরাস প্রাণ কেড়েছে ১২৯ জন রাজ্যবাসীর। একলাফে ১ হাজার ৫২৯ জন বেড়ে এই মুহূর্তে রাজ্যে অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ২১৩ জনে।
আশঙ্কার মাঝে অবশ্য স্বস্তির খবরও যথেষ্ট। গত একদিনে রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ১৮১ জন। যার ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনামুক্তির হার পৌঁছে গেল ৮৬.৬৮ শতাংশে।
গত একদিনে রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৭০ হাজার ৪৭৩টি। যার মধ্যে ২১ হাজার ৮৩৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ। যার ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যের সংক্রমণের হার ৯.৫৬ শতাংশ। আগের কয়েকদিনের মধ্যেই সংক্রমণের হারে রাজ্যের জেলাগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি উত্তর ২৪ পরগণায়। আর মৃত্যুতে কলকাতা।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তর ২৪ পরগণায় নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ১৩১ জন। কলকাতায় সংখ্যাটা ৩ হাজার ৯২৪ জন। এদিকে এই সময়পর্বে কলকাতায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৯ জন। উত্তর ২৪ পরগণায় ২৫ জন। কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগণার পাশাপাশি চিন্তা বাড়াচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগণা, হাওড়া, হুগলি, পশ্চিম বর্ধমান, নদিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা।
বুধবার রাজ্যে নতুন করে মারণ ভাইরাসের কবলে পড়েছিলেন ২০ হাজার ৩৭৭ জন। পাশাপাশি এই সময়পর্বে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৩৫। মঙ্গলবার রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছিলেন ২০ হাজার ১৩৬ জন। এই সময়পর্বে রাজ্যে ১৩২ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছিল।সোমবার করোনা সংক্রমিত হয়েছিলেন ১৯ হাজার ৪৪৫ জন। মৃত্যু হয়েছিল ১৩৪ জনের। গত রবিবার রাজ্যে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছিলেন ১৯ হাজার ৪৪১ জন। প্রাণ হারিয়েছিলেন ১২৪ জন রাজ্যবাসীর। আর শনিবার রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৯ হাজার ৪৩৬ জন। একদিনে করোনায় ১২৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। শতাধিক মৃত্যুর যে রেশ অব্যাহত রইল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -