WB Corona LIVE: রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত ১৯ হাজার, মৃত ১৬২
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৫৭ জনের।
করোনা আক্রান্ত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের অবস্থা স্থিতিশীল। বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা চলবে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর। চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্যও। সকালের থেকে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
রাজ্যে একদিনে করোনায় ১৬২ জনের মৃত্যু। রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্ত ১৯ হাজার ৯১। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত ১২ লক্ষ পার। দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যুতে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে উত্তর ২৪ পরগনায় সংক্রমিত ৪ হাজার ১১৮, মৃত ৩৭। একদিনে কলকাতায় সংক্রমিত ৩ হাজার ৪৬১, ৩৬জনের মৃত্যু। হাওড়ায় একদিনে আক্রান্ত ১ হাজার ২৭৭, ১২ জনের মৃত্যু। পশ্চিম বর্ধমানে একদিনে আক্রান্ত ৬৪১, ১০ জনের মৃত্যু।
দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। দৈনিক মৃত্যু কমলেও ফের বাড়ল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বৃহস্পতিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৮৭৪ জনের। এখনও পর্যন্ত দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২ লক্ষ ৮৭ হাজার ১২২। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৭৬ হাজার ৭০ জন। দেশে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ২ কোটি ৫৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৪০০।
অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা গতকালের তুলনায় কমে হয়েছে ৩১ লক্ষ ২৯ হাজার ৮৭৮। এরই মধ্যে করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়েছেন ২ কোটি ২৩ লক্ষ ৫৫ হাজার ৪৪০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার সংখ্যা ৩ লক্ষ ৬৯ হাজার ৭৭।
‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকেও মহামারী হিসেবে চিহ্নিত করা হোক’, রাজ্যগুলিকে নির্দেশিকা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপসর্গ চিহ্নিত হলেই পাঠাতে হবে রিপোর্ট। স্বাস্থ্য দফতরকে রিপোর্ট পাঠাবে সব হাসপাতাল-নার্সিংহোম। রাজ্যকে রিপোর্ট পাঠাতে হবে স্বাস্থ্যমন্ত্রকে’, নির্দেশ কেন্দ্রের। ‘এই মুহূর্তে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ নিরাপদ নয়’, করোনা পরিস্থিতিতে সতর্কবার্তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার।
এবার নিজেই করা যাবে করোনা পরীক্ষা। আগামী সপ্তাহেই বাজারে আসছে ‘সেল্ফ টেস্টিং কোভিড কিট। ওষুধের দোকানেই মিলবে করোনা পরীক্ষার কিট। দাম ২৫০ টাকা,’ জানালেন আইসিএমআর-এর ডিজি বলরাম ভার্গব। তিনি আরও জানিয়েছেন, মোবাইলে নির্দিষ্ট অ্যাপ ডাউনলোডের পর করতে হবে রেজিস্ট্রেশন। এরপর পরীক্ষা করে তথ্য আপলোড করতে হবে অ্যাপে। আইসিএমআরের ডেটাবেসে চলে যাবে তথ্য।
কাল রাজ্যে আসছে আরও কোভিশিল্ড। কলকাতায় পৌঁছবে রাজ্যের কেনা প্রায় ১ লক্ষ ৯০ হাজার ডোজ কোভিশিল্ড। বেঙ্গালুরু থেকে কাল রাতের বিমানে ভ্যাকসিন আসছে কলকাতায়। গতকালই রাজ্যে আসে প্রায় ২ লক্ষ কোভিশিল্ড। ফের ভ্যাকসিন আসছে রাজ্যে।
করোনা সংক্রমণে শিশু ও কমবয়সিদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সমস্যা মোকাবিলায় জেলাস্তর থেকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে পরামর্শ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। গ্রামাঞ্চলে সংক্রমণ ঠেকাতে আরও উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকারি কর্মীদের ভ্যাকসিন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ‘কেন্দ্র-রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য চাই ২০ লক্ষ ডোজ। অবিলম্বে সরকারি কর্মীদের টিকাকরণ করতে হবে। রেল, বিমানবন্দর, ব্যাঙ্ক, ডাকঘর কর্মীদের অবিলম্বে দিতে হবে টিকা’, চিঠিতে উল্লেখ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
করোনা গবেষণার তত্ত্বাবধানে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করল রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। চিকিৎসক শান্তনু ত্রিপাঠীর নেতৃত্বে গঠিত হয়েছে এই কমিটি। করোনা পরীক্ষা সংক্রান্ত ফলাফলের মূল্যায়ন করবে এই কমিটি। চিকিৎসা পদ্ধতি, সুস্থতার হার-সহ একাধিক বিষয়ে নজরদারি করবে এই কমিটি।
তমলুকে বিকল হয়ে পড়ে রয়েছে বৈদ্যুতিক চুল্লি। ফলে প্রিয়জনের মৃতদেহ সৎকারে সমস্যায় পড়েছেন পরিজনরা। তাঁদের অভিযোগ, কাঠের চুল্লিতে দাহ করার জন্য বেশি টাকা চাইছেন শ্মশান কর্মীরা। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে তমলুকের পুরপ্রশাসক জানিয়েছেন, দ্রুত বৈদ্যুতিক চুল্লি মেরামত করা হবে।
করোনা আবহে বন্ধ স্টেডিয়াম। সংক্রমণ মোকাবিলায় সেই বন্ধ স্টেডিয়ামেই তৈরি হল সেফ হোম। বাঁকুড়া পুরসভার উদ্যোগে করোনা রোগীদের জন্যে বাঁকুড়া স্টেডিয়ামে তৈরি করা হয়েছে ২৫টা বেড। মিলবে অক্সিজেনের সুবিধাও। চিকিত্সা পরিষেবা, ওষুধ ও পথ্যও সরবরাহ করা হবে বলে পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে। হোম আইসোলেশনে থাকার অসুবিধা হলে এখানে সেইসমস্ত রোগীদের নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছে পুর কর্তৃপক্ষ।
করোনা সংক্রমণে শিশু ও কমবয়সীদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সমস্যা মোকাবিলায় জেলাস্তর থেকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে পরামর্শ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। গ্রামাঞ্চলে সংক্রমণ ঠেকাতে আরও উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ।
করোনা আক্রান্তদের বাড়ির দুয়ারে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে হাজির পুরসভা। যে করোনা আক্রান্তরা হোম আইসোলেশনে রয়েছেন, তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন চিকিত্সকরা। প্রয়োজনে দেওয়া হচ্ছে ওষুধও। উদ্যোগ, ধূপগুড়ি পুরসভার।
৩০ হাজার কোটি টাকা দিলেই, সবাই পেত নিখরচায় ভ্যাকসিন। বৈঠক শেষে ফের মোদির বিরুদ্ধে তোপ মমতার।
মুখ্যমন্ত্রীদের ডেকে একটি কথাও বলতে দেওয়া হয়নি। মোদির সঙ্গে বৈঠক শেষে অভিযোগ মমতার।
পশ্চিমবঙ্গেও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ। এখনও পর্যন্ত ৫ জনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়েছে বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর। সব ক্ষেত্রেই কোভিড কারণ নয়, এমনটাই মত স্বাস্থ্য দফতরের। স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ওষুধ ‘অ্যাম্ফোটিরিসিন-বি’ রাজ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। এই ওষুধ কখন ও কীভাবে প্রয়োগ করতে হবে, তার গাইডলাইন তৈরি হচ্ছে। এই গাইডলাইন তৈরি নিয়েই গতকাল স্বাস্থ্যভবনে বৈঠক হয়। সব জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের নিয়মিত রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী।
নারদ-সংঘাতের আবহেই ভার্চুয়াল বৈঠকে মোদি-মমতা । করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকে রয়েছেন মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বাস্থ্যসচিব। বৈঠকে অংশ নিয়েছেন আরও ৯ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
নিউটাউনের চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটে উত্তেজনা। চিকিৎসায় গাফিলতির কারণে করোনা আক্রান্তর মৃত্যু অভিযোগ। হাসপাতালের তরফে রোগীর সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। চিকিৎসকের পরামর্শের পরেও রোগীকে অন্যত্র সরানো হয়নি, অভিযোগ মৃতের পরিজনদের। মৌখিক অভিযোগ পেয়েছি, খতিয়ে দেখা হবে। প্রতিক্রিয়া হাসপাতাল সুপারের।
৩ দিন ধরে বাড়িতেই পড়ে রইলেন সত্তরোর্ধ্ব করোনা রোগী। সংক্রমণের আশঙ্কায় এগিয়ে এলেন না প্রতিবেশীরা। পরে পঞ্চায়েত সমিতির সহায়তায় হাসপাতালে ভর্তি করা হল করোনা আক্রান্তকে। স্থানীয় সূত্রে খবর, কয়েকদিন আগেই করোনা আক্রান্ত হয়ে ওই পরিবারের একজনের মৃত্যু হয়। করোনা আক্রান্ত হওয়ায় পরিবারের ৩ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি। গত তিনদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন পরিবারের সত্তরোর্ধ্ব আরেক সদস্য। প্রতিবেশীরা এগিয়ে না আসায় শেষপর্যন্ত বজবজ ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সহায়তায় তাঁকে মহেশতলা সেফ হোমে ভর্তি করা হয়।
করোনাকালে মৃত্যুর মিছিল দেখেও একাংশের গা-ছাড়া ভাব কাটেনি। অকারণে ইতিউতি ঘুরে বেড়ানো থেকে মাস্ক না পরা। অভ্যেস বদলায়নি অনেকেরই। এই পরিস্থিতিতে মানুষকে সচেতন করার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের এক দরিদ্র রিকশচালক।
অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৫৫! জ্বর-শ্বাসকষ্ট-বুকে ব্যাথা! অভিযোগ, ৫টা হাসপাতাল ঘুরেও মেলেনি বেড। তাই বেডের জন্য কাঁদতে কাঁদতে স্বাস্থ্য কমিশনের সদস্যের পায়ে পড়লেন রোগীর আত্মীয়! সরকারি নির্দেশে রোগী ভর্তি বন্ধ থাকলেও, শেষপর্যন্ত জীবন রক্ষায় বেহালার অ্যাপেক্স নার্সিংহোমে ৩ রোগীকে ভর্তির নির্দেশ দেন স্বাস্থ্য কমিশনের সদস্যরা।
কার্যত লকডাউনের চতুর্থ দিনেও নিয়মভাঙার রমরমা। পশ্চিম বর্ধমান থেকে উত্তর দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, সর্বত্র এক ছবি! মানুষকে সচেতন করতে কড়া ভূমিকায় পুলিশ।
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীর চাপ কমাতে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে খোলা হল নতুন কোভিড ইউনিট। চল্লিশ শয্যার নতুন ওয়ার্ডে অক্সিজেন থেকে ভেন্টিলেটর, মিলবে সবই। করোনা আক্রান্ত রোগীরা নিখরচায় পরিষেবা পাবেন এখানে।
করোনা কালে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন জন প্রতিনিধি। খড়গপুরে নিজের উদ্যোগে এলাকায় সানিটাইজেশনের কাজ শুরু করেছেন ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কোঅর্ডিনেটর রীতা শর্মা। অন্যদিকে, কোচবিহার শহরে বাড়ি সানিটাইজেশনের কাজ শুরু করেছেন রেড ভলান্টিয়ার্সের সদস্যরা।
নির্জন ঘরে সবার অলক্ষ্যে, সবার অজান্তে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন আশি বছরের একাকী বৃদ্ধা। টের পাওয়া গেল ৩০ ঘণ্টা পর, বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বেরনো শুরু হতে। ছেলে থেকে প্রতিবেশী, করোনা আতঙ্কে কাছে ঘেঁষলেন না কেউ। মারণ ভাইরাস শুধু মানুষ মেরেই ক্ষান্ত হচ্ছে না। তা মানুষকে একা করে দিচ্ছে, অসহায়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখাল বহরমপুরের কাশিমবাজারের এই ঘটনা।
ভিনরাজ্যে গঙ্গায় মৃতদেহ ভাসার ছবি ঘিরে আতঙ্ক। মালদার কালিয়াচকে পরিশোধিত গঙ্গার জল পানে গররাজি বাসিন্দাদের একাংশ। ভয়ের কোনও কারণ নেই। মত বিশেষজ্ঞদের। কেউ কেউ গুজব রটাচ্ছে, সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হবে, প্রতিক্রিয়া স্থানীয় বিডিও-র।
প্রেক্ষাপট
গতকাল রাজ্যে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ১৯,৪২৮ জন। বুধবার স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী সংখ্যাটা কমে দাঁড়িয়েছে ১৯,০০৬ জনে। পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৫৭ জনের। গতকাল মৃতের সংখ্যাটা তুলনামূলক কম ছিল। রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি ভাল নয়। তবে স্বস্তি দিয়ে গতকালের তুলনায় আজ সংক্রমণের সংখ্যাটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১,৯০,৮৬৭ জন। বুধবারের হিসাব অনুযায়ী রাজ্যে অ্যাক্টিভ করোনা রোগী রয়েছেন ১,৩১,৪৯১ জন।
এদিনের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে সুস্থতার হার ৮৭.৮১ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনামুক্ত হয়েছেন, ১৯,১৫১ জন। সবমিলিয়ে এপর্যন্ত হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন, ১০,৪৫,৬৪৩ জন। তবে রাজ্যে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩,৭৩৩ জন। রাজ্যে সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগণা। সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৪,১৭৭ জন। মৃত্যু ৪৮ জনের। এরপরেই রয়েছে কলকাতা। শহরে নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ৩, ৬১৮ জন। ওই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -