WB Corona LIVE: ফেডারেশনের উদ্যোগে টালিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রির টেকনিশিয়ানদের টিকাকরণের উদ্যোগ
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: একদিনে সংক্রমণ-মৃত্যুতে টানা শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা।
স্পুটনিক ভি-র অল্প সংখ্যায় প্রয়োগ শুরু হল কলকাতায়। আজই হায়দরাবাদ থেকে এল ১২৫০ টি ভায়াল। রাখা হয়েছে মুকুন্দপুরের বেসরকারি হাসপাতালে।
হবিবপুরের পলাশবনায় করোনা আবহে পুজো ঘিরে থিকথিকে ভিড়। উধাও দূরত্ব। গ্রামবাসীদের দাবি, করোনা যাতে না ঢুকে পড়ে, সেই কারণে পুজো করা হচ্ছে। করোনা আবহে এভাবে পুজো করায় সমালোচনায় সরব হয়েছেন চিকিৎসক থেকে বিজ্ঞান মঞ্চের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে সচেতনতার প্রচার হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৭ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪৭৫ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ কোটি ৩৫ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭৪৬।
করোনার জেরে বন্ধ থাকা বিভিন্ন সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠক বসতে পারে আগামী মাস থেকে। এর আগে এই সমস্ত বৈঠক ভার্চুয়ালি করাবার ব্যাপারে প্রস্তাব দিয়েছিল কংগ্রেস। সেই প্রস্তাব খারিজ করেছে লোকসভা ও রাজ্যসভা সচিবালয়। দুই সচিবালয়ের বক্তব্য, স্ট্যান্ডিং কমিটির অনেক আলোচনাই রাষ্ট্রের স্বার্থে গোপন রাখা হয়। ভার্চুয়াল বৈঠক হলে সেই গোপনীয়তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে।
ফেডারেশনের উদ্যোগে টালিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রির টেকনিশিয়ানদের টিকাকরণের উদ্যোগ। মঙ্গলবার টালিগঞ্জের চলচ্চিত্র শতবার্ষিকী ভবনে টিকাকরণ শিবিরের উদ্বোধনে উপস্থিত রইলেন দেব, রাজ চক্রবর্তী, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। অরূপ বিশ্বাস এবং ফিরহাদ হাকিমও উপস্থিত ফেডারেশনের এই উদ্যোগে। ফেডারেশনের কাছে টেকনিশিয়ানদের পাশাপাশি তাঁদের পরিবারের লোকেদেরও টিকাকরণের আওতায় আনার অনুরোধ জানান দেব। টিকাকরণের পাশাপাশি মাস্ক-স্যনিটাইজারের সচেতনতায় ঢিলেমি দিলে চলবে না। টিকাকরণ শিবিরের মঞ্চ থেকে এই বার্তাই দিলেন রাজ চক্রবর্তী। চলচ্চিত্র শতবার্ষিকী ভবনের পাশাপাশি কলকাতার আরও দু’টি জায়গায় টেকনিশিয়ানদের টিকাকরণ কর্মসূচি চলবে। এই উদ্যোগে ফেডারেশনের পাশে দাঁড়িয়েছে কলকাতা পুরসভাও।
আগামী ২১ জুন থেকে ১৮ ঊর্ধ্ব সবাইকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। আর ভ্যাকসিন কিনতে হবে না রাজ্যগুলিকে। গতকালই এই ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। আজ এ নিয়ে নির্দেশিকা প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, জনসংখ্যা, আক্রান্তের সংখ্যা ভ্যাকসিনেশনে কতটা অগ্রগতি হয়েছে, সে সব বিবেচনা করেই রাজ্যগুলিকে ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হবে। যদি দেখা যায়, ঠিকমতো ব্যবহার হচ্ছে না, তাহলে ভ্যাকসিন সরবরাহের ওপর তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। রাজ্যগুলিকে কী পদ্ধতিতে ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হবে, মূলত তারই সূত্র রয়েছে নির্দেশিকায়।
যে কোনও সংস্থার থেকে বেশিদামে করোনার ভ্যাকসিন কেনার বিষয়ে সতর্ক করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাদের বক্তব্য, করোনার ভ্যকসিন অনেক চড়া দামে মিডলম্যানরা বিক্রি করছে, এমন অভিযোগ এসেছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারকদের থেকে ভ্যাকসিন কেনার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। অন্য এক প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কোভিডের উত্স নিয়ে বাড়তি তথ্য দেওয়ার জন্য চিনকে আর চাপ দিতে তারা রাজি নয়।
নিউটাউনে হিডকো ও সুরক্ষা ডায়গনস্টিক সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে শুরু হয়েছে টিকাকরণ কর্মসূচি।
উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে সরকারি হোমে করোনার থাবা। ২৬ জন আবাসিকের মধ্যে ২৩ জনেরই রিপোর্ট পজিটিভ। দ্রুত ওই হোমেই খোলা হল সেফ হোম। সংক্রমিতদের উপর নজর রাখার জন্য ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিককে নির্দেশ জেলা স্বাস্থ্য দফতরের।
মেডিকার উদ্যোগে বেহালার NSHM ক্যম্পাসে শুরু হল ভ্যাকসিনেশন সেন্টার। দৈনিক সাড়ে ৩ হাজার গ্রাহককে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
৬৩ দিন পর দেশে ১ লক্ষের নীচে নামল দৈনিক করোনা সংক্রমণ। দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ২ হাজারের কিছুটা বেশি।
বাঁকুড়ার কাঞ্চনপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তৈরি হয়েছে শিশুদের জন্য ১০ বেডের কোভিড ওয়ার্ড। প্রস্তুত রাখা হয়েছে অ্যাম্বুলান্স ও অক্সিজেন ব্যবস্থা। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের দাবি, করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই পরিস্থিতি এলে যাতে শিশুদের জরুরি চিকিত্সা দেওয়া যায়, তার জন্যই এই ব্যবস্থা।
কড়া করোনাবিধি হুঁশ ফেরেনি মানুষের। বাজারে উপচে পড়ছে ভিড়। যা দেখে ধূপগুড়িকে রেড জোন ঘোষণার দাবি তুললেন ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক। আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জানাল পুরসভা।
আরও জোরাল হল আশার আলো। রাজ্যে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবার ৬ হাজারের নীচে নামল।
প্রেক্ষাপট
রাজ্যে করোনায় দৈনিক সংক্রমণ সামান্য কমলেও উদ্বেগ রইল মৃত্যু। একদিনে সংক্রমিত ৬ হাজারের নীচে, মৃত্যু হয়েছে ১০৩ জনের। একদিনে সংক্রমণ-মৃত্যুতে টানা শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা।
আরও জোরাল হল আশার আলো। রাজ্যে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবার ৬ হাজারের নীচে নামল। একইদিনে ৬১ দিন বাদে সবচেয়ে কম সংক্রমণের সাক্ষী থাকল দেশবাসী। সোমবারের স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাজ্যে ফের মৃত্যু হয়েছে শতাধিক জনের। সোমবার স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৮৮৭। যেখানে এক মাস আগে অর্থাত্ ৭ মে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ২১৬।
একমাসে আক্রান্তের পরিসংখ্যানে কিছুটা হেরফের হলেও মৃত্যু নিয়ে বড় কোনও পরিবর্তন ঘটেনি। ৭ জুন অর্থাত্ সোমবার স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মৃতের সংখ্যা ১০৩। যেখানে একমাস আগে এই দিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ১১২ জনের। চিন্তা কাটছে না উত্তর চব্বিশ পরগনার করোনা-চিত্র নিয়েও। সোমবার স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই জেলায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৮১ জন। মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -