তিহার জেলে শেষবার যখন কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, তখন জেলকর্মীদের একজনই ফাঁসির দড়ি টেনেছিলেন। সংসদ চত্বরে জঙ্গি হানা মামলায় দোষী সাব্যস্ত আফজল গুরুকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সময় জেলকর্মীরা তৈরি ছিলেন না কেননা আচমকা তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জনৈক জেলকর্তা সংবাদ সংস্থাকে বলেন, বিরলের মধ্যে বিরলতম ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় বলে নিয়মিত ফাঁসি দেওয়ার ঘটনা ঘটে না। তিনি আরও বলেন, পুরো সময়ের জন্য ফাঁসুড়ে রাখা বাস্তবসম্মত নয়। তাছাড়া পুরো সময়ের জন্য ওই পদে লোক পাওয়াও কঠিন।
ফাঁসুড়ে নেই তিহারে, 'নির্ভয়ার ধর্ষণকারীদের ফাঁসিতে ঝোলাতে দিন আমায়', রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দলিতের
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
কোবিন্দকে হিন্দিতে লেখা চিঠিতে তিনি তাঁকে ফাঁসুড়ে পদে নিয়োগের আবেদন করেছেন যাতে ‘নির্ভয়ার ধর্ষকদের দ্রুত ফাঁসি হয়, তার আত্মা শান্তি পায়’।
NEXT
PREV
নয়াদিল্লি: নির্ভয়ার ধর্ষণকারীদের ফাঁসির দিন এগিয়ে আসছে, কিন্তু তিহার জেলে কোনও ফাঁসুড়ে না থাকায় ওদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা মাথাচাড়া দেওয়ার প্রেক্ষিতে হিমাচল প্রদেশের এক ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ফাঁসুড়ে হতে এগিয়ে এলেন। মিডিয়ায় প্রকাশিত খবর অনুসারে, রবি কুমার নামে ওই দলিত ব্যক্তি খোদ রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, তিনি ওদের ফাঁসিতে ঝোলাতে চান। তাই তাঁকে সাময়িক ফাঁসুড়ে পদে নিয়োগ করা হোক। রবি কুমার গত লোকসভা নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন। সিমলা কেন্দ্রে ০.৩৯ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। কোবিন্দকে হিন্দিতে লেখা চিঠিতে তিনি তাঁকে ফাঁসুড়ে পদে নিয়োগের আবেদন করেছেন যাতে ‘নির্ভয়ার ধর্ষকদের দ্রুত ফাঁসি হয়, তার আত্মা শান্তি পায়’।
তিহার জেলে শেষবার যখন কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, তখন জেলকর্মীদের একজনই ফাঁসির দড়ি টেনেছিলেন। সংসদ চত্বরে জঙ্গি হানা মামলায় দোষী সাব্যস্ত আফজল গুরুকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সময় জেলকর্মীরা তৈরি ছিলেন না কেননা আচমকা তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জনৈক জেলকর্তা সংবাদ সংস্থাকে বলেন, বিরলের মধ্যে বিরলতম ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় বলে নিয়মিত ফাঁসি দেওয়ার ঘটনা ঘটে না। তিনি আরও বলেন, পুরো সময়ের জন্য ফাঁসুড়ে রাখা বাস্তবসম্মত নয়। তাছাড়া পুরো সময়ের জন্য ওই পদে লোক পাওয়াও কঠিন।
তিহার জেলে শেষবার যখন কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, তখন জেলকর্মীদের একজনই ফাঁসির দড়ি টেনেছিলেন। সংসদ চত্বরে জঙ্গি হানা মামলায় দোষী সাব্যস্ত আফজল গুরুকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সময় জেলকর্মীরা তৈরি ছিলেন না কেননা আচমকা তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জনৈক জেলকর্তা সংবাদ সংস্থাকে বলেন, বিরলের মধ্যে বিরলতম ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় বলে নিয়মিত ফাঁসি দেওয়ার ঘটনা ঘটে না। তিনি আরও বলেন, পুরো সময়ের জন্য ফাঁসুড়ে রাখা বাস্তবসম্মত নয়। তাছাড়া পুরো সময়ের জন্য ওই পদে লোক পাওয়াও কঠিন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -