অসম স্টেট জু-য়ের জনৈক শীর্ষ অফিসার বলেন, জন্তুজানোয়ারদের খাবার দেওয়া হয় তাদের চাহিদা, প্রয়োজন, খাদ্য়াভ্যাস অনুসারে যা পর্যবেক্ষণ, গবেষণার মাধ্যমে স্থির করা হয়। যদি সেন্ট্রাল জু অথরিটি বিক্ষোভকারীদের দাবিমতো জন্তুজানোয়ারদের ডায়েট বদলায়,তবে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকে তা মেনে ব্য়বস্থা নিতে হবে।
তবে বিজেপি নেতা ও তাঁর সঙ্গীদের দাবির ব্যাপারে অসমের বনমন্ত্রী পরিমল সুকলাবৈদ্য বলেছেন, পুষ্টির প্রয়োজন অনুসারেই বন্য জন্তুজানোয়ারদের খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা আবশ্যক। একেক জন্তুর খাদ্যাভ্যাস একেকরকম, আলাদা। তাতে বাধা দিলে ওরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠবে যা সমস্যায় ফেলবে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকে।
প্রসঙ্গত, গুয়াহাটির জু-তে জন্তুজানোয়ারদের সপ্তাহে একদিন গোমাংস দেওয়া হয়। উত্তরপূর্বের সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা এটি। ৮টি বাঘ, তিনটি সিংহ, ২৬টি চিতা, ব্য়ঘ্র প্রজাতির জন্তুজানোয়ার আছে এখানে।