Serum Institute অবশ্য আবেদন করেছে মার্কিন ওষুধ সংস্থা ফাইজারের করোনা টিকার জন্য। ব্রিটিশ সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা তৈরি করছে কোভিশিল্ড (Covishield), গোটা বিশ্বে মানব দেহে এই করোনা টিকার সাফল্যের হার ৭০ শতাংশের বেশি। সিরামের সিইও আদার পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, টিকার দাম হবে ৫০০-৬০০ টাকার মধ্যে, প্রতি মাসে ১০ কোটি ডোজ উৎপাদন করবেন তাঁরা।
দেশীয় টিকা কোভ্যাক্সিন অবশ্য বিতর্কের মুখেও পড়েছে। হরিয়ানার স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনিল ভিজ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে তৃতীয় দফায় এই টিকা নিয়েছিলেন, তাঁর করোনা হয়েছে। যদিও ভারত বায়োটেক বলেছে, তাদের এই টিকা দিতে হয় দুটি ডোজে, ২৮ দিনের ব্যবধানে। তাই এর কার্যকারিতা প্রয়োগের ১৪ দিন এবং দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করার পরেই বোঝা সম্ভব।
Covaxin-এর এখন তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা চলছে, দেশের ২৫টি কেন্দ্রে ২৬,০০০ স্বেচ্ছাসেবকের ওপর তার প্রয়োগ হবে, জানিয়েছে ভারত বায়োটেক।