তুফানগঞ্জের জোড়াইমোড়ে বিজেপি ও তৃণমূলের জমায়েতকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছোঁড়া হয়। কাচ ভাঙে পুলিশের গাড়ির। এরপরই দু’পক্ষকে সরাতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
বনধ মোকাবিলায় বিভিন্ন এলাকায় মোতায়েন পুলিশ বাহিনীও। দোকানপাট বন্ধ থাকলেও ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক। অন্য সব রাস্তায় সরকারি বাস চলছে। গতকাল ২টি ক্লাবের গন্ডগোল থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হন শিকারপুর এলাকার বিজেপি নেতা কালাচাঁদ কর্মকার। অভিযোগ, তাঁকে মারধর করা হয়। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই বিজেপি নেতাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। ঘটনায় তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছে বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলের দাবি, দুটি পাড়ার বিবাদে ওই ঘটনা ঘটেছে, এর সঙ্গে রাজনীতির যোগ নেই। একই দাবি করেছে পুলিশও।