এবার হাইকোর্ট সেই বিজ্ঞাপনের বিরোধিতা করে দায়ের হওয়া আবেদনগুলি গ্রহণ করে তা বন্ধ করতে নির্দেশ দিল। পাশাপাশি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, অন্যান্য মঞ্চ থেকেও সেগুলি প্রত্যাহার করতে বলেছে আদালত। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সিএএ নিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচার চূড়ান্ত নির্দেশ জারি হওয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখতে বলেছে।
এর পাশাপাশি সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে রাজ্যের নানা স্থানে কয়েকদিন আগে নজিরবিহীন অশান্তি, হিংসায় রেলের সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি নিয়েও রেল দপ্তরের কাছে রিপোর্ট চেয়েছে হাইকোর্ট। রেলকে ক্ষতিগ্রস্ত সম্পত্তির আর্থিক পরিমাণ জানাতে বলেছে তারা। এ বিষয়ে পরের শুনানির দিন স্থির হয়েছে ২০২০-র ৯ জানুয়ারি। সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর হওয়া রুখতে তারা কী ব্যবস্থা নিয়েছিল, রিপোর্টে তাও জানাতে বলেছে হাইকোর্ট।
প্রশাসনের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত বেঞ্চকে বর্তমানে রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে, ইন্টারনেট পরিষেবার ওপর বিধিনিষেধও উঠে গিয়েছে বলে জানান।