পরিবারের দাবি, করোনা আবহে ব্যবসার জন্য গত মার্চ মাসে চিনে গিয়ে আটকে পড়েন ইমতিয়াজ।অগাস্ট মাসে অসুস্থ হন তিনি।১২ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয়।
পরিবারের দাবি ,এরপরই শুরু টানাপোড়েন। তাঁদের দাবি,করোনা আবহে মৃতদেহ চিন থেকে ভারতে আনতে লাগবে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। তাঁদের ইতিমধ্যেই কয়েক লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। আর টাকা দেওয়া তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। বর্তমানে চিনে মর্গেই পড়ে রয়েছে দেহ!
চিনের ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে ব্যবসায়ীর পরিবার। চিনেই দেহ সৎকার করার আবেদন করা হয়। করোনার কারণে স্থানীয় প্রশাসনের থেকে সেই অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছে চিনের ভারতীয় দূতাবাস। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য ও কেন্দ্রের দিকে সাহায্যের জন্য তাকিয়ে তারা।