স্থানীয় লোকজনই এসে কিশোরীকে হাসপাতালে পাঠায়। জানা গিয়েছে মেয়েটি এখনও কথা বলার মতো অবস্থায় আসেনি। মেয়েটি কীভাবে সেখানে এল, তার কী হয়েছে কিছুই সে বলতে পারেনি। শরীরের নানা জায়গায় চোট রয়েছে। কপালে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। গতকাল থেকে স্কুলের পর বাড়ি ফেরেনি কিশোরী। এবিষয়ে পুলিশ স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলবে বলে জানিয়েছে।
সাধারণত মেয়েটি বিকেল পাঁচটায় স্কুল থেকে বাড়ি ফেরে। তারপর কাছাকাছি এক জায়গায় টিউশন পড়তে যায়। কিন্তু গতকাল সন্ধে সাতটা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় বাড়িরলোক ভেবেছিল, সে সোজাসুজি টিউশন পড়তে চলে গিয়েছে। সন্ধেবেলায় না ফেরার পর থানায় ডায়েরি করে কিশোরীর বাড়ির লোক। মেয়েটির বাবা-মা নেই। সে দাদু-ঠাকুমার কাছে মানুষ। পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে কথা বলবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।