আজ দুপুর সাড়ে ১২ টা নাগাদ ভবানী ভবন থেকে পবন রুইয়াকে বের করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মিনিট দশেক পরে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় ব্যারাকপুর আদালতে। রেলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গতকাল দিল্লির বাড়ি থেকেই গ্রেফতার হন পবন রুইয়া। রাতেই নিয়ে আসা হয় কলকাতায়। এরপর দফায় দফায় তাঁকে জেরা করেন সিআইডি-র আধিকারিকরা। রেলের অভিযোগ টাকা নিয়েও কোচ তৈরি করে দেননি জেসপ কর্তা। পাশাপাশি রেলের সরবরাহ করা জিনিষের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এই দুই অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার হন পবন রুইয়া।
রেলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গতকাল দিল্লির বাড়ি থেকেই গ্রেফতার হন পবন রুইয়া। রাতেই নিয়ে আসা হয় কলকাতায়। এরপর দফায় দফায় তাঁকে জেরা করেন সিআইডি-র আধিকারিকরা। রেলের অভিযোগ টাকা নিয়েও কোচ তৈরি করে দেননি জেসপ কর্তা। পাশাপাশি রেলের সরবরাহ করা মালেরও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এই দুই অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার হন পবন রুইয়া।
প্রসঙ্গত, পবন রুইয়া কলকাতা ছেড়েছিলেন গ্রেফতারির ভয়। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। দিল্লির বাড়ি থেকেই অবশেষে সিআইডি জালে জেপস কর্ণধার পবন রুইয়া। শনিবার জন্মদিনের দিনই তাঁকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তবে জেসপ কর্ণধারের গ্রেফতারি পর্বের আগাগোড়াই ছিল চূড়ান্ত নাটকীয়তায় মোড়া।
জন্মদিন উপলক্ষ্যে গতকাল রুইয়ার বাড়িতে পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল। তখনই রুইয়ার বাড়িতে ৩-৪ জন গোয়েন্দার একটি দল অভিযান চালায়। সিআইডি অভিযান বুঝে শৌচাগারে লুকিয়ে পড়েন রুইয়া। গোয়েন্দারা ধাওয়া করায় শৌচাগার থেকেও পালান রুইয়া। পালিয়ে সার্ভেন্ট কোয়ার্টার্সে লুকিয়ে পড়েন জেসপ কর্ণধার
হাতুড়ি দিয়ে দরজা ভেঙে পাকড়াও করা হয় রুইয়াকে।